ইওয়াখিম ফ্রাংক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা কুউ পুলক (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৮:৫৫, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:জার্মান নোবেল বিজয়ী যোগ)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক (১২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪০ জন্ম) জার্মানে জন্মগ্রহণকারী আমেরিকান জীববিজ্ঞানী এবং নোবেল বিজয়ী। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি একক-কণা ক্রিও-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কপি (ক্রিও-ইএম) প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে পরিচিত হন, যার জন্য তিনি জ্যাকস ডুবচেট এবং রিচার্ড হেন্ডারসনএর সাথে যৌথভাবে ২০১৭ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি ব্যাকটেরিয়া এবং ইউক্যারিওট থেকে রাইবোসোমের গঠন ও ফাংশনে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।

জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক
Joachim Frank under Nobel Prize press conference in Stockholm, December 2017
জন্ম (1940-09-12) ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ (বয়স ৮৩)
নাগরিকত্বযুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি[১]
শিক্ষাUniversity of Freiburg (BS)
University of Munich (MS)
Max Planck Society
Technical University of Munich (PhD)
পরিচিতির কারণSingle-particle cryo-electron microscopy
Ribosome structure and dynamics
দাম্পত্য সঙ্গীCarol Saginaw (বি. ১৯৮৩)
সন্তানZe Frank & Mariel Frank
পুরস্কারBenjamin Franklin Medal in Life Science (2014)
Wiley Prize in Biomedical Sciences (2017)
Nobel Prize in Chemistry (2017)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রStructural biology
Cryo-electron microscopy
প্রতিষ্ঠানসমূহUniversity at Albany, Department of Biomedical Sciences
Columbia University College of Physicians and Surgeons, Department of Biochemistry and Molecular Biophysics
অভিসন্দর্ভের শিরোনামUntersuchungen von elektronenmikroskopischen Aufnahmen hoher Auflösung mit Bilddifferenz- und Rekonstruktionsverfahren (1970)
ডক্টরাল উপদেষ্টাWalter Hoppe
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টাRobert M. Glaeser, Robert Nathan

নোবেল বিজয়

ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপি আবিষ্কারের জন্য ২০১৭ সালের রসায়নে নোবেল জিতেছিলেন জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক সহ তিন বিজ্ঞানী। অন্য দুজন হলেন জ্যাক দুবোচে ও রিচার্ড হেন্ডারসন। বলা হয়েছে, ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপিতে ইলেক্ট্রন বিমকে ব্যবহার করে কোষের ক্ষুদ্রাণুক্ষুদ্র কাঠামো পরীক্ষা করা সম্ভব। একইসঙ্গে, ক্রায়ো-পদ্ধতির মাধ্যমে কোষকে ফ্রিজ করে তাকে পরীক্ষা করা সম্ভব করে দেখিয়েছেন এই তিন বিজ্ঞানী। নোবেল কমিটির মতে, এতদিন ডাই করিয়ে কোষের বিভিন্ন কার্যপ্রক্রিয়া পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু, এ পদ্ধতিতে অত্যন্ত সহজেই তা স্বাভাবিক ভাবেই সম্ভব হবে। এই প্রক্রিয়া জীবের রসায়ন বুঝতে ও বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি।[২]

তথ্যসূত্র

  1. ফ্রাংক, জোয়াকিম (২০১৭), Curriculum Vitae. Retrieved October 4, 2017.
  2. "রসায়নের নোবেল পেলেন জ্যাকস, জোয়াকিম ও রিচার্ড | বিজ্ঞান ও টেক | The Daily Ittefaq"archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১৮