বাংলাদেশ অবকাঠামো ফিনান্স ফান্ড লিমিটেড
 | |
| গঠিত | ২০১১ |
|---|---|
| সদরদপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
যে অঞ্চলে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
| ওয়েবসাইট | biffl |
বাংলাদেশ অবকাঠামো ফিনান্স ফান্ড লিমিটেড বাংলাদেশের অবকাঠামোগত বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে তৈরিকৃত বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন একটি ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান।[১][২] বাংলাদেশ অবকাঠামো ফিনান্স ফান্ড লিমিটেড এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে অর্থায়নের জন্য দায়বদ্ধ দুটি সরকারি মালিকানাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠান।[৩]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
অর্থ মন্ত্রণালয়ের শেয়ারহোল্ডার হিসাবে বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফিনান্স ফান্ড লিমিটেড ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১] বিদ্যুৎকেন্দ্র, রাস্তাঘাট, বন্দর ইত্যাদির মতো বৃহৎ অবকাঠামোগত প্রকল্পে বিনিয়োগ করার লক্ষ্য নিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছিল।[৪] ২০১১ সালের ১১ মার্চ কোম্পানিটিকে ১৬ বিলিয়ন টাকা পরিশোধিত মূলধনের সাথে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং ১৬ অক্টোবর এটি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স লাভ করে। এর প্রথম ঋণ ছিল সিনহা পিপলস এনার্জি লিমিটেড নামে একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থার জন্য। অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রথম অর্থায়ন ছিল শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ঋণ।[৫] সিলেটের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য এটি বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষকে ৩.৬৫ বিলিয়ন টাকা ঋণ দিয়েছে।[৬]
বাংলাদেশ অবকাঠামো ফিনান্স ফান্ড লিমিটেড বাংলাদেশে সরকারী-বেসরকারী অংশীদারিত্বের জন্য অর্থ সরবরাহ করে। এটি ২০১৭ সালের মধ্যে ২ টি সরকারি-বেসরকারী অংশীদারিত্ব প্রকল্পে ২১ বিলিয়ন টাকা আর্থিক সহায়তা দিয়েছিল।[৭]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Background"। Bangladesh Infrastructure Finance Fund Limited (BIFFL)। ২২ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।
- ↑ "Expo to promote green tech begins Nov 25"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।
- ↑ "Government plans $500m infrastructure fund"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।
- ↑ "Private money, public good"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।
- ↑ "Milestone"। Bangladesh Infrastructure Finance Fund Limited (BIFFL)। ২২ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।
- ↑ "BEZA signs loan deal for land acquisition for economic zone"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।
- ↑ "Subsidy expense to go up 17.3pc"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২০।