বানৌজা ধলেশ্বরী
ইতিহাস | |
---|---|
![]() | |
নাম: | বানৌজা ধলেশ্বরী |
নির্মাতা: | হল, রাসেল অ্যান্ড কোম্পানি |
নির্মাণের সময়: | ১৮ অক্টোবর ১৯৭৯ |
অভিষেক: | ২৯ অক্টোবর ১৯৮০ |
অর্জন: | ডিসেম্বর ২০১০ |
কমিশন লাভ: | ৫ মার্চ ২০১১ |
মাতৃ বন্দর: | মোংলা |
শনাক্তকরণ: |
|
অবস্থা: | সক্রিয় |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার ও শ্রেণী: | ক্যাসল ক্লাস কর্ভেট |
ওজন: | ১,৪৩০ টন |
দৈর্ঘ্য: | ৮১ মি (২৬৫.৭ ফু) |
প্রস্থ: | ১১.৫ মি (৩৭.৭ ফু) |
গভীরতা: | ৩.৬ মি (১১.৮ ফু) |
প্রচালনশক্তি: | ২ × রাস্টন ১২আরকেসি ৫,৬৪০ অশ্বশক্তি (৪,২১০ কিওয়াট) ডিজেল, ২ শ্যাফট |
গতিবেগ: |
|
লোকবল: | ৪৫ |
রণসজ্জা: |
|
বিমানচালানর সুবিধাসমূহ: | হেলিকপ্টার ডেক |
বানৌজা ধলেশ্বরী বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি ক্যাসল ক্লাসের ক্ষেপণাস্ত্রবাহি কর্ভেট। জাহাজটি ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সাথে যুক্ত আছে।
নকশা[সম্পাদনা]
বানৌজা ধলেশ্বরী দৈর্ঘ্যে ৮১ মিটার (২৬৬ ফু), প্রস্থে ১১.৫ মিটার (৩৮ ফু) এবং গভীরতায় ৩.৬ মিটার (১২ ফু)। জাহাজটিতে দুইটি রাস্টন ১২আরকেসি ৫,৬৪০ অশ্বশক্তি (৪,২১০ কিওয়াট) ডিজেল ইঞ্জিন রয়েছে যার সাহায্যে এটি ১২ নট (২২ কিমি/ঘ; ১৪ মা/ঘ) সাধারণ গতিতে এবং ১৮ নট (৩৩ কিমি/ঘ; ২১ মা/ঘ) সর্বোচ্চ গতিতে চলতে সক্ষম। জাহাজটিতে একটি হেলিকপ্টার ডেকও রয়েছে।
অস্ত্রসজ্জা[সম্পাদনা]
জাহাজটির সম্মুখভাগে রয়েছে একটি একে-১৭৬ ৭৬ মিমি কামান। এছাড়া জাহাজের মধ্যভাগে দুইটি ওয়েরলিকন ২০ মিমি কামানও রয়েছে। পাশাপাশি জাহাজটি ৪টি সি-৭০৪ জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও বহন করে।