বিষয়বস্তুতে চলুন

তামাং সেলো

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তামাং[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] সেলো সঙ্গীত এবং নেপালি লোকগানের পথিকৃৎ শিল্পী হীরা দেবী বাইবা

তামাং সেলো ( নেপালি : तामाङ सेलो) নেপালের তামাং জনগোষ্ঠীর গাওয়া নেপালি লোকগানের একটি ধারা। নেপালের পাশাপাশি এটি ভারতসহ সারা বিশ্বের নেপালি-ভাষী সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়। এটি সাধারণত তামাং নামক একপ্রকার বাদ্যযন্ত্র সহযোগে বাজানো হয়। সঙ্গে ধম্পু, মাদাল এবং টুঙ্গনা বাদ্যযন্ত্রগুলোও থাকে। সেলো গান খুব আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত বা ধীর, সুমধুর ও সুললিত হতে পারে। সাধারণত প্রেম, দুঃখ এবং দৈনন্দিন জীবনের গল্পগুলো প্রকাশ করার জন্য সেলো গান গাওয়া হয়।[]

উল্লেখযোগ্য সেলোশিল্পী

[সম্পাদনা]
Nepali[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] and Tamang folk singer
নেপালি এবং তামাং লোক সঙ্গীতশিল্পী নবনীত আদিত্য বাইবা

গায়িকা হীরা দেবী বাইবা নেপালি লোকসঙ্গীত এবং তামাং সেলোর প্রবর্তক হিসাবে প্রশংসিত। [] তাঁর " চুরা ত হোই্ন অস্তুরা " (নেপালি : चुरा त होइन अस्तुरा) গানটি রেকর্ডকৃত প্রথম তামাং সেলো গান বলে জানা যায়। [] ৪০ বছরের সঙ্গীতজীবনে তিনি প্রায় ৩০০ গান গেয়েছেন।

হীরা বাইবার মেয়ে নবনীত আদিত্য বাইবা ও ছেলে সত্য আদিত্য বাইবা তাঁর পদক্ষপ অনুসেরণ করে উত্তরসূরি হিসেবে এই শিল্পধারাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। নেপালি লোকসঙ্গীত ঘরানার একমাত্র ব্যক্তি নবনীত এবং সত্য যাঁরা পুনর্মিশ্রন বা আধুনিকীকরণ ছাড়াই বিশুদ্ধ ঐতিহ্যবাহী নেপালি লোকসঙ্গীত তৈরি করে আসছেন। [][]

Damphu
কয়েকজন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] নেপালি ব্যক্তি তাঁদের ঐতিহ্যবাহী ধাম্পু ঢোল বাজাচ্ছেন

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Performing Arts, Songs of the Tamang People"। ৫ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত
  2. "The Telegraph - Calcutta (Kolkata) | North Bengal & Sikkim | Pioneer of Nepali Folk Songs"www.telegraphindia.com। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৮
  3. "चुरा त होइन अस्तुरा - पहिलो तामाङ सेलो गीत ? - Tamang Online"Tamang Online (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ডিসেম্বর ২০১৬। ৪ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৮
  4. "Songs of Tribute"The Himalayan Times (মার্কিন ইংরেজি ভাষায়)। ১০ জানুয়ারি ২০১৭। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২০
  5. "Daughter revives mother's songs"www.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২০