দ্য সিলভার চেয়ার
![]() ১ম সংস্করণের প্রচ্ছদ | |
লেখক | সি. এস. লিউইস |
---|---|
অঙ্কনশিল্পী | পউলিন বেইনিস |
প্রচ্ছদ শিল্পী | পউলিন বেইনিস |
দেশ | যুক্তরাজ্য |
ভাষা | ইংরেজি |
ধারাবাহিক | দ্য ক্রনিকলস্ অব নার্নিয়া |
ধরন | শিশুতোষ উপন্যাস, খ্রিষ্টিয় সাহিত্য |
প্রকাশক | জিওফ্রি ব্লিস |
প্রকাশনার তারিখ | ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৫৩ |
মিডিয়া ধরন | মুদ্রণ |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ২১৭ (প্রথম সংস্করণ)[১] ৫১,০২২ শব্দ (যুক্তরাষ্ট্র)[২] |
আইএসবিএন | ৯৭৮-০-০০-৬৭১৬৮১-৫ (কলিনস, ১৯৯৮; পূর্ণাঙ্গ রঙিন) |
ওসিএলসি | ১৩০৪১৩৯ |
এলসি শ্রেণী | PZ8.L48 Si[৩] |
পূর্ববর্তী বই | দ্য ভয়েজ অব দ্য ডন ট্রেডার |
পরবর্তী বই | দ্য হর্স অ্যান্ড হিজ বয় |
দ্য সিলভার চেয়ার ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে জিওফ্রি ব্লিস প্রকাশিত সি. এস. লিউইস রচিত একটি শিশুতোষ কল্প-উপন্যাস।[৪] এটি দ্য ক্রনিকলস্ অব নার্নিয়ার (১৯৫০-৫৬) সাতটি উপন্যাসের মধ্যে প্রকাশিত চতুর্থ উপন্যাস। অন্যসব উপন্যাসগুলোর মত এটিরও অলঙ্করণ করেছেন পউলিন বেইনিস, যা পরবর্তী সংস্করণগুলোতেও ব্যবহৃত হয়েছে।[১][৩]
উপন্যাসটির গল্প শুরু হয় নার্নিয়ায় দ্য ভয়েজ অব দ্য ডন ট্রেডারের ঘটনাবলীর কয়েক দশক এবং ইংল্যান্ডের সময়ের এক বছর পর। রাজা দশম ক্যাস্পিয়ান এখন বৃদ্ধ এবং তার সন্তান ও সিংহাসনের একমাত্র উত্তরসূরী রাজকুমার রিলিয়ান নিখোঁজ। আসলান ইংল্যান্ডের ইউস্টাচ স্ক্রাব ও তার সহপাঠী জিল পুলকে নার্নিয়ায় পাঠায় রিলিয়ানকে খুঁজে বের করার জন্য। ইংল্যান্ডে ইউস্টাচ আর জিল একটি অত্যন্ত বাজে বোর্ডিং স্কুলে পড়ালেখা করতো।
লিউইসনদ্য সিলভার চেয়ার উপন্যাসটি নিকোলাস হার্ডিকে উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি লিউইসের সাথে ইংকলিঙসের সদস্য কলিন হার্ডির পুত্র।
যুক্তরাষ্ট্রে উপন্যাসটির মার্কিন সংস্করণটির প্রকাশক ছিল ম্যাকমিলান ইউএস।[১][৩]
বিবিসি ১৯৯০ সালে দ্য সিলভার চেয়ার উপন্যাস অবলম্বনে ছয় পর্বের একটি ধারাবাহিক নির্মাণ করেছিল।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ "Bibliography: The Silver Chair". ISFDB. Retrieved 8 December 2012.
- ↑ "Scholastic Catalog – Book Information"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ
"The silver chair" (first edition). Library of Congress Catalog Record.
"The silver chair" (first US edition). LCC record. Retrieved 2012-12-08. - ↑ Nicholls, Peter (২০১৬)। "Lewis, C S"। The Encyclopedia of Science Fiction (3rd সংস্করণ)। New York: St Martin's Griffin।