দর্শনা স্থলবন্দর
দর্শনা স্থলবন্দর | |
---|---|
অবস্থান | |
দেশ | বাংলাদেশ |
অবস্থান | দর্শনা, দামুড়হুদা, চুয়াডাঙ্গা |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৩১′৩৫″ উত্তর ৮৮°৪৭′৫০″ পূর্ব / ২৩.৫২৬৪৬৮° উত্তর ৮৮.৭৯৭১২৭° পূর্ব |
বিস্তারিত | |
পোতাশ্রয়ের ধরন | স্থলবন্দর |
দর্শনা স্থলবন্দর চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা শহরে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি স্থলবন্দর। এই বন্দরটি দর্শনা-গেদে সীমান্ত দিয়ে ভারতের সাথে রপ্তানি-আমদানি করতে ব্যবহৃত হয়।[১] এই বন্দরটি বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত।[২] দর্শনা স্থলবন্দর হল ভারতের কলকাতায় ট্রেনের প্রথম প্রবেশ পথ।[৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর ১৯৬২ সালে চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনায় একটি ল্যান্ড কাস্টমস স্থাপিত হয় যা নানা প্রতিকূলতা ও বিভিন্ন চরাই-উৎরাই অতিক্রম করে এখন পর্যন্ত টিকে আছে। ল্যান্ড কাষ্টমস স্থাপনের পর থেকেই দর্শনায় সুপারিনটেন্ডেন্টের কার্যালয়, রেঞ্জ অফিস, এক্সাইজ অফিস, শুল্ক গুদাম ও কাষ্টমস স্টাফদের জন্য প্রায় ৩৩বিঘা জমির উপরে শতাধিক স্টাফ কোয়ার্টার, গোডাউন, মসজিদ, একটি প্রাইমারি স্কুলসহ কাস্টমসের বিশাল এলাকা রয়েছে। তখন থেকেই রেলপথে দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিভিন্ন প্রকার পণ্য আমদানী-রপ্তানি হয়ে আসছে।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "জমি অধিগ্রহনের পর খুব শিগগির চালু হবে দর্শনা স্থলবন্দর : স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান"। যায়যায়দিন।
- ↑ Bangladesh Land Port Authority
- ↑ "ভারত থেকে রেলপথে আমদানি বেড়েছে"। সমকাল। ১০ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০২২।
- ↑ "অবহেলিত সম্ভাবনাময় দর্শনা স্থলবন্দর"। দৈনিক ইনকিলাব।