নিম্ন চিন্দুইন

স্থানাঙ্ক: ২২°২২′১৪″ উত্তর ৯৫°১′৭″ পূর্ব / ২২.৩৭০৫৬° উত্তর ৯৫.০১৮৬১° পূর্ব / 22.37056; 95.01861
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নিম্ন চিন্দুইন
নিম্ন চিন্দুইন নদী ও টুইন টাউং-এর আকাশচিত্র (১৯৮০)
সর্বোচ্চ বিন্দু
উচ্চতা৩৮৫ মিটার[১]
তালিকাভুক্তিমিয়ানমারের আগ্নেয়গিরি
স্থানাঙ্ক২২°২২′১৪″ উত্তর ৯৫°১′৭″ পূর্ব / ২২.৩৭০৫৬° উত্তর ৯৫.০১৮৬১° পূর্ব / 22.37056; 95.01861[১]
ভূগোল
নিম্ন চিন্দুইন মিয়ানমার-এ অবস্থিত
নিম্ন চিন্দুইন
নিম্ন চিন্দুইন
বার্মায় অবস্থান
অবস্থানমিয়ানমার
ভূতত্ত্ব
পর্বতের ধরনআগ্নেয়গিরি ক্ষেত্র
সর্বশেষ অগ্ন্যুত্পাতঅজানা (> ১০,০০০ বছর)[১]

নিম্ন চিন্দুইন প্রায় সাত বা আটটি বিস্ফোরক জ্বালামুখের একটি ক্ষেত্র, যা মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলের মৌন্যা শহরের প্রায় ৩০ কিলোমিটার (২০ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।

চিন্দুইন আগ্নেয়গিরির উৎপত্তি শেষ প্লাইয়োসিন-প্লাইস্টোসিন যুগে। জ্বালামুখ গুলি বর্তমানে সুপ্ত। স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউশনের গ্লোবাল আগ্নেয়গিরি কর্মসূচির তথ্য অনুযায়ী চিন্দুইনে ১০,০০০ বছর আগের হোলোসিন যুগে অগ্ন্যুৎপাতের কোনো তথ্য তালিকাভুক্ত করা হয়নি। সমুদ্রপৃষ্ট হতে এটি ৩৮৫ মিটার (১২৬৩ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত।[১]

আগ্নেয়গিরির প্রধান শিলা প্রকারগুলি হল বেসাল্ট, রাইওলাইট, ডেসাইট এবং অ্যান্ডেসাইট[১]

তিন থেকে চারটি জ্বালামুখের গর্তে বর্তমানে প্রাকৃতিক হ্রদ রয়েছে, যার একটি চিন্দুইন নদীর পূর্বে, অন্যটি পশ্চিমে। পূর্ব দিকের হ্রদের নাম টুইন টাউং (বা টুইন্ডাং), অন্যদের টাউং পাইউক, টুইন মা এবং ইয়া খার। এসব হ্রদের জলে সায়ানোব্যাকটেরিয়া স্পিরুলিনা (যাকে প্রায়ই নীল-সবুজ শৈবাল বলা হয়) জন্মে। এটি সংগ্রহ, শুকানো এবং ওষুধ হিসাবে বিক্রি করা হয়।[২][৩] ২০১৪ সালের শেষের দিকে মায়ানমার সরকার ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য টুইন টাউং হ্রদকে মনোনীত করার পরিকল্পনা করেছে। [৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Global Volcanism Program | Lower Chindwin"Smithsonian Institution | Global Volcanism Program (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১১ 
  2. "Twin Taung, Twin Hill - Monywa,Myanmar"www.myanmartours.us। ২০২২-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১১ 
  3. "These dormant volcanoes are among Myanmar's most stunning swim spots"Myanmar Mix (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১২-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১১ 
  4. "Myanmar to seek world heritage title for natural Spirulina lake"The Nation। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪। ১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০২২