ইওয়াখিম ফ্রাংক
জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক | |
---|---|
![]() ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে স্টকহোমে নোবেল পুরস্কার প্রেস কনফারেন্সে জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক | |
জন্ম | |
নাগরিকত্ব | যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি[১] |
শিক্ষা | ফ্রাইবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় (বিএস)
মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় (এমএস) ম্যাক্স প্লাঙ্ক সোসাইটি টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অফ মিউনিখ (পিএইচডি) কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | সিঙ্গেল-পার্টিকেল ক্রায়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপি রাইবোজোম গঠন ও গতিবিদ্যা |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্যারল স্যাগিনাও (বি. ১৯৮৩) |
সন্তান | জে ফ্রাঙ্ক ও মারিয়েল ফ্রাঙ্ক |
পুরস্কার | বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন মেডেল ইন লাইফ সায়েন্স (২০১৪)
উইলি প্রাইজ ইন বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস (২০১৭) রসায়নে নোবেল পুরস্কার (২০১৭) রয়্যাল মাইক্রোস্কোপিক্যাল সোসাইটির সম্মানসূচক ফেলো (২০১৮) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | গঠনমূলক জীববিজ্ঞান ক্রায়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপি |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ইউনিভার্সিটি অ্যাট অ্যালবানি, বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগ কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োফিজিক্স বিভাগ |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | Untersuchungen von elektronenmikroskopischen Aufnahmen hoher Auflösung mit Bilddifferenz- und Rekonstruktionsverfahren (১৯৭০) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ওয়াল্টার হোপ |
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | রবার্ট গ্লেসার, রবার্ট নাথান |
ইওয়াখিম ফ্রাংক (জার্মান: Joachim Frank; জন্ম ১২ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪০) জার্মান-মার্কিন জীববিজ্ঞানী এবং রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি একক-কণা হিম-ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ (ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কপি ক্রায়ো-ইএম) ক্ষেত্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে পরিচিত, যার জন্য তিনি জাক দ্যুবোশে এবং রিচার্ড হেন্ডারসনের সাথে যৌথভাবে ২০১৭ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়া এবং সুকেন্দ্রিক জীবের রাইবোসোমের গঠন ও ক্রিয়া বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।
নোবেল বিজয়
[সম্পাদনা]ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপি আবিষ্কারের জন্য ২০১৭ সালের রসায়নে নোবেল জিতেছিলেন ইওয়াখিম ফ্রাংকসহ তিন বিজ্ঞানী। অন্য দুজন হলেন জাক দ্যুবোশে ও রিচার্ড হেন্ডারসন। বলা হয়েছে, ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপিতে ইলেক্ট্রন বিমকে ব্যবহার করে কোষের ক্ষুদ্রাণুক্ষুদ্র কাঠামো পরীক্ষা করা সম্ভব। একইসঙ্গে, ক্রায়ো-পদ্ধতির মাধ্যমে কোষকে ফ্রিজ করে তাকে পরীক্ষা করা সম্ভব করে দেখিয়েছেন এই তিন বিজ্ঞানী। নোবেল কমিটির মতে, এতদিন ডাই করিয়ে কোষের বিভিন্ন কার্যপ্রক্রিয়া পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু, এ পদ্ধতিতে অত্যন্ত সহজেই তা স্বাভাবিকভাবেই সম্ভব হবে। এই প্রক্রিয়া জীবের রসায়ন বুঝতে ও বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ফ্রাঙ্ক, জোয়াকিম (২০১৭), জীবনবৃত্তান্ত ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ৯, ২০১৭ তারিখে. অক্টোবর 4, 2017 সংগৃহীত।
- ↑ "রসায়নের নোবেল পেলেন জ্যাকস, জোয়াকিম ও রিচার্ড | বিজ্ঞান ও টেক | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]