বিষয়বস্তুতে চলুন

ইওয়াখিম ফ্রাংক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক
২০১৭ সালের ডিসেম্বরে স্টকহোমে নোবেল পুরস্কার প্রেস কনফারেন্সে জোয়াকিম ফ্রাঙ্ক
জন্ম (1940-09-12) ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ (বয়স ৮৪)
নাগরিকত্বযুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি[]
শিক্ষাফ্রাইবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয় (বিএস)

মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় (এমএস) ম্যাক্স প্লাঙ্ক সোসাইটি

টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অফ মিউনিখ (পিএইচডি) কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণসিঙ্গেল-পার্টিকেল ক্রায়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপি রাইবোজোম গঠন ও গতিবিদ্যা
দাম্পত্য সঙ্গীক্যারল স্যাগিনাও (বি. ১৯৮৩)
সন্তানজে ফ্রাঙ্ক ও মারিয়েল ফ্রাঙ্ক
পুরস্কারবেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন মেডেল ইন লাইফ সায়েন্স (২০১৪)

উইলি প্রাইজ ইন বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস (২০১৭) রসায়নে নোবেল পুরস্কার (২০১৭)

রয়্যাল মাইক্রোস্কোপিক্যাল সোসাইটির সম্মানসূচক ফেলো (২০১৮)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রগঠনমূলক জীববিজ্ঞান ক্রায়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপি
প্রতিষ্ঠানসমূহইউনিভার্সিটি অ্যাট অ্যালবানি, বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগ কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োফিজিক্স বিভাগ
অভিসন্দর্ভের শিরোনামUntersuchungen von elektronenmikroskopischen Aufnahmen hoher Auflösung mit Bilddifferenz- und Rekonstruktionsverfahren (১৯৭০)
ডক্টরাল উপদেষ্টাওয়াল্টার হোপ
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টারবার্ট গ্লেসার, রবার্ট নাথান

ইওয়াখিম ফ্রাংক (জার্মান: Joachim Frank; জন্ম ১২ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪০) জার্মান-মার্কিন জীববিজ্ঞানী এবং রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি একক-কণা হিম-ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ (ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কপি ক্রায়ো-ইএম) ক্ষেত্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে পরিচিত, যার জন্য তিনি জাক দ্যুবোশে এবং রিচার্ড হেন্ডারসনের সাথে যৌথভাবে ২০১৭ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ব্যাকটেরিয়া এবং সুকেন্দ্রিক জীবের রাইবোসোমের গঠন ও ক্রিয়া বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।

নোবেল বিজয়

[সম্পাদনা]

ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপি আবিষ্কারের জন্য ২০১৭ সালের রসায়নে নোবেল জিতেছিলেন ইওয়াখিম ফ্রাংকসহ তিন বিজ্ঞানী। অন্য দুজন হলেন জাক দ্যুবোশেরিচার্ড হেন্ডারসন। বলা হয়েছে, ক্রায়ো-ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপিতে ইলেক্ট্রন বিমকে ব্যবহার করে কোষের ক্ষুদ্রাণুক্ষুদ্র কাঠামো পরীক্ষা করা সম্ভব। একইসঙ্গে, ক্রায়ো-পদ্ধতির মাধ্যমে কোষকে ফ্রিজ করে তাকে পরীক্ষা করা সম্ভব করে দেখিয়েছেন এই তিন বিজ্ঞানী। নোবেল কমিটির মতে, এতদিন ডাই করিয়ে কোষের বিভিন্ন কার্যপ্রক্রিয়া পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু, এ পদ্ধতিতে অত্যন্ত সহজেই তা স্বাভাবিকভাবেই সম্ভব হবে। এই প্রক্রিয়া জীবের রসায়ন বুঝতে ও বিভিন্ন ওষুধ তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. ফ্রাঙ্ক, জোয়াকিম (২০১৭), জীবনবৃত্তান্ত ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ৯, ২০১৭ তারিখে. অক্টোবর 4, 2017 সংগৃহীত।
  2. "রসায়নের নোবেল পেলেন জ্যাকস, জোয়াকিম ও রিচার্ড | বিজ্ঞান ও টেক | The Daily Ittefaq"archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]