তাহের ইয়াহিয়া
তাহের ইয়াহিয়া | |
---|---|
৪৯তম ও ৫৪তম ইরাকের প্রধানমন্ত্রী ইরাক প্রজাতন্ত্রের ৩য় ও ৮ম প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১০ জুলাই ১৯৬৭ – ১৭ জুলাই ১৯৬৮ | |
রাষ্ট্রপতি | আবদুল রহমান আরিফ |
পূর্বসূরী | আবদুল রহমান আরিফ |
উত্তরসূরী | আবদুর রাজ্জাক আন-নাইফ |
কাজের মেয়াদ ২০ নভেম্বর ১৯৬৩ – ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫ | |
রাষ্ট্রপতি | আবদুল সালাম আরিফ |
পূর্বসূরী | আহমেদ হাসান আল-বকর |
উত্তরসূরী | আরিফ আবদুর রাজ্জাক |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯১৬ |
মৃত্যু | ১৯৮৬ বাগদাদ |
জাতীয়তা | ইরাকি |
রাজনৈতিক দল | আরব সোশ্যালিস্ট ইউনিয়ন |
দাম্পত্য সঙ্গী | আমিনা রশিদ |
সন্তান | জুহাইর, মানাল, নাওয়াল, ইবতিহাল, গাসসান (মৃত), গেজওয়া ও জামাল |
বাসস্থান | বাগদাদ |
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
তাহের ইয়াহিয়া (১৯১৬ – ১৯৮৬) (আরবি : طاهر يحيى) ছিলেন ইরাকের দুই মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী। ১৯৬৩ – ১৯৬৫ ও ১৯৬৭ – ১৯৬৮ মেয়াদে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাগদাদ মিলিটারি ক্যাডেট কলেজ ও স্টাফ কলেজে শিক্ষালাভ করেন। উত্তর ও মধ্য ইরাকের খ্যাতনামা তামাক ব্যবসায়ী মোল্লা ইয়াহিয়া আল-ওগাইলি ছিলেন তার পিতা। তিনি তার পিতার চতুর্থ সন্তান। ষোল বছর বয়সে তিনি বাগদাদ টিচার্স কলেজে যোগদান করেন। গ্র্যাজুয়েশনের এক বছরের পর তিনি এখানে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এরপর তিনি যুদ্ধবিদ্যার উপর পড়াশোনা করেন। ইরাকি সেনাবাহিনীতে তিনি একজন অশ্বারোহী অফিসার ছিলেন ও সেনাবাহিনীতে পোলো খেলতেন। ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় তিনি ইরাকি আর্মর্ড কোম্পানিকে নেতৃত্ব দেন। গেশেরে কিব্বুতজের যুদ্ধে তিনি আহত হন। এই যুদ্ধের জন্য ইরাকের যুবরাজ আবদুল্লাহ তাকে দুটি পদক প্রদান করেন।
মেয়াদের শেষের দিকে তিনি রাষ্ট্রপতি আরিফকে আসন্ন বাথ পার্টির অভ্যুত্থানের ব্যাপারে সতর্ক করেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি তার কথায় কর্ণপাত করেননি। ফলে ১৯৬৮ সালের ৮ জুলাই ইয়াহিয়া পদত্যাগ করেন। এর এক সপ্তাহ পরে অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়। সেদিন সকালেই ইয়াহিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয় ও আরিফকে লন্ডনে পাঠিয়ে দেয়া হয়।
ইয়াহিয়া তিন বছর কারাগারে ছিলেন। কারাগারে তাকে নির্যাতন করা হয়। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তি পান। কিন্তু তাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। ১৯৮৬ সালে বাগদাদে তার বাসভবনে মৃত্যুবরণের আগ পর্যন্ত তিনি গৃহবন্দী ছিলেন।
প্রধান অফিসার খালিদ বাত্তালিন ১৯৫২
২০তম ব্রিগেডের কমান্ডার ১৯৫৫
পুলিশ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রধান জুলাই ১৪, ১৯৫৮
চীফ অব স্টাফ ফেব্রুয়ারি ৮, ১৯৬৩
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, অন্তর্বর্তীকালীন ১৯৬৪
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী আহমেদ হাসান আল-বকর |
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী ১৯৬৪-১৯৬৫ |
উত্তরসূরী আরিফ আবদুর রাজ্জাক |
পূর্বসূরী আবদুল রহমান আরিফ |
ইরাকের প্রধানমন্ত্রী ১৯৬৭-১৯৬৮ |
উত্তরসূরী আবদুর রাজ্জাক আন-নাইফ |
একজন ইরাকি রাজনীতিবিদ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |