বানৌজা দুর্জয় (১৯৮৫)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইতিহাস
বাংলাদেশ
শ্রেণী এবং ধরন: টাইপ ০৩৭-শ্রেণী ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী
নাম: বানৌজা দুর্জয়
কমিশন লাভ: ০১ ডিসেম্বর ১৯৮৫
ডিকমিশন: ১৯৯৫
কার্যসময়: ১৯৮৫-১৯৯৫
অবস্থা: ক্ষতিগ্রস্থ
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
ওজন: ৪০০ টন
দৈর্ঘ্য: 58.77 m(192 ft 10 in)
প্রস্থ: 7.2 m (23 ft 7 in)
গভীরতা: 2.2 m (7 ft 3 in)
প্রচালনশক্তি:

4 × Diesel engine, 8,800 hp (6,562 kW)

4 × shafts
গতিবেগ: 30.5 knots (56.5 km/h)
সীমা: 2,000 nmi (3,700 km) at 14 knots
লোকবল: 70 personnel
সেন্সর এবং
কার্যপদ্ধতি:
  • 1 × Pot Head surface search radar
  • 1 × SJD-3 telescoping high frequency active sonar
রণসজ্জা:
  • 2 x twin 57mm 70-cal Type 76 DP guns
  • 2 x twin 25mm 60cal Type 61 guns
  • 4 x RBU-1200 (Type 81) (5-barrel) ASW rockets
  • 2 x BMB-2 ASW mortars
  • 2 x depth charge rails with 20 depth charges
টীকা: Pennant Number: P 811

বানৌজা দুর্জয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একটি টাইপ ০৩৭ শ্রেনীর ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী জাহাজ। ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত জাহাজটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত ছিল।

বানৌজা দুর্জয় ১৯৮৫ সালের ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। ১৯৯৫ সালে জাহাজটি মেরামত অযোগ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং পরবর্তীতে তাকে অবসরে পাঠানো হয়। জাহাজটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে নয় বছর পরিসেবা প্রদান করেছে।

জাহাজটিতে প্রাথমিক যুদ্ধ সরঞ্জাম হিসেবে দুটি টুইন ৫৭ মিমি ৭০-ক্যাল ৭৬ ডিপি টাইপের বন্দুক এবং দুটি টুইন ২৫ মিমি ৬০ ক্যাল ৬১ টাইপের বন্দুক বহন করে। এ ছাড়াও, জাহাজটি ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী যুদ্ধ মিশনগুলো পরিচালনা করার জন্য বিভিন্ন অস্ত্র বহন করেন। চারটি আরবিইউ-১২০০ (টাইপ-৮১) (৫ ব্যারেল) ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী রকেট, দুটি বিএমবি-২ ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী মর্টার, ২০ মিটার গভীর চার্জসহ দুটি ডিপ্থ চার্জ রেইল ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী সরঞ্জাম।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]