দ্য অটোবায়োগ্রাফি অফ আ্যন আননোন ইন্ডিয়ান
লেখক | নীরদচন্দ্র চৌধুরী |
---|---|
দেশ | ভারত |
ভাষা | ইংরেজি |
বিষয় | তুলনামূলক – বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকের ভারত এবং ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সংঘর্ষের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও সমাজতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ |
ধরন | জীবনী, অ-কল্পকাহিনী |
প্রকাশক | ম্যাকমিলান পাবলিশার্স |
প্রকাশনার তারিখ | ১৯৫১ |
মিডিয়া ধরন | বই |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৫০৬ |
আইএসবিএন | ০-৯৪০৩২২-৮২-X |
ওসিএলসি | ৪৭৫২১২৫৮ |
954/.14031/092 B 21 | |
এলসি শ্রেণী | DS435.7.C5 A3 2001 |
পরবর্তী বই | এ প্যাসেজ টু ইংল্যান্ড (১৯৫৯) |
দ্য অটোবায়োগ্রাফি অফ অ্যান আননোন ইন্ডিয়ান হল ভারতীয় লেখক নীরদ সি. চৌধুরীর ১৯৫১ সালে রচিত আত্মজীবনী। [১] [২] এটি তার জীবনের বিবরণ দেয়, যার শুরু ১৮৯৭ সালে বর্তমান বাংলাদেশের একটি ছোট শহর কিশোরগঞ্জে তার জন্ম দিয়ে। বইটি তার মানসিক ও বৌদ্ধিক বিকাশ, কলকাতায় তার জীবন এবং বৃদ্ধি, বিলুপ্তপ্রায় স্থাপত্যের প্রতি তার পর্যবেক্ষণ, পরিবর্তনশীল ভারতীয় পরিস্থিতি এবং ব্রিটিশদের আসন্ন প্রস্থান সম্পর্কে বর্ণনা করে।
দ্য অটোবায়োগ্রাফি অফ অ্যান আননোন ইন্ডিয়ান চারটি বইয়ে বিভক্ত,প্রতিটি বইয়ের মধ্যে একটি ভূমিকা এবং চারটি অধ্যায় রয়েছে। প্রথম বইটির শিরোনাম "আর্লি এনভাইরনমেন্ট" (Early Environment) এবং এর চারটি অধ্যায় হলো: ১) My Birth Place (আমার জন্মস্থান), ২)My Ancestral Place (আমার পূর্বপুরুষের বাড়ি), ৩)My Mother's Place (আমার মায়ের বাড়ি) , এবং ৪)England (ইংল্যান্ড)।
বছরের পর বছর, আত্মজীবনিটি অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তির প্রশংসা অর্জন করেছে। উইনস্টন চার্চিলের মেয়ে মেরি সোমসের মতে, তিনি এটিকে তার পড়া সেরা বইগুলির মধ্যে একটি মনে করতেন।। [৩] ভিএস নাইপল বলেছিলেন : "পশ্চিমের দ্বারা ভারতীয় মনে প্রবেশের এবং এক সংস্কৃতির দ্বারা অন্য সংস্কৃতিতে প্রবেশের সেরা বর্ণনা এখন অথবা কখনো লেখা সম্ভব নয়।" [৪] ১৯৯৮ সালে, এটি "দ্য নিউ অক্সফোর্ড বুক অফ ইংলিশ প্রোজ" এ কয়েকটি ভারতীয় অবদানের মধ্যে একটি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। [৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Nirad C. Chaudhuri (১৯৬৯)। The Autobiography of an Unknown Indian। University of California Press। GGKEY:K5H0WSNGKZ6।
- ↑ Arvind Krishna Mehrotra (২০০৫)। An Illust History of Indian Lit in English। Permanent Black। পৃষ্ঠা 209। আইএসবিএন 978-81-7824-151-7। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১২।
- ↑ Narasimhan, Balasubramanian। "The Nirad C. Chaudhuri Page"। Stanford University। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ kaufman, Michael T. (আগস্ট ৩, ১৯৯৯)। "Nirad C. Chaudhuri, Author, Dies at 101"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০২১।
- ↑ Gross, John (১৯৯৮)। The new Oxford book of English prose। Oxford University Press। পৃষ্ঠা xxvii, 796। আইএসবিএন 9780192142467। ওসিএলসি 1028299240। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২১।