বানৌজা শের-ই-বাংলা
বানৌজা শের-ই-বাংলা | |
---|---|
রাবনাবাদ, পটুয়াখালী | |
ধরন | নৌ-ঘাঁটি |
সাইটের তথ্য | |
মালিক | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
নিয়ন্ত্রন করে | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
অবস্থা | নির্মানাধীন |
বানৌজা শের-ই-বাংলা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নের জন্য ফোর্সেস গোল ২০৩০-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য নির্মিয়মান একটি নৌঘাঁটি। ৫০০ একর জমির এটি ঘাঁটিটি হবে নৌবাহিনীর বৃহত্তম নৌঘাঁটি। এর মধ্যে ২০০ একর নৌবাহিনীর জন্য এবং ৩০০ একর নৌবিমানচালনা ও ডুবোজাহাজ অপারেশনের জন্য ব্যবহৃত হবে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]২০ নভেম্বর ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পটুয়াখালীর রাবনাবাদ চ্যানেলে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর জন্য বিমান সুবিধা সংবলিত 'বানৌজা শের-ই-বাংলা' ঘাঁটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।[১] ২ জানুয়ারী ২০১৮ সালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) 'বানৌজো শেরে-ই-বাংলা পটুয়াখালী স্থাপন' প্রকল্প অনুমোদন করে, এর জন্য ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।[২] প্রকল্পটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান প্রকৌশলী বিভাগ দ্বারা তত্ত্বাবধান করা হবে। এটি ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ছিনিমিনি খেলতে দেয়া হবে না:প্রধানমন্ত্রী"। archive.ittefaq.com.bd। ১৯ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৯।
- ↑ "একনেকে ৫২২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৬ প্রকল্পের অনুমোদন"। www.bangladesh.gov.bd। ৩ জানুয়ারি ২০১৮।