বানৌজা দুর্ভেদ্য
ইতিহাস | |
---|---|
![]() | |
শ্রেণী এবং ধরন: | টাইপ ০২৪ শ্রেণীর ক্ষেপণাস্ত্রবাহী জাহাজ |
নাম: | বানৌজা দুর্ভেদ্য |
নির্মাতা: | উহু শিপইয়ার্ড |
কমিশন লাভ: | ১০ নভেম্বর ১৯৮৩ |
ডিকমিশন: | ৩০ মার্চ ২০১৭ |
কার্যসময়: | ১৯৮৩-২০১৭ |
নিয়তি: | ভেঙ্গে ফেলা |
অবস্থা: | ডিকমিশনেড |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
ওজন: | 79 tons |
দৈর্ঘ্য: | ৭৯ মি (২৫৯ ফু) |
প্রস্থ: | ২৭ মি (৮৯ ফু) |
ড্রাফট: | ১.৮ মি (৫.৯ ফু) |
ইনস্টল ক্ষমতা: | 4 x Chinese L-12V-180 diesel engines; ৪,৮০০ অশ্বশক্তি (৩,৬০০ কিওয়াট) |
প্রচালনশক্তি: | 4 shafts |
গতিবেগ: | ৩৮ নট (৭০ কিমি/ঘ; ৪৪ মা/ঘ) |
সীমা: | ৫২০ নটিক্যাল মাইল (৯৬০ কিমি; ৬০০ মা) at ২৬ নট (৪৮ কিমি/ঘ; ৩০ মা/ঘ) |
লোকবল: | 17 |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: | 1 × Type 352 Square Tie Surface search radar |
রণসজ্জা: |
|
টীকা: | Pennant Number: P-8113 |
বানৌজা দুর্ভেদ্য বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি টাইপ ০২৪ ক্ষেপণাস্ত্রবাহী নৌকা। এটি ১৯৮৩ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সক্রিয় ছিল।
বানৌজা দুর্ভেদ্য ১৯৮৩ সালের ৬ এপ্রিল নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেছিল। ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের জাহাজটি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং পরে কয়েকবার মেরামত করা হয়। ৩০ মার্চ ২০১৭ সালে দুর্ভেদ্যকে বাংলাদেশ নৌবাহিনী থেকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। পরবর্তীতে এটিকে ভেঙে ফেলা হয়।
জাহাজটি দুটি এসওয়াই-১ অ্যান্টি-শিপ মিসাইল বহন করেছিল। এটি দুটি টাইপ ৬১ ২৫ মিমি (IIx2) বন্দুক নিয়েও সজ্জিত ছিল। পৃষ্ঠ অনুসন্ধানের জন্য এটিতে টাইপ ৩৫২ স্কয়ার টাই রাডার ছিল। এটি সোভিয়েতের এম৫০ ইঞ্জিনের চীনা কপি, যার নাম এল-১২ ভি-১৮০ ইঞ্জিন বহন করত যা ৩৮ নট (ঘন্টায় ৭০ কিমি / ৪৪ মাপাঘ) শীর্ষ গতিতে জাহাজটিকে চালাতে পারে।