পুঠিয়া রাজপরিবার

পুঠিয়া রাজ পরিবার সপ্তদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে মুঘলরা তৈরি করেছিলেন এবং এটি বাংলার প্রাচীনতম সামন্তবাদী জনপদগুলির মধ্যে একটি ছিল। নীলাম্বর নামে একজন প্রভু সম্রাট জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে রাজা ( রাজা ) উপাধি গ্রহণ করেছিলেন (১৬০৫-১৯২৭ সিই, রাজত্ব করেছিলেন)। ১৭৪৪ সালে, অঞ্চলটি রাজা নীলাম্বরের পুত্রদের মধ্যে ভাগ হয়ে যায় এবং পুঠিয়া রাজ পরিবারের জন্ম হয়। পরিবারটি পুঠিয়া মন্দির চত্বরের মতো আভিজাত্য প্রাসাদ এবং মন্দিরগুলো তৈরি করেছিল এবং তিনি একজন নামকরা সমাজসেবী ছিলেন। পরবর্তীকালে ব্রিটিশ রাজের পতনের ঠিক দু'বছর পরে ১৯৫০ সালের পূর্ববাংলা রাজ্য অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাস হওয়ার পরে পূর্ব পাকিস্তানের নবগঠিত গণতান্ত্রিক সরকারের অধীনে জমিদারী ব্যবস্থা বিলুপ্ত হওয়া অবধি পুথিয়া রাজ এস্টেট রক্ষণ করা হয়। প্রাসাদগুলি বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার নিয়ন্ত্রিত।[১]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ মোস্তাফিজুর রহমান (২০১২)। "পুঠিয়া"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর (সম্পাদকগণ)। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন ৯৮৪৩২০৫৯০১। ওসিএলসি 883871743। ওএল 30677644M।
- ↑ কাজী মোস্তাফিজুর রহমান (২০১২)। "দেবী, শরৎসুন্দরী মহারানী"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর (সম্পাদকগণ)। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন ৯৮৪৩২০৫৯০১। ওসিএলসি 883871743। ওএল 30677644M।