বিষয়বস্তুতে চলুন

তুতানখামেন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(তুতাংখামুন থেকে পুনর্নির্দেশিত)

তুতানখামেন (অন্যভাবে বানান: তুতেনখ-,-আমেন, - আমন), (মিশরীয়: twt-ˁnḫ-ı͗mn অথবা tVwa:t-ʕa:nəx-ʔaˡma:n), (খ্রিস্টপূর্ব ১৩৪১ - ১৩২৩) ছিলেন মিশরীয় অষ্টদশ রাজবংশের ফারাও (খ্রিস্টপূর্ব ১৩৩৩ - ১৩২৪)। এই সময়কাল মিশরীয় ইতিহাসে নতুন রাজা নামে পরিচিত ছিল। তার আসল নাম তুতানখাতুন, অর্থ "আতেনের জীবন্ত ছবি", যখন তুতানখামেন অর্থ "আমুনের জীবন্ত ছবি"। প্রায়ই তুতানখামুনের নাম লেখা হতো "আমেন-তুত-আনখ", শব্দে প্রকাশ করার শুরুতে দেবতার নাম রাখতে কিছু লেখার ব্যবহার করা হতো। এটি সম্ভবত শনাক্ত করা হতো আমারনার চিঠি, নিবহুররেরেয়া-এর সঙ্গে, এবং সম্ভবত অষ্টদশ রাজবংশের রাজা রাথটিস নামের সঙ্গে, যে প্রাচীন ইতিহাসবিদ মানেটনের মতে, নয় বছর রাজত্ব করেছিলেন (ফ্লাভিউস জোসেফুস মানেটনের ধারনাটির সাথে একমত)। তার জনগণরা তাকে অর্ধেক মানুষ এবং অর্ধেক দেবতা মনে করতো।

তার খ্যাতি ঢাকা আছে তার কবর দ্বারা, রাজাদের উপত্যকার কেভি৬২, সাধারণত অলঙ্ঘিত, হাওয়ার্ড কার্টার দ্বারা নেতৃত্ব এবং সহায়তাকারী জোজ হেরব্যট এর মধ্যেমে ১৯২২ সালের ৪ঠা নভেম্বর মাসে আবিষ্কার করেছিল তুতানখামুন অস্পৃষ্ট কবর। তুতানখামেন হঠাৎ মারা গিয়েছিল এবং তার হাড় গুলোতে অনেক ফাটল ছিল। ১৯৬৮ সালে যখন তাকে এক্স রে করা হয় তখন দেখা যায় যে তার মাথার পিছনের অংশে আঘাতের চিহ্ন। ২০০২ সালে একদল গবেষক সিদ্ধান্তে পৌছায় যে, তাকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু তা এখনো প্রমাণিত হয়নি।

জীবনী

[সম্পাদনা]

পরিবার

[সম্পাদনা]

সাম্প্রতিক প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কার অনুসারে, তুতানখামেনের বাবা হবে আখেনাতেন। আগে, বিভিন্ন তত্ত্বসমূহ প্রস্তাব করা হয়েছিল তুতানখামেনের অবরোহণ সমস্যার উপর। সহজভাবে, স্মেনখখারা এর পুত্র হিসেবে তাকে দেখেছিল এবং স্মেনখখারা ছিল তেবে তের কোর্টের রাজ কন্যা গুলোর একটা। অন্য একটি ধরা হতো, বাস্তবিকপক্ষে, সে হতো আখেনাটন এবং রানী নেফেরতিতি এর পুত্র ছিল। অন্য একটি অনুমান, তুতানখামেন আমেনহোতেপ III এবং রানী টইয়ি এর পুত্র ছিল (অতএব আখেনাটন এর ভাই) কিন্তু একটি তত্ত্বের গ্রহণযোগ্যতা ও অন্তর্ভুক্ত দীর্ঘ রাজপ্রতিনিধিত করেছিল, আখেনাটন এবং আমেনহোতেপ এর মধ্যে যখন তুতানখামেন বাচ্চা অবস্থায় সিংহাসন উপরে উঠা ছিল। অনুমানও করা হয় যে, আমেনহোতেপ এর পুত্র দেখেছিল এবং মিতান্নী এর একটি রাজ কন্যা (গিলিকিপা, রাজা শুত্তারনা II মেয়ে, তাই তুশ্রাত্তা এবং আরতাশুমারা এর বোন, মিশরীয় কোর্টে আসেছিল ৩১৭ মেয়ে সঙ্গী এবং অসংখ্য মূল্যবান উপহার নিয়ে), সে কালক্রমিক সমস্যার স্মমুখীন হচ্ছিল। পরিশেষে, আরও অনুমান নিশ্চিত করেছিল যে, তুতানখামেন আখেনাটন এবং কিয়া এর পুত্র ছিল, একটি অমুখ্য রানী, একটি গুরুত্বপূর্ণ কবর, একে আখেনাটন কবরের স্থানে আগে দেওয়া হয়েছে, দেরিতে শেষকৃত্যের একটি দৃশ্য দেখায়। আখেনাটন এবং নেফেরতিতি এর আকারের পূর্বে চীনতে পারে (এটা শেষ সনাক্তনীয় উলটানো উচ্চ শম্ভু টুপি জন্য) একটি মহিলার সঙ্গে যে, সম্ভবত একটি সেবিকা এবং একজন ফ্লাবেল্লো বাহকের চিহ্ন যে কিছু রাজ পরিবারের দৃশ্য উল্লেখ করে। দৃশ্যের এক সম্ভব্য ব্যাখ্যা হতে পারে একটি মৃত্যু সংশ্লিষ্টে একটি রাজকীয় উত্তারাধিকারী জন্মের।

তুতানখাতেন যখন রাজা হন, তখন তিনি তার পিতা আখেনাতেনের ও প্রথম স্ত্রী নেফেরতিতির অন্যতম কন্যা আনখেসেনপাতেনকে বিয়ে করেন, যিনি পরে তার নাম পরিবর্তন করে আনখেসেনামুন রাখেন । তাদের দুটি কন্যা ছিল , যাদের কেউই শৈশবকাল বেঁচে থাকতে পারেনি।একইভাবে, KV21 থেকে দুটি মহিলা মমির জন্য শুধুমাত্র আংশিক তথ্য পাওয়া গেছে। KV21A কে ভ্রূণের মা হিসাবে প্রস্তাবিত করা হয়েছে তবে ডেটা পরিসংখ্যানগতভাবে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ নয় যাতে তাকে নিরাপদে আঁখেসেনামুন হিসাবে চিহ্নিত করা যায়।  কম্পিউটেড টমোগ্রাফি2011 সালে প্রকাশিত গবেষণায় দেখা গেছে যে একটি কন্যা গর্ভাবস্থার 5-6 মাসে অকালে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং অন্যটি পূর্ণ মেয়াদে, 9 মাসে।

আখেনাটন এর উত্তারাধিকারী

[সম্পাদনা]

আমারনীয়ানা এর ধবংস আখেনাটন সম্বন্ধে তথ্যের সমূহের অনেক ক্ষতি প্রান্ত হয়েছে এবং এইটির সম্বন্ধে তত্ত্ব সমূহের একটি অনেক সংখ্যার উন্নতি লাভের অনুমোদন করেছিল। আমারনীনে উৎস হতে যা মনে হয় তা নির্দেশনা করে আঙ্খতখেপেরুরা নামের একটি রাজার অস্তিত্ব যে হতে পারে আখেনাটন এর মেয়ে গুলোর একটা, অথবা অন্যান্যদের মতে, একই স্ত্রী নেফেরতিতি। তুতানখামেনের সরাসরি পূবগামী পুরুষ স্মেনখখারা ছিল, যেটি এখন একটি তত্ত্ব, সাম্প্রতিক আবিষ্কার গুলোর ফলে সে সব তত্ত্ব পরিবতন হচ্ছে, নেফেরতিতি এর একটি অবতার পুনরায় দেখতে পছন্দ করবে, যে আখেনাটন এর ভুল সংশোধনকারী হিসেবে রাজত্ব করবে।

রাজপ্রতিনিধি পদ পরিষদ

[সম্পাদনা]

যুবক বয়স, এবং সুযোগ ব্যবহার করা প্রয়োজন শুধু "স্বাভাবিক" রাষ্ট্র প্রশাসন হিসাবে নয়, একটি আসল রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় পুনরুদ্ধার মাধ্যেমে। একটি যুবক রাজার সাহায্যকারী রাজপতিনিধি পদ পরিষদ নিশ্চিতভাবে দ্বারা গঠন করা হয়েছিল আয়, আখেনাটন এর পূবগামী পুরুষের পরামর্শদাতা (এবং তুতানখামেনের উত্তরসূরী), হোরেমহাব, সেনাবাহিনীর প্রধান, এবং প্রকৃত তত্ত্বাবধায়ক তদারকারী রাজকীয় বৃহৎ কবরস্থান টেবানা: রাজার ভ্যালি। নতুন রাজা সিংহাসনের উঠার সল্প সময়ে পরে সম্পূণ কোর্ট আখেনাটনের রাজধানী ছেড়ে "তেবে" তে ফিরে আসে। এমন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাজপতিনিধি পদ পরিষদ গ্রহণ করেছিল অথবা রাজা নিজেই, একটা জিনিস এক থাকে যে, কারনাক এর নিকটবর্তী যৌগিক মন্দিরের ধর্মযাজকদের আমন এর অধীনে কোর্ট ফিরে এসেছিল। এই পর্যায়কালে তুতানখামেনের নামগুলো পরিবর্তন হয়, এবং নাম নেয় তুতানখামেন যে নামে আমরা সবাই ভাল চিনি, এবং তার স্ত্রী আনাখেছেপাটোন নাম গ্রহণ করেছিল আনাখেছেনামুন

রাজ্যভিষেক অনুষ্ঠানে, ইতিমধ্যে আখেতাটোন এর পৃষ্ঠপোষকতার দেবতা আটোন এর প্রতিরোধ, কারনাক তেও পুনরাবৃত্তি করা হয়েছিল, এই বার আমনের আরবণ। অনুরুপ প্রতিক্রিয়া ছিল হারেমহাব এর, যদিও পরবতীতে অপব্যবহার ছিল, একটি কঠিন প্রস্তর বিশেষে যেখানে দেখা সম্ভব একটি রাজা যে আমন এর পূর্বে (মাথার টুপি লম্বা পালক গুলোর জন্য চেনা সম্ভব ছিল)।

রাজকীয় তালিকা

[সম্পাদনা]

একটি মুখ্যচরিত্র ছিল, যে তার শশুরের সমস্ত ছাপ সরিয়ে দিয়েছিল। তেবেতে রাজধানী স্থাপন করে এবং ধর্মযাজকদের বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল। ২০ বছর হওয়ার আগেই মরেছিল এবং বিধবা, যে ছিল একটি ছোট বালিকা, হিট্টিটেস এর রাজাতে একটি চিঠি লিখেছিল, স্বামী হিসেবে তার যে কোন একটি মেয়েকে গ্রহণ করার জন্য। এটি ঘটেনি, সুতরাং তেবে এর ধর্মযাজকদের দ্বারা একটি স্বামী বেছে নেওয়া হয়েছিল। তুতানখামেন এর স্মৃতি, মুখ্যচরিত্র খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়, তার কবরের যথোচিত প্রধানত, যেটি ধনী ছিল এবং সবচেয়ে কম বরখাস্ত করেছিল। কবরের ভেতরে খুজে পেয়েছিল বিছানা, সারকোফাজি, সিংহাসন, মানবিক দেবতার মূর্তি, প্রাণী, অলংকার, অস্ত্রশস্ত্র এবং রাজদণ্ড।

নাম হোরুস জোসেফুস রাজত্ব কাল সেস্তো আফ্রিকানো রাজত্ব কাল
কা-নেখেত তুত মেসুত রাথোটিস রাথোস

তুতানখামেনের অভিশাপ

[সম্পাদনা]

তুতানখামেন এখনো সবাইকে মুগ্ধ করে। তার কবর যে ঘরে পাওয়া গিয়েছে তার পাশের ঘরে, যেখানে তার ধন সম্পদ ছিল, সেখানে তার কবর আটকানো জন্য যে সিল মোহর ব্যবহার করা হয়েছিল সে সিল মোহর পাওয়া গিয়েছে এবং তার উপর লেখা ছিল তুতানখামেন। তা আবিষ্কার করেছে প্রফেসর হাওয়ার্ড কার্টার এবং অন্য গুলোর মধ্যে লেখা ছিল তুতানখামেন। ১১ নভেম্বর ১৯২৫ সালে যখন হাওয়ার্ড কার্টার তুতানখামেনের কফিনেট খোলে, তার ভিতর আরো তিনটা কফিন সে খুজে পায়। এর মধ্যে দুইটি কফিন কায়রো জাদুঘরে আছে। কবরে ভিতর ৫৩৯৮ টি হাতের কাজ করা জিনিস পাওয়া গিয়েছে। তার কবর খোজে পাওয়ার আগে সে আমাদের কাছে অপরিচিত ছিল কারণ মিশরে তার কোন চিহ্ন ছিল না। তার কবরের দেওয়ালে আকা ছবি গুলোতে তাকে দেখা য়ায একজন শিকারী হিসেবে, একজন রাজা যুদ্ধের মায়দানে, একজন মানুষ যে তার স্ত্রী সেনামুন এর গভীর প্রেমে পরে ছিল এবং সেনামুন ও। সেনামুন ছিল নেফেরতিতির মেয়ে। তুতানখামেনের হঠাৎ মৃত্যুর কারণ কেউ জানে না। তুতানখামেনের কবর আবার খোলা হয়, কারণ তার মৃত্যুর ১০০০ বছর পরও যে কবর পাওয়া গিয়েছে সে গুলো এই কবরের সাথে সম্পক যুক্ত। নভেম্বর ১৯২২, ব্রিটিশ ভূতাত্ত্বিকবিদ প্রোফেসর হাওয়ার্ড কার্টার আবিষ্কার করেছিল রাজাদের কবর। এই আবিষ্কারটি ছিল অসাধারণ। যখন শ্রমিকরা দামী হাতের কাজ গুলো কবর থেকে উদ্ধার করছিল, তখন তারা কবরকে যে অপবিত্র করেছে তার ফলাফল কি হবে তার ভয় করছিল। তুতানখামেনের কবরে কাজের সময় হাওয়ার্ড কার্টারের সাথে কানারি ছিল। যে দিন হোওয়ারড কাটার এবং কারনামুন তুতানখামেনের কবরে ঢুকে শ্রমিকরা কানারিকে মৃত দেখে। তারা একে শ্রমিকরা ভাল দিক বলে মনে করে। বলা হয় কানারি কোবরা সাপের কামড়ে কারণে মারা গিয়েছিল। কোবরা সাপ হচ্ছে ফেরাউনদের মুখোসের শিখরের প্রতীক। এখান থেকে শুরু হয় তুতানখামেনের অধিশাপ। একজন লন্ডন টাইস এর বক্তব্যকারী ঘোষণা দেয় ফেরাউনের অধিশাপ আঘত করেছে বলে। কাযালীয়ভাবে কবরের কক্ষ খোলার ছয় সপ্তাহ পর লর্ড কারনারভন তার হোটেলের ঘরে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। পরে একে একে মরতে শুরু করেছে যারা কবর খোরার কাজে কোন এক ভাবে জরিত ছিল। কারনারভন এর ভাইয়ের রক্তে বিষ পাওয়া গিয়েছে। আমেরিকার জাইগুদ রেল লাইনের ইম্মানিয়াতে, ফ্রান্সেস জজ বেনেদিত এরা কবর দেখতে গিয়েছিল। এই ভাবে তুতানখামেনের অভিশাপের জন্ম হয়। পরের বছর গুলোতে এর একটি যুক্তি সংগত ব্যাখ্যা দিতে চেয়ে ছিল। সে চিন্তা করেছে তুতানখামেনের অধিশাপের জাদু নয় জীবণু। যখন তারা কবরে ঢুকেছিল তখন হাজার বছর পুরানো জীবণু যা অন্ধকারে ছিল তা আলো পেয়ে আবার জেগে উঠে। এই তত্ত্ব ঠিক কি না তা পরীহ্মা করার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে জীবণুবিদরা আসেন।

নাম হায়ারোগ্লিফ নাম অর্থ
Horus name
G5
E1
D40
tG43tF31stG43Z3
𓅃𓃒𓂡𓏏𓅱𓏏𓄟𓋴𓏏𓅱𓏪𓊁
Kanakht Tutmesut
বলিষ্ঠ ষাঁড়, জন্মের মনোরম
Nebti name
G16
nfrO4
p
G43M40Z3sW11
r
V28D36
N17
N17
N21
N21

wraHprZ1imn
n
nb
r
Dr
r
A41
𓅒𓄤𓉔𓊪𓅱𓇩𓏪𓋴𓎼𓂋𓎛𓂝𓇿𓇿𓈅𓈅𓅨𓉥𓉐𓏤𓇋𓏠 [nnb] 𓂋𓇥𓂋𓀯
Neferhepusegerehtawy Werahamun Nebrdjer
নির্ভুল আইনসমূহের একটি, যা শান্ত দুই ভূমিকে করে; আমুন রাজভবনের মহান; সবাইর প্রভু[]
Golden Horus name
G8
U39N28
Z2
O34R4
t p
R8AHqAq
Y1
mAats

Htp
t p
R8AwT
z
U39xa
Z2
it
f

A41
f
C2U39xa
Z2
Tz
z
tA
tA
m
𓅉𓍞𓈍𓏥𓊃𓊵𓏏𓊪𓊹𓊹𓊹𓋾𓈎𓏛𓁦𓋴𓊵𓏏𓊪𓊹𓊹𓊹𓅱𓍿𓊃𓍞𓈍𓏥𓇋𓏏𓆑𓀯
𓆑𓁛𓍞𓈍𓏥𓋭𓊃𓇾𓇾𓅓

Wetjeskhausehetepnetjeru Heqamaatsehetepnetjeru Wetjeskhauitefre Wetjeskhautjestawyim
Who wears crowns and pleases the gods; Ruler of Truth, who pleases the gods; Who wears the crowns of his father, Re;
Who wears crowns, and binds the two lands therein
Prenomen
M23L2
N5L1Z2
nb
𓇓𓆤 𓍹𓇳𓆣𓏥𓎟𓍺
Nebkheperure
রা এর প্রভুর আকৃতি
রা এর পুত্র
G39N5
 
imn
n
tG43tS34HqAiwnSma
𓅭𓇳 𓍹𓇋𓏠𓈖𓏏𓅱𓏏𓋹𓋾𓉺𓇗𓍺
Tutankhamun Hekaiunushema
আমুনের জীবিত চিত্র, উপরের অংশ হেলিওপোলিসের শাসক

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Clayton, Peter A. (২০০৬)। Chronicle of the Pharaohs: The Reign-by-Reign Record of the Rulers and Dynasties of Ancient EgyptThames & Hudson। পৃষ্ঠা 128আইএসবিএন 0-500-28628-0 
  2. Frail boy-king Tut died from malaria, broken leg by Paul Schemm, Associated Press. February 16, 2010.
  3. "Digital Egypt for Universities: Tutankhamun"। University College London। জুন ২২, ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৮-০৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]