ঘন্টাসালা (গীতবাদ্যকর)
ঘন্টাসালা | |
---|---|
![]() ভারতের ২০০৩ সালের ডাকটিকিটে ঘন্টাসালা | |
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | ঘন্টাশালা ভেঙ্কটেশ্বররাও |
জন্ম | চৌটাপল্লী, কৃষ্ণা জেলা, অন্ধ্রপ্রদেশ | ৪ ডিসেম্বর ১৯২২
মৃত্যু | ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ মাদ্রাজ, তামিলনাড়ু, ভারত | (বয়স ৫১)
ধরন | চলচ্চিত্রের আবহ-সঙ্গীত (নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী), ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত |
কার্যকাল | ১৯৪২–১৯৭৪ |
ওয়েবসাইট | www |
ঘন্টাসালা ভেঙ্কটেশ্বররাও (৪ঠা ডিসেম্বর ১৯২২ - ১১ই ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪), যিনি নিজের পদবি ঘন্টাসালা নামে বেশি পরিচিত, তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী এবং চলচ্চিত্র সুরকার। তিনি প্রধানত তেলুগু এবং কন্নড় চলচ্চিত্রে এবং এছাড়াও তামিল, মালায়ালাম, টুলু এবং হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্রে কাজের জন্য পরিচিত। তাঁকে তেলুগু চলচ্চিত্রেরর অন্যতম সেরা গায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[১] ১৯৭০ সালে, ভারতীয় চলচ্চিত্রে তাঁর অবদানের জন্য তিনি ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী পুরস্কার পান। দ্য হিন্দু এবং দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের মতে, ঘন্টাসালা ছিলেন 'একজন ঐশ্বরিক প্রতিভা এবং নিজের গান দিয়ে তিনি মানুষের হৃদয় আন্দোলিত করতে পারতেন'। 'হালকা সঙ্গীতের সাথে ঘণ্টাসালার ধ্রুপদী তাৎক্ষণিকতার সংমিশ্রণের শিল্প এবং তার সঙ্গে তাঁর শিল্প সম্বন্ধে জ্ঞান ও তার প্রতি ভালবাসা ও সংবেদনশীলতা তাঁকে নেপথ্য সঙ্গীতের ক্ষেত্রে অন্য সকলের চেয়ে আলাদা করে তোলে'।[২][৩] ভারতীয় চলচ্চিত্র ইতিহাসবিদ ভি এ কে রঙ্গা রাও তাঁর কণ্ঠকে 'সবচেয়ে মহিমান্বিত কণ্ঠস্বর' বলে অভিহিত করেছিলেন।[৪] ঘন্টসালা তেলুগু চলচ্চিত্র সঙ্গীতকে তার নিজস্ব স্বতন্ত্র চরিত্র গড়ে তুলতে সাহায্য করেছিলেন। তাঁর মন্ত্রমুগ্ধ করা কণ্ঠস্বর এবং সঙ্গীত দক্ষতার জন্য তাঁকে 'গান গন্ধর্ব' বলা হয়।[৫]
ঘন্টাসালা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড ও জার্মানিতে এবং জাতিসংঘ সংস্থার জন্য সংগীত পরিবেশন করেছেন।[৬] তাঁর চলচ্চিত্র জীবনের ২৫ বছর পূর্তিকে, ১৯৭০ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার হায়দরাবাদে ঘন্টাসালার রজত জয়ন্তী উদযাপন হিসাবে চিহ্নিত করেছে। হায়দরাবাদের লাল বাহাদুর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে ৩০,০০০-এরও বেশি মানুষ উপস্থিত ছিলেন।[৭] অন্ধ্রপ্রদেশ জুড়ে তাঁর প্রতিরূপের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। প্রতি বছর, ভারত এবং বিদেশে তাঁর জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী পালিত হয়।[৮][৯][১০][১১][১২][১৩][১৪][১৫]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]১৯২২ সালে, কৃষ্ণা জেলার গুড়িভাড়া তালুকের চৌটাপল্লী গ্রামে একটি তেলুগু ব্রাহ্মণ পরিবারে ঘন্টসালা জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা ঘন্টাসালা সুরাইয়া একজন পেশাদার গায়ক ছিলেন।[৫][১৬] শৈশবে ঘন্টাসালা তাঁর বাবার তরঙ্গম বাদ্যের সাথে নাচতেন। ঘন্টসালার শৈশবেই তাঁর পিতা মারা যান এবং তিনি তাঁর মামাদের দ্বারা লালিত-পালিত হন। তিনি পাত্রায়ণী সীতারাম শাস্ত্রীর কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক সঙ্গীত প্রশিক্ষণ নেন এবং বিজয়নগরমের মহারাজার সরকারি সঙ্গীত ও নৃত্য কলেজে যোগ দেন।[১৭]
সঙ্গীতজীবন
[সম্পাদনা]ঘন্টাসালা ১৯৪২ সালের ভারত ছাড়ো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন, যার জন্য তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবংবেল্লারির আলিপুর (আলিপুরা) জেলে ১৮ মাসের জন্য বন্দী করা হয়েছিল।[১৮] মুক্তি পাবার পর, তিনি সমুদ্রলা রাঘবাচার্য্যের সাথে দেখা করেন, যিনি তাঁকে একজন গায়ক হিসেবে চলচ্চিত্র জগতে নিজের ভাগ্য চেষ্টা করার পরামর্শ দেন।[১৯] ঘন্টাসালা পেদাপুলিভারু অঞ্চলের সাবিত্রীকে বিয়ে করেছিলেন। বিখ্যাত হওয়ার আগেই তিনি একজন দক্ষ কর্নাটকী সঙ্গীত গায়ক ছিলেন।[৬]
গায়ক হিসেবে প্রথম অল ইন্ডিয়া রেডিও থেকে ঘন্টাসালা সুযোগ পেয়েছিলেন। পরে, এইচএমভি স্টুডিও থেকে পেকেটি শিবা রাম ঘন্টাসালার ব্যক্তিগত গান রেকর্ড করেন। ঘন্টাসালা সমবেত সংগীতে গায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন এবং প্রতিভা ফিল্মসের সীতা রাম জনম- এ একটি পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেন। এর পরে, তিনি সুপরিচিত সঙ্গীত পরিচালক গালি পেঞ্চালা এবং সি আর সুব্বারামনের সাথে কাজ করেন। সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে ঘন্টাসালার প্রথম ছবি ছিল লক্ষ্মম্মা। তিনি অভিনেতার কথা বলার সাথে মানানসই স্বরক্ষেপ এবং বাগরীতি পরিবর্তন করার কৌশল প্রবর্তন করেন। তিনি তেলুগু পদ্যম অনুবাদে কাজ করেছিলেন।
প্রযোজক চিত্তজাল্লু কৃষ্ণভেনি তাঁর চলচ্চিত্র মানা দেশম-এ পূর্ণ-সময়ের সঙ্গীত পরিচালক হিসাবে ঘন্টাসালাকে তাঁর প্রথম কাজ দেন। এটি ছিল এন টি রামা রাও- এর প্রথম চলচ্চিত্র। এখানে সঙ্গীত রচয়িতা ও নেপথ্য গায়ক হিসাবে ঘন্টাসালা প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন। তিনি ১৯৭০-এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত তেলুগু সিনেমায় সবচেয়ে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র সুরকার এবং নেপথ্য গায়ক ছিলেন। তিনি পাতাল ভৈরবী, মায়াবাজার, লব কুশ, পাণ্ডব বনবাসম, রহস্যম, গুণ্ডাম্মা কথা, পরমানন্দয়্য শিশুলা কথা এবং পেলি চেসি চুড়ু সহ অনেক জনপ্রিয় তেলুগু চলচ্চিত্রের জন্য সঙ্গীত রচনা করেছেন এবং এছাড়াও ১৯৫০ এবং ১৯৬০ এর দশকে জনপ্রিয় তামিল ও কন্নড় চলচ্চিত্রের জন্য সঙ্গীত রচনা করেছেন। তিনি একটি হিন্দি চলচ্চিত্র ঝাণ্ডা উঁচা রহে হামারা (১৯৬৪) এর জন্য গান গেয়েছিলেন এবং সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন।[২০] জাগদেকা ভিরুনি কথা (১৯৬১) চলচ্চিত্রের "শিব শংকরী" গানটি ধ্রুপদী হিন্দুস্থানী এবং কর্নাটিক শৈলীর সবচেয়ে কঠিন গানগুলির মধ্যে একটি বলে মনে করা হয়। এই একক গানটি ঘন্টাসালা গেয়েছিলেন।[২০][২১][২২][২৩][২৪]
ব্যক্তিগত রেকর্ডিং এবং ভগবদ্গীতা
[সম্পাদনা]ঘন্টআসালা তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানামের জন্য আস্থানা গায়ক (সভা সঙ্গীতজ্ঞ) হিসাবে কাজ করেছিলেন। তিনি ভগবদ্ গীতা, দেশাত্মবোধক গান, তেলুগু সংগীতের একটি অনন্য ধারা পদ্যালু, নাটকীয় শৈলীতে শ্লোক গায়ন পুষ্প বিলাপম, ভক্তিমূলক এবং লোকগীতির ব্যক্তিগত অ্যালবাম রেকর্ড করেছিলেন। তাঁর "ভগবদ্গীতা"-র রেকর্ডিং এখন তিরুমালা মন্দিরে প্রতিদিন শোনা যায়, এটি তিনি পরিচালনা করেছিলেন এবং গেয়েছিলেন।[২৫] সঙ্গীত পরিচালক পেন্ডিয়ালা নাগেশ্বর রাও এবং নেপথ্য গায়ক পি. সুশীলার মতে, "যে নেপথ্য গায়কদের কণ্ঠের ব্যাপ্তি সমগ্র পরিসীমায় অভিন্ন এবং পূর্ণাঙ্গ সুরেলা শক্তিশালী ছিল, যাঁরা সঙ্গীতের তিনটি অষ্টকেই বেশ স্বচ্ছন্দ, ঘন্টাসালা একা তাঁদের মধ্যে অগ্রগণ্য"।[২৬][২৭]
পেণ্ড্যালা নাগেশ্বর রাও শাস্ত্রীয় পরিবেশনায় এবং তেলুগু চলচ্চিত্রে ঘন্টাসালার শাস্ত্রীয় সঙ্গীত জ্ঞান এবং দক্ষতাকে চালিত করেছেন। তাঁর কাজের মধ্যে রয়েছে জগদেকাভিরুনি কথা থেকে শিব শংকরী, জয়ভেরি চলচ্চিত্রের রসিক রাজা তাগুভরামু কামা, এবং মালবিকা কালিদাসু চলচ্চিত্র থেকে শ্যামলা দন্ডকাম – মাণিক্য বীণা। পেণ্ড্যালা বলেছিলেন যে এই উপস্থাপনাগুলি ঘন্টসালা কোন ভুল ছাড়া একবারেই রেকর্ড করেছিলেন।[২৮]
মৃত্যু
[সম্পাদনা]১৯৭৪ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারী, চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ঘন্টাসালা মারা যান। তিনি মৃত্যুর আগের দিন, হাসপাতালের বিছানা থেকে, একটি তথ্যচিত্রের জন্য তাঁর শেষ গানটি রেকর্ড করেছিলেন। সেটি ছিল ভদ্রচালা রামদাসু বৈভবম (মাস্টার ভেনুর সঙ্গীত)।[৬]
উত্তরাধিকার
[সম্পাদনা]ঘন্টাসালার কাজকে সম্মান দেওয়ার জন্য ২০০৩ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি ভারত সরকার একটি ডাকটিকিট প্রকাশ করে। ঘন্টাসালা দক্ষিণের প্রথম চলচ্চিত্র গায়ক-সুরকার যিনি এই সম্মানে ভূষিত হয়েছেন।[২][২৯] ২০১৪ সালের ৬ই অক্টোবর মার্কিন ডাক বিভাগ ঘন্টাসালার নামে একটি ডাকটিকিট প্রকাশ করে। নিউইয়র্কের তেলুগু সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সমিতির (টিএলসিএ) সহযোগিতায় সেটি যৌথভাবে প্রকাশ করেছে উত্তর আমেরিকান তেলুগু সোসাইটি (এনএটিএস)।[৩০][৩১] ঘন্টাসালার নামে বিভিন্ন পুরস্কার প্রতি বছর দেওয়া হয়, যার মধ্যে রয়েছে "ঘন্টাসালা মেলোডি কিং অ্যাওয়ার্ড"। এই পুরস্কারের প্রাপকদের মধ্যে নেপথ্য গায়ক কে জে যেসুদাস এবং পি সুশীলা ও ইন্ডিয়ান আইডল শ্রী রামচন্দ্র রয়েছেন।[৯][৩২] ঘন্টাসালা আর্টস একাডেমি "ঘন্টাশালা জাতীয় পুরস্কার" প্রতিষ্ঠা করেছে; প্রথম বিজয়ী হলেন প্লেব্যাক গায়ক এসপি বালাসুব্রহ্মণ্যম ।[৩৩]
পুরস্কার
[সম্পাদনা]
ঘন্টাসালাকে ভারত সরকার "পদ্মশ্রী" পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করেছিল।[৩৪][৩৫] তিনি প্রায় ৩০ বছর ধরে প্রতি বছর অন্ধ্রপ্রদেশে সেরা নেপথ্য গায়কের পুরস্কার জিতেছেন, যা অন্য কোনও নেপথ্য গায়কের দ্বারা অর্জিত হয়নি।[৫]
১৫ শতকে সাধক কবি অন্নমাচার্যের পরে, ঘন্টাসালা একমাত্র গায়ক যিনি প্রভু মূল বিরাটের কাছে তিরুমালা ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরের ভিতরে ভক্তিমূলক গান পরিবেশন করেছিলেন।[৫]
শ্রদ্ধাঞ্জলি
[সম্পাদনা]"শিল্প ও জনহিতৈষী" তে অবদান রাখা কিংবদন্তিদের সম্মান জানানোর জন্য ঘন্টাসালা পরিবার "কলা প্রদর্শিনী ঘন্টাসালা পুরস্কার" প্রদান করে। প্রারম্ভিক পুরস্কারগুলি পেয়েছেন এস.পি. বালাসুব্রমণ্যম (সঙ্গীত), পদ্মা সুব্রমনিয়াম (নৃত্য) এবং ড. নল্লি কুপ্পুসামি চেট্টি (জনহিতৈষণা)।
শরণ ইনকর্পোরেশন দ্বারা প্রতি বছর দেওয়া ঘন্টাসালা পুরস্কার, ২০১৪ সালে রাও বালা সরস্বতী দেবীকে দেওয়া হয়েছে, যিনি প্রথম তেলুগু নেপথ্য গায়ক ছিলেন।[৩৬] অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়ওয়াড়ায় সরকারি সঙ্গীত কলেজের নামকরণ করা হয়েছে ঘন্টাসালার নামে।[৩৭] ঘন্টাসালার হালকা সঙ্গীত, গান এবং সঙ্গীতের উপর হায়দ্রাবাদ এবং ভাইজাগের ঘন্টাসালা সঙ্গীত কলাশালা কলেজ ছয় মাস এবং এক বছরের ডিপ্লোমা প্রদান করে।[৩৮] ঘন্টাসালা যুব কলাকেন্দ্রম বিশেষ করে শিশু এবং যুবকদের জন্য সেমিস্টার ভিত্তিক কোর্স করায়। শিবনন্দী পুরস্কার প্রাপক ঘন্টাসালা যুব কলাকেন্দ্রমের প্রতিষ্ঠাতা এম এস ভি এন ভামশিকৃষ্ণ দেবরায় প্রতি বছর টায়াগরায়া গণসভায় ঘন্টাসালা সঙ্গীত কর্মশালা পরিচালনা করেন।[৩৯]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]ঘন্টাসালা ভেঙ্কটেশ্বররাও সাবিত্রী এবং (প্রয়াত) সরলা দেবীকে বিয়ে করেছিলেন। তাঁদের ৮টি সন্তান ছিল, তাদের মধ্যে ৪জন কন্যা (মীরা, শ্যামলা, সুগুণা, শান্তি) এবং ৪জন পুত্র (বিজয়কুমার, রবিকুমার, শঙ্করকুমার, রত্নাকুমার)। শ্যামলা, সুগুণা, শান্তি, বিজয়কুমার এবং রত্নাকুমার হলেন সাবত্রীর সন্তান এবং মীরা, রবিকুমার এবং শঙ্কর কুমার ছিলেন সরলা দেবীর সন্তান।
কথিত আছে যে ঘন্টাসালা তাঁর বড় ছেলের নাম "বিজয়" কুমার রেখেছিলেন বিজয়া প্রোডাকশনের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বরূপ, এই সংস্থা তাঁকে স্থায়ী শিল্পী হিসেবে নিয়োগ করেছিল। বিজয়া প্রোডাকশনের তৎকালীন অন্যতম প্রযোজক চক্রপাণি, প্রতিষ্ঠানের প্রতি ঘন্টাসালার সম্মান উপলব্ধি করে তাঁকে ২৫,০০০ টাকা উপহার দিয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ১০ বছর পর, তাঁর কনিষ্ঠ পুত্র রত্নাকুমার একজন জনপ্রিয় ডাবিং শিল্পী হয়ে ওঠেন।
চলচ্চিত্রের তালিকা
[সম্পাদনা]- ত্যাগ্যা (১৯৪৬)
- আনারকলি (১৯৫৫)
- শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর মাহাত্যম (১৯৬০) সত্য হরিচন্দ্র (কন্নড়)
নেপথ্য গায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক
[সম্পাদনা]ঘন্টাসালা ১১০টিরও বেশি চলচ্চিত্রের জন্য সঙ্গীত রচনা করেছেন, নিম্নে ১২৩টি চলচ্চিত্রের তালিকা দেওয়া হল যার জন্য তিনি সঙ্গীত রচনা করেছেন। তালিকায় পুনঃনির্মাণ এবং ডাব করা চলচ্চিত্র অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ছবিগুলি মুক্তির তারিখও দেওয়া হয়েছে। তালিকায় তামিল, কন্নড়, হিন্দি চলচ্চিত্র ছাড়াও তেলুগু চলচ্চিত্র রয়েছে যেখানেই তিনি প্রধানত কাজ করেছেন।
- বলরাজু', ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮
- রত্নমালা', ২ জানুয়ারি ১৯৪৮
- কেলুগুররাম, ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৯
- মায়াক্কুদিরাই, মায়া কুদিরাই বা মায়া কুঠিরাই', তামিল ১৯৪৯
- মানাদেশম', ২৪ নভেম্বর ১৯৪৯
- লক্ষ্মম্মা, ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০
- লক্ষ্মম্মা, তামিল ডাব ১৯৫০
- বালি সুগ্রীব', ১৯ মার্চ ১৯৫০
- শাভুকারু', ৭ এপ্রিল ১৯৫০
- স্বপ্ন সুন্দরী', ৯ নভেম্বর ১৯৫০
- চন্দ্রবাঙ্কা, ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১
- নিরবরাধি', তামিল ১৯৫১
- নির্দোষী', ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১
- পাতাল ভৈরবী', ১৫ মার্চ ১৯৫১
- পাতাল ভৈরবী, তামিল ১৭ মে ১৯৫১
- পাতাল ভৈরবী, হিন্দি ডাবড
- পল্লেতুরু', ১৬ই অক্টোবর ১৯৫২
- পেলি চেসি চুড়ু', ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
- কল্যাণম পান্নি পার', ১৫ আগস্ট ১৯৫২
- ব্রাতুকু তেরুভু', ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৩
- রাজেশ্বরী', ৭ জুন ১৯৫২
- বালে রমন', ১৯৫৬
- পরোপকারম', ১৮ জুন ১৯৫৩
- পরোপকারম', তামিল ১৯৫৩
- ঝাণ্ডা উঁচা রহে হামারা', হিন্দি ১৯৬৪
- চন্দ্রহরম', ৬ জানুয়ারি ১৯৫৪
- চন্দ্রহরম', ১৪ জানুয়ারি ২০১৪
- চেরাপাকুরা চেদেভু', ৬ জুলাই ১৯৫৫
- ইল্লাম ইনবা মায়াম', তামিল ১ এপ্রিল ১৯৫৫
- কন্যাসুলকাম', ২৬ আগস্ট ১৯৫৫
- ভাদিনা গারি গাজুলু', ২৭ মে ১৯৫৫
- গুণ সুন্দরী', ১৬ ডিসেম্বর ১৯৫৫
- কালভানিন কাধালি', ১৩ নভেম্বর ১৯৫৫
- অস্তাইশ্বরিয়ালু', ১৯৫৬
- চিরঞ্জিভুলু', ১৫ আগস্ট ১৯৫৬
- অমর গীতম', ১৯৫৬
- ইলারামে ইনবাম', চেরাপাকুরা চেদেউ-এর তামিল ডাব করা ১৯৫৬
- জয়ম মানদে', ৪ মে ১৯৫৬
- ভেত্রি বীরান', ৪ মে ১৯৫৬
- কনকতারা', ৩ মার্চ ১৯৫৬
- সোন্টা ওরু', ২৩ মে ১৯৫৬
- মায়াবাজার', ২৭ মার্চ ১৯৫৭
- মায়াবাজার', ১২ এপ্রিল ১৯৫৭
- মায়াবাজার', কন্নড় ডাবড ১৯৬৫
- রেপু নীড়ে', ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৭
- সারঙ্গধারা', ১ নভেম্বর ১৯৫৭
- সতী অনসূয়া', ২৫শে অক্টোবর ১৯৫৭
- বিনায়ক চাভিটি', ২২ আগস্ট ১৯৫৭
- তালাভাঞ্চনী ভিরুডু', ৬ ডিসেম্বর ১৯৫৭
- মাঞ্চি মনসুকু মাঞ্চি রোজুলু, ১৫ আগস্ট ১৯৫৮
- পার্বতী কল্যাণম, ২৬ ডিসেম্বর ১৯৫৮
- পেলিনাতি প্রমানালু', ১৭ ডিসেম্বর ১৯৫৮
- ভাজকাই ওপ্পান্ডাম, ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯
- পেলি সান্দাদি, ২ এপ্রিল ১৯৫৯
- সাবাশ রামুডু', ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯
- সাবাশ রামু, তামিল ডাব করা ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯
- সতী সুকন্যা, ৩০ জানুয়ারি ১৯৫৯
- বিনয়গা চতুর্থী, তামিল ১৯৫৯
- গণেশ চতুর্থী', হিন্দি ডাবড ১৯৭৩
- অভিমানম, ২৬ আগস্ট ১৯৬০
- ভক্ত রঘুনাথ', ৪ নভেম্বর ১৯৬০
- দীপাবলী', ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৬০
- নরকাসুর ভাদে', কন্নড় ডাবিং ১৯৭৪
- শান্তি নিবাসম', ১৪ জানুয়ারি ১৯৬০
- শান্তি নিবাস', মালয়ালম ডাবড ১৯৬২
- শ্রী কৃষ্ণ কুচেলা', ৯ জুন ১৯৬১
- সাবাশ রাজা', ৯ নভেম্বর ১৯৬১
- মোহিনী রুকমাঙ্গদা', ১৩ জানুয়ারি ১৯৬২
- গুণ্ডাম্মা কথা', ৭ জুন ১৯৬২
- মানিথান মারাভিল্লাই', ১০ আগস্ট ১৯৬২
- রক্ত সম্বন্ধম', ১ নভেম্বর ১৯৬২
- বাঘ রামুডু, ৮ মার্চ ১৯৬২
- ভাগ্যবন্তুলু, ৫ মে ১৯৬২
- আপ্তা মিত্রলু, ২৯ মে ১৯৬৩
- বান্দিপোতু (১৯৬৩ ফিল্ম)', ১৫ আগস্ট ১৯৬৩
- বীর কেশরী, কন্নড় ১৯৬৩
- লব কুশ, ২৯ মার্চ ১৯৬৩
- লব কুশ, তামিল ১৯৬৩
- লব কুশ, কন্নড় ডাবড
- লব কুশ, হিন্দি ডাব করা ১৯৭৪
- বাল্মীকি (ফিন্ম), ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৩
- বাল্মিকি (ফিল্ম), তামিল ১৯৬৩
- মামকারম, ২ মার্চ ১৯৬৩
- মহাবীর ভীমসেন, ২৭ জুলাই ১৯৬৭
- গুড়ি গাঁতালু, ১৪ জানুয়ারি ১৯৬৪
- মারমযোগী (১৯৬৪ ফিল্ম), ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৪
- শ্রী সত্যনারায়ণ মহাথ্যম', ২৭ জুন ১৯৬৪
- ভারসাতওয়াম, ১৯ নভেম্বর ১৯৬৪
- পান্ডব বনবাস, ১৪ জানুয়ারি ১৯৬৫
- পান্ডব বনবাস, তামিল ১৯৬৫
- সিআইডি', ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫
- মাদুভে মাদি নোডু, 17 ডিসেম্বর 1965
- পরমানন্দেয় শিশুলা কথা, ৭ এপ্রিল ১৯৬৬
- শকুন্তলা (ফিল্ম), ৩ মার্চ ১৯৬৬
- পাদুকা পট্টাভিষেকমু, పాదుకా పట్టాభిషేకం (১৯৬৬ సినిమా) ১৯৬৬ জুন
- ভুবন সুন্দরী কথা', ৭ এপ্রিল ১৯৬৭
- নির্দোষী, ২ মার্চ ১৯৬৭
- স্ত্রীজন্ম, ৩১ আগস্ট ১৯৬৭
- পুণ্যবতী, ৩ নভেম্বর ১৯৬৭
- পেদ্দক্কায়, ১৮ নভেম্বর ১৯৬৭
- রহস্যম, ১০ ডিসেম্বর ১৯৬৭
- বীর পূজা, ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮
- গোভুলা গোপন্না', ১৯ এপ্রিল ১৯৬৮
- ছুত্তরিকালু, ২২ জুন ১৯৬৮
- জীবিতা বাঁধম, ২৭ জুলাই ১৯৬৮
- ভালে আববায়েলু, ১৯ মার্চ ১৯৬৯
- জারিগিনা কথা, ৪ জুলাই ১৯৬৯
- মেরুপু ভিরুডু, ৬ মার্চ ১৯৭০
- আলী বাবা ৪০ ডোঙ্গালু, ৮ এপ্রিল ১৯৭০
- বিজয়াম মানদে, ১৫ জুলাই ১৯৭০
- তাল্লিদন্দ্রুলু, ২৩ জুলাই ১৯৭০
- রামলায়ম, ২২ অক্টোবর ১৯৭০
- নান্না থামমা, ২৬ অক্টোবর ১৯৭০
- রেন্দু কুটুম্বলা কথা', ৩০ অক্টোবর ১৯৭০
- পাত্তিন্দাল্লা বাঙ্গারাম', ১ মে ১৯৭১
- পাট্টুকুন্তে লক্ষ, ৮ মে ১৯৭১
- রাঙ্গেলি রাজা, ১১ মার্চ ১৯৭১
- ভামসোধারকুডু, ২১ এপ্রিল ১৯৭২
- মেনা কোদালু, ৭ জুলাই ১৯৭২
- রাম রাজ্যম, ৪ এপ্রিল ১৯৭৩
- পুলা মালা, ৭ ডিসেম্বর ১৯৭৩
- তুলসী, ২৩ মে ১৯৭৪
- বস্থাদে মা বাওয়া, ১৯৭৭ তাঁর ছেলে ঘন্টাসালা বিজয় কুমারের সাথে
নেপথ্য গায়ক
[সম্পাদনা]জনপ্রিয় সুরকার - এস রাজেশ্বরা রাও, পেণ্ড্যালা নাগেশ্বর রাও, এম এস বিশ্বনাথন, কে ভি মহাদেবন, আদি নারায়ণ রাও, মাস্টার ভেনু, টি ভি রাজু, টি চালাপতি রাও, এস পি কোদান্দাপানি, শঙ্কর জয় কিষণ, সুসারলা দক্ষিণ মূর্তি, এবং গালিপেঞ্চলা নরসিমহা রাও-এর অধীনে চলচ্চিত্রের জন্য নেপথ্য গায়ক হিসেবে ঘন্টাসালা গান রেকর্ড করেছেন।
- যশোদা কৃষ্ণ(১৯৭৫)
- খাইদি বাবাই (১৯৭৪)
- কোদেনাগু (১৯৭৪)
- প্রেমালু পেলিলু (১৯৭৪)
- তাতাম্মা কালা (১৯৭৪)
- দোরাবাবু(১৯৭৪)
- আল্লুরী সীথারামরাজু(১৯৭৪)
- আনবু সাগোথারকাল - তামিল(১৯৭৩)
- ইদা লোকাম (১৯৭৩)
- ডাক্তার বাবু (১৯৭৩)
- দাব্বুকু লোকাম দাসোহম (১৯৭৩)
- বাঙ্গারু বাবু (১৯৭৩)
- গঙ্গা মাঙ্গা (১৯৭৩)
- ভাদে বীদু (১৯৭৩)
- ভক্ত তুকারাম (১৯৭৩)
- সারদা (১৯৭৩)
- ইদ্দারু আম্মাইয়ালু (১৯৭২)
- দত্ত পুত্রুড়ু (১৯৭২)
- কোডুকু কোদালু (১৯৭২)
- বালা ভারতম (১৯৭২)
- বিদালা পাতলু (১৯৭২)
- শ্রী কৃষ্ণাঞ্জনেয়া যুদ্ধাম (১৯৭২)
- পান্ডন্তি কাপুরম (১৯৭২)
- বাদি পান্থুলু (১৯৭২)
- বিচিত্রা বাঁধাম (১৯৭২)
- শ্রীমান্থুডু (১৯৭২)
- কালাম মারিন্দি (১৯৭২)
- মাঞ্চি রোজুলু ভাচ্চায়ি (১৯৭২)
- সুপুথ্রুডু(১৯৭১)
- পবিত্র হৃদয়ালু (১৯৭১)
- শ্রী কৃষ্ণ সত্য (১৯৭১)
- অধৃষ্টজাতকুডু (১৯৭১)
- চিন্নানাটি স্নেহিতুলু(১৯৭১)
- আমায়াকুরালু (১৯৭১)
- রাইথু বিদ্দা (১৯৭১)
- জীবিতা চক্রম (১৯৭১)
- প্রেম নগর (১৯৭১)
- দশরা বুলোডু (১৯৭১)
- ভার্যা বিদ্দলু (১৯৭১)
- রাজাকোটা রহস্যম (১৯৭১)
- সম্পূর্ণ রামায়ণম (১৯৭১)
- আনন্দ নিলয়ম (১৯৭১)
- মানসু মঙ্গল্যম (১৯৭১)
- পবিত্র বাঁধাম (১৯৭১)
- ওকে কুটুম্বম (১৯৭০)
- কথানায়িকা মোল্লা (১৯৭০)
- সুগুণ সুন্দরী কথা (১৯৭০)
- লক্ষ্মী কটাক্ষম (১৯৭০)
- জয় জওয়ান (১৯৭০)
- বলরাজু কথা(১৯৭০)
- ধর্মদাতা (১৯৭০)
- শ্রী কৃষ্ণ বিজয়ম (১৯৭০)
- তাল্লা পেল্লামা (১৯৭০)
- কোদালু দিদ্দিনা কাপুরম (১৯৭০)
- ভালে মাস্তারু (১৯৬৯)
- একভিরা (১৯৬৯)
- মানুশুলু মারালি (১৯৬৯)
- সিপাই চিন্নায়া (১৯৬৯)
- কাথানায়কুডু(১৯৬৯)
- বন্দিপোতু ভিমান্না (১৯৬৯)
- বিচিত্র কুটুম্বম (১৯৬৯)
- গোপালুডু ভুপালুডু (১৯৬৯)
- কাদালাদু ভাদালাদু (১৯৬৯)
- বুদ্ধিমান্টুডু (১৯৬৯)
- সপ্ত স্বরালু (১৯৬৯)
- মুগানমু (১৯৬৯)
- আতমেইউলু (১৯৬৯)
- বিচিত্র কুটুম্বম (১৯৬৯)
- আদারসা কুটুম্বম (১৯৬৯)
- বন্দিপোতু ডোঙ্গালু (১৯৬৯)
- ভালে রাঙাদু (১৯৬৯)
- নিন্দু হৃদয়ালু (১৯৬৯)
- লক্ষ্মী নিবাস (১৯৬৮)
- টিক্কা সঙ্করাইয়া (১৯৬৮)
- রামু (১৯৬৮)
- শ্রী রাম কথা (১৯৬৮)
- কালসি ভ্যাকচিনা অদৃষ্টম (১৯৬৮)
- ভারকাটনম (১৯৬৮)
- বন্ধভ্যালু (১৯৬৮)
- বাঙ্গারু গাজুলু (১৯৬৮)
- উমা চণ্ডী গৌরী শঙ্করুলা কথা (১৯৬৮)
- নিন্দু সংসারাম (১৯৬৮)
- বাগদাদ গাজা ডোঙ্গা (১৯৬৮)
- উন্দাম্মা বট্টু পেদাতা (১৯৬৮)
- ব্রহ্মচারী (১৯৬৮)
- অদ্রুষ্টভান্তুলু (১৯৬৮)
- সুখা দুঃখলু(১৯৬৭)
- পুলা রাঙ্গাডু (১৯৬৭)
- চিক্কাদু দোরাকাডু (১৯৬৭)
- শ্রী কৃষ্ণাবতারম (১৯৬৭)
- বসন্তসেন (১৯৬৭)
- আভেকাল্লু (১৯৬৭)
- উম্মাদি কুতুম্বাম (১৯৬৭)
- গৃহ লক্ষ্মী (১৯৬৭)
- গুডচারী ১১৬(১৯৬৭)
- কাঞ্চুকোটা (১৯৬৭)
- চাদারঙ্গম (১৯৬৭)
- এডু জোডু(১৯৬৭)
- শ্রী কৃষ্ণ রায়ভারম (১৯৬৭)
- আস্থিপারুলু (১৯৬৬)
- ভীমাঞ্জনেয় যুদ্ধম (১৯৬৬)
- সঙ্গীতা লক্ষ্মী (১৯৬৬)
- পিডুগু রামুডু (১৯৬৬)
- শ্রী কৃষ্ণ পাণ্ডবেয়ম (১৯৬৬)
- শ্রী কৃষ্ণ তুলাভরম (১৯৬৬)
- মোহিনী ভস্মাসুর (১৯৬৬)
- আদুগু জাদালু (১৯৬৬)
- ভক্ত পোতানা (১৯৬৬)
- নবরাত্রি (১৯৬৬)
- রাঙ্গুলা রত্নম (১৯৬৬)
- পালনতি যুদ্ধাম (১৯৬৬)
- আগ্গি বারাতা (১৯৬৬)
- কান্নে মানাসুলু (১৯৬৬)
- আন্তাস্তুলু (১৯৬৫)
- সুমঙ্গলি(১৯৬৫)
- ডোরিকিথে ডোঙ্গালু(১৯৬৫)
- জমিদার (১৯৬৫)
- সত্য হরিশ্চন্দ্র (১৯৬৫)
- জ্বালা দ্বীপা রহস্যম (১৯৬৫)
- মানুশুলু মামাথালু(১৯৬৫)
- মাঞ্চি কুটুম্বম (১৯৬৫)
- তেনে মানাসুলু (১৯৬৫)
- বীর অভিমন্যু (১৯৬৫)
- উইয়ালা জাম্পালা (১৯৬৫)
- শ্রী সিংহচালা ক্ষেত্র মহিমা (১৯৬৫)
- প্রম্মেলার্জুনিয়াম (১৯৬৫)
- মঙ্গাম্মা সপাধাম(১৯৬৫)
- ভিসালা হৃদয়ালু (১৯৬৫)
- আত্ম গৌরবম (১৯৬৫)
- নদী আদাজনমে (১৯৬৫)
- প্রেমিঞ্চি চুদু (১৯৬৫)
- চন্দ্রহাসা (১৯৬৫)
- তোডু নিদা (১৯৬৫)
- দাগুডু মুথালু (১৯৬৪)
- দেসাদ্রোহুলু (১৯৬৪)
- রামুডু ভীমুডু (১৯৬৪)
- পূজা ফালাম (১৯৬৪)
- নবগ্রহ পূজা মহিমা (১৯৬৪)
- বব্রুবাহন (১৯৬৪)
- ডাঃ. চক্রবর্তী (১৯৬৪)
- দেবতা (১৯৬৪)
- আমারসিলপি জাক্কানা(১৯৬৪)
- মুরলীকৃষ্ণ (১৯৬৪)
- মাঞ্চি মনীষী (১৯৬৪)
- সভাস সোরি (১৯৬৪)
- আত্মবলাম (১৯৬৪)
- ববিলি যুদ্ধাম (১৯৬৪)
- শ্রী সত্যনারায়ণ মহাথ্যম (১৯৬৪)
- মাঞ্চি চেদু (১৯৬৩)
- অনুরাগম (১৯৬৩)
- চাদুভুকুন্না আম্মায়িলু (১৯৬৩)
- পুনর্জনম (১৯৬৩)
- লক্ষ্যাদিকারি (১৯৬৩)
- মুগা মানাসুলু (১৯৬৩)
- শ্রী কৃষ্ণার্জুন যুদ্ধম (১৯৬৩)
- নর্তনশালা(১৯৬৩)
- থোবুত্তুভুলু (১৯৬৩)
- তিরুপাথাম্মা কথা (১৯৬৩)
- পারভু প্রাথিস্তা (১৯৬৩)
- কুলাগোথরালু (১৯৬২)
- আরাধনা (১৯৬২)
- ভীষ্ম (১৯৬২)
- টাইগার রামুডু (১৯৬২)
- মহামন্ত্রী তিম্মারুসু (১৯৬২)
- কনস্টেবল কুটুরু (১৯৬২)
- সিরি সাম্পাডালু (১৯৬২)
- মাঞ্চি মানাসুলু (১৯৬২)
- আত্মবন্ধু (১৯৬২)
- কালসি ভুন্তে কালাদু সুখম (১৯৬১)
- উষা পরিণায়াম (১৯৬১)
- কৃষ্ণ প্রেম (১৯৬১)
- পেলি কানি পিল্লালু (১৯৬১)
- ভেলুগু নিদালু (১৯৬১)
- গুলেবাকাবলি কথা (১৯৬১)
- সীতা রাম কল্যাণম(১৯৬১)
- ভক্ত জয়দেব (১৯৬১)
- ইদারু মিত্রলু (১৯৬১)
- জগদেকা বীরুনী কথা (১৯৬১)
- ভার্যা ভরতালু (১৯৬১)
- বাভা মারাদালু (১৯৬১)
- ভগদানম (১৯৬১)
- মহাকবি কালিদাসু (১৯৬০)
- ভাট্টি বিক্রমর্ক (১৯৬০)
- শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর মাহাত্যম (১৯৬০)
- রুণানুবন্ধম (১৯৬০)
- কুলাদাইভম (১৯৬০)
- ভক্ত সবরী (১৯৬০)
- রাজামুকুটম (১৯৫৯)
- উলগাম সিরিক্কিরথু (১৯৫৯)
- বান্দা রামুডু (১৯৫৯)
- রেচুক্কা পাগাতিচুক্কা (১৯৫৯)
- ইল্লারিকাম (১৯৫৯)
- জয়ভেরী (১৯৫৯)
- ভক্ত অম্বরীষা (১৯৫৯)
- নামিনা বান্টু (১৯৫৯)
- চেঞ্চু লক্ষ্মী (১৯৫৮)
- কার্থভারায়ুনি কথা (১৯৫৮)
- অপু চেসি পাপ্পু কুডু (১৯৫৮)
- মঙ্গল্য বালাম (১৯৫৮)
- ভুকৈলাস (১৯৫৮)
- বীর কনকানম (১৯৫৭)
- নল দময়ন্তী (১৯৫৭)
- পান্ডুরঙ্গ মাহাত্যম (১৯৫৭)
- থোডি কোদাল্লু (১৯৫৭)
- ডোঙ্গালো ডোরা (১৯৫৭)
- এম এল এ (১৯৫৭)
- সুবর্ণ সুন্দরী (১৯৫৭)
- ভালে রামুডু (১৯৫৬)
- তেনালি রামকৃষ্ণ (১৯৫৬)
- হরিচন্দ্র (১৯৫৬)
- চরনদাসী (১৯৫৬)
- পেনিন পেরুমাই (১৯৫৬)
- সান্থানাম (১৯৫৬)
- স্বর্ণ মঞ্জরী (১৯৫৫)
- জয়সিংহ (১৯৫৫)
- কন্যাসুলকম (১৯৫৫)
- ডোঙ্গা রামুডু (১৯৫৫)
- আনারকলি(১৯৫৫)
- রানি রত্নপ্রভা (১৯৫৫)
- শ্রী কালহস্তীশ্বর মাহাত্যম (১৯৫৪)
- রাজু পেদা (১৯৫৪)
- পেদ্দা মানুশুলু (১৯৫৪)
- কান্না তাল্লি (১৯৫৩)
- দেবদাসু (১৯৫৩)
- চান্দি রানি (১৯৫৩)
- প্রেমা (১৯৫২)
- টিঙ্গু রাঙ্গা (১৯৫২)
- মল্লিশ্বরী (১৯৫১)
- স্বপ্ন সুন্দরী (১৯৫০)
- গুনসুন্দরী কথা (১৯৪৯)
- লায়লা মজনু (১৯৪৯)
- রাক্ষরেখা (১৯৪৯)
- স্বর্গ সীমা (১৯৪৫)
ব্যক্তিগত অ্যালবাম
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- ঘন্টাসালার গান
- হায়দ্রাবাদের এলবি স্টেডিয়ামে ঘন্টাসালা চলচ্চিত্র জীবনের রজত জয়ন্তী সংবর্ধনা (বিরল ভিডিও)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Akkineni Nageswara Rao interview"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-০১।
And in came Ghantasala, who not only went on to become the voice of ANR melodies, but also one of the greatest singers Telugu cinema has seen.
- ↑ ক খ "Honouring a legend"। The Hindu। Chennai, India। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৩। ১৯ অক্টোবর ২০০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ K. Kumara Sekhar (14 February 1974) No Mere Singer. Indian Express.
- ↑ Correspondent, Special (২০২০-১২-০৩)। "The Divine Voice : Ghantasala"। Primepost (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৪।
- ↑ ক খ গ ঘ SriJa (৪ ডিসেম্বর ২০১৩)। "Gana Gandharva Ghantasala"। Andhra Wishesh। Wishesh Digital Media। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ গ V, Raghu (২০২২-০৩-০৮)। "Unknown Facts About Famous Singer Ghantasala |Ghantasala"। TeluguStop.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২৪।
- ↑ "Assorted Photographs"। Ghantasala.info। ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "Rich tributes paid to Ghantasala"। Indian American। ১৪ ডিসেম্বর ২০১০। ২৪ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ ক খ "Ghantasala's statue to adorn Guntur"। The Hindu। Chennai, India। ১১ ডিসেম্বর ২০০৫। ১২ ডিসেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Ghantasala music fest today"। The Hindu। Chennai, India। ৩ ডিসেম্বর ২০১০।
- ↑ "NATIONAL / ANDHRA PRADESH: Statue of Ghantasala unveiled"। The Hindu। Chennai, India। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Andhra Pradesh / Guntur News : Tributes paid to Ghantasala. The Hindu (19 February 2011)
- ↑ Stage set for Ghantasala fete. The Hindu (30 September 2012).
- ↑ Rich tributes paid to Ghantasala. The Hindu (12 February 2015). Retrieved on 15 November 2018.
- ↑ "Tribute to Ghantasala"। The Hindu। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ }
- ↑ V.A.K Ranga Rao. Ghantasala (1922–1974). From the book Mee Ghantasala.
- ↑ P Satyanarayana Rao (26 April 2010) This jailhouse has a rich past. Deccan Herald
- ↑ Ghantasala Venkateswara Rao. IMDb
- ↑ ক খ Homage to Ghantasala ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে. Merinews.com (4 December 2009).
- ↑ "Ghantasala Biography"। 8PM News। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১১। ১২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "మహమ్మద్ రఫీని విస్మయానికి గురి చేసిన ఘంటసాల పాట"। ৪ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Ghantasala ‘Music’ Story. Thehansindia.com (9 February 2014). Retrieved on 15 November 2018.
- ↑ "The melody imperial"। The Hindu। ১২ মার্চ ২০০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Ghantasala Biography"। 8pmnews.com। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১১। ২৬ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "Ghantasala's Biographical article ChimataMusic.com... A One-Stop for Melodious Telugu Songs!!!"। Chimatamusic.com। ১ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ gaana gaMdharvuDu. Ghantasala.info
- ↑ ఈమాట » ఘంటసాల–బాలసుబ్రహ్మణ్యం ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ জুলাই ২০১৯ তারিখে. Eemaata.com.
- ↑ "Ghantasala adorns stamps"। The Times of India। ২২ জুলাই ২০১২। ১৩ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "After ANR, Ghantasala Gets This Honour"। CineJosh। ১২ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "అలరించిన శరత్ చంద్ర 'ఘంటసాల గాన విభావరి' ***అమెరికాలో ఘంటసాల పోస్టల్ స్టాంపు విడుదల చేసిన నాట్స్"। Telugu Community News। ২৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "Ghantasala Melody King Award for 'Indian Idol' Sree Ramachandra"। The Hindu। Chennai, India। ৫ ডিসেম্বর ২০১০। ৯ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Ghantasala national award presented to Balu"। The Hindu। Chennai, India। ১৫ এপ্রিল ২০১১। ৯ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Padma Shri Awardees"। india.gov.in। ২৯ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১১।
- ↑ Assorted Photographs. Ghantasala.info.
- ↑ Aruna Chandaraju (2 May 2014) Melodies of an era – Tirupati. The Hindu. Retrieved on 15 November 2018.
- ↑ "A homecoming for the maestro"। The Hindu। Chennai, India। ২৩ জুলাই ২০০৭। ১৬ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Thespian goes down memory lane. The Hindu (24 June 2012).
- ↑ [১]. vaartha(Fri,15 February 2019).
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ঘন্টাসালার হোমপেজ
- ঘন্টসালা গান চরিত
- দেব মহাদেব ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ অক্টোবর ২০২২ তারিখে
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সুরকার
- ভারতীয় পুরুষ গীতিকার
- অন্ধ্রপ্রদেশের সঙ্গীতশিল্পী
- ২০শ শতাব্দীর ভারতীয় গায়ক
- তেলুগু নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী
- কৃষ্ণা জেলার ব্যক্তি
- তামিল চলচ্চিত্র সঙ্গীত সুরকার
- কন্নড় নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী
- তেলুগু চলচ্চিত্র সঙ্গীত সুরকার
- ভারতীয় নেপথ্য গায়ক
- শিল্পকলায় পদ্মশ্রী প্রাপক
- ১৯৭৪-এ মৃত্যু
- ১৯২২-এ জন্ম