খাপলু প্রাসাদ
খাপলু প্রাসাদ | |
---|---|
خپلو محل | |
![]() খাপলু প্রাসাদের উত্তরাংশ ও প্রধান প্রবেশপথ | |
![]() | |
বিকল্প নাম | যাবগো খার |
সাধারণ তথ্যাবলী | |
ধরন | প্রাসাদ, জাদুঘর, হোটেল |
স্থাপত্যশৈলী | বালতি, তিব্বতি, লাদাখি |
অবস্থান | খাপলু-১৬৮০০, ঘাঞ্চি জেলা, গিলগিত-বালতিস্তান |
দেশ | পাকিস্তান |
স্থানাঙ্ক | ৩৫°৯′৬″ উত্তর ৭৬°২০′৭″ পূর্ব / ৩৫.১৫১৬৭° উত্তর ৭৬.৩৩৫২৮° পূর্ব |
ভূপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা | ২,৬০০ মিটার (৮,৫০০ ফুট) |
সম্পূর্ণ | ১৮৪০ |
সংস্কার | ২০১১ |
স্বত্বাধিকারী | সেরেনা হোটেল (২০০৫–বর্তমান) |
কারিগরি বিবরণ | |
তলার সংখ্যা | ৫ |
পদক ও সম্মাননা | ভার্জিন হলিডেস রেসপন্সিবল ট্যুরিজম অ্যাওয়ার্ড (২০১২) ইউনেস্কো এশিয়া প্যাসিফিক হেরিটেজ অ্যাওয়ার্ডস (২০১৩) |
সংস্কারণ দল | |
সংস্কার সংস্থা | আগা খান ট্রাস্ট ফর কালচার |
খাপলু প্রাসাদ (স্থানীয়ভাবে যাবগো খার নামে পরিচিত।[১] যার অর্থ: ছাদের উপর দুর্গ। এটি একটি পুরাতন দুর্গ এবং প্রাসাদ যা পাকিস্তান শাসিত কাশ্মীরের এর গিলগিত-বালতিস্তান খাপলুতে অবস্থিত। প্রাসাদটি একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য এবং পর্যটকদের ভ্রমণের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত।[২] উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে কাছাকাছি স্থানের কোনো একটি দুর্গের পরিবর্তে এই প্রাসাদটি স্থাপিত হয়। এটি খাপলুর রাজার বাসস্থান হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
২০০৫ থেকে ২০১১ সালে প্রাসাদটির অসুরক্ষিত এবং অনিরাপদ অবস্থার কারণে এটি আগা খান ট্রাস্ট ফর কালচার নামক একটি পুনঃনির্মাণ প্রকল্পের আওতায় চলে যায় এবং পরবর্তীতে প্রকল্পটি প্রাসাদটির পুনঃনির্মাণ সম্পন্ন করে। উক্ত প্রকল্পটি আগা খান হিস্ট্রিক সিটিজ প্রোগ্রামের আওতাধীন। বর্তমানে প্রাসাদটি একটি হোটেল ঘর হিসেবে ব্যবহার হয়। সেরেনা হোটেল এবং বালতিস্তানের ইতিহাস, ঐতিহ্য বর্ণনাকারী একটি হোটেল এটি পরিচালনা করে।[৩]
অবস্থান
[সম্পাদনা]
খাপলু শহরটি বালতিস্তানের পূর্বাংশে অবস্থিত এবং এর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,৬০০ মিটার (৮,৫০০ ফুট) উপরে অবস্থিত। খাপলু হলো ঘাঞ্চি জেলার প্রশাসনিক রাজধানী। সিন্ধু নদের একটি উপনদী শ্যোক নদী, খাপলু শহরের মধ্য দিয়ে এবং লাদাখ এর প্রাচীন বাণিজ্যপথ দিয়ে বয়ে গেছে।[৪] খাপলু প্রাসাদটি খাপলু শহরের উত্তরে এবং শ্যোক নদীর[৫][৬] দক্ষীণে কারাকোরাম অঞ্চলের উচ্চ পর্বতের সামনে অবস্থিত।[৭] প্রাসাদের পিছনে অবস্থিত একটি গিরিখাতের মধ্য দিয়ে স্কার্দু জেলার পারি গ্রামে স্থানান্তরিত হওয়া যায়।[৮]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কাশমিরের দর্গা আক্রমণ করার পর ১৮৪০ সালে খাপলুর যাবগো রাজা দৌলত আলি খান সরকারের দুর্গ স্থানান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেন[৪][৯] এবং এই কারণেই তিনি খাপলু প্রাসাদ প্রতিষ্ঠা করেন। সমুদ্রের পাশ্ববর্তী অঞ্চলে বড় পাথর ডলনের মাধ্যমে প্রাসাদ তৈরির স্থান নির্বাচন করা হয়েছিল। পাথর ডলন ডকসাই গ্রামে সমাপ্ত হয়েছিল এবং সেখানেই প্রাসাদটি তৈরি করা হয়।[৬] প্রাথমিক দুর্গ বর্তমানে অবস্থিত প্রাসাদের পাশেই ছিল। পুরাতন দুর্গের পরিবর্তে খাপলু প্রাসাদ তৈরি করা হয়েছিল এবং তৈরির কাজ শেষ হবার পর এটি রাজকীয় বাসভবনে পরিণত হয়েছিল।[৪][৯] জেইন ই ডানকানের বক্তব্য অনুসারে, খাপলুর জনগণ প্রাসাদটির পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাস করতো। খাপলু প্রাসাদের সীমানার বাইরে তাদের ঘর নির্মাণের কোনো অনুমতি ছিলনা। কাশ্মীরের মহারাজা যখন খাপলু ও অন্যান্য প্রতিবেশী অঞ্চল দখল করেন এবং প্রতিবেশী অঞ্চলের শাকদের মধ্যে সংঘাতের বিরতি দেন তখন উক্ত নিয়ম (খাপলুর পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাস) বদলে গেল।[১০]
১৫৯০-এর দশকে খাপলু অঞ্চলের পূর্ববর্তী দুর্গে পানি পরিচালনা বন্ধ করার মাধ্যমে খাপলু বিজয়ের পর মাকপন বংশের মুরাদ খান তথা বালতিস্তান শাসক উক্ত দুর্গটি দখল করে নেন।[১১] খাপলুর যাবগো বংশের ৬২তম শাসক রহিম খানের আত্মসমর্পণের পরে মুরাদ খান ৩ মাস ধরে দুর্গটি অবরোধ করে রাখে। ১৬৬০ এবং ১৬৭৪ সালে পুনরায় প্রাসাদটি আক্রমণকারীদের পদানত হয়।[৭]
যাবগো উত্তরপুরুষরা ১৯৭২ সালে পূর্বের রাজার শাসন পতনের পর আবার তাদের রাজ্যে বসবাস শুরু করেন। শেষ খাপলু রাজা ছিলেন ফতেহ আলী খান যিনি ১৯৮৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।[১২]
নির্মাণকৌশল
[সম্পাদনা]
প্রাসাদটি বালতিস্তান এবং কাশ্মীরের কর্মীদের সাহায্যে তৈরি হয়েছিল।[৬] একাধিক অঞ্চলের সীমান্তে অবস্থানের কারণে প্রাসাদটি তিব্বত, কাশ্মীর, লাদাখ, বালতিস্তান, মধ্য এশিয়াকে প্রভাবিত করছে।[১৩][১৪]
প্রাসাদ ভবনটি কাঠ, কাদার ইট, কাদামাটি এবং হামানদিস্তা দিয়ে গঠিত চারতলা বিশিষ্ট ভবন।[৬] যাবগো বংশের রাজা হাতিম খান বালতিস্তান অধিকাংশ অঞ্চল জয়ের পর স্কার্দুর প্রাসাদ প্রবেশের দুর্গে একটি কাঠের প্রবেশদ্বার তৈরি করেছিলেন।[১৫] মুল প্রবেশদ্বারের প্যাসেজ যা পূর্বে স্থিতীশীল ছিল, প্রাসাদটির উঠানে নিয়ে যায়। উঠানটি যাবগো রাজার সময়ে গানের অনুষ্ঠানের জন্য ব্যবহার করা হতো। রাজবাড়ির কাঠের ছাদ বাটালি এবং নকশা ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছল। কোনো খিল ব্যবহার করা হয়নি।[১২] সবচেয়ে উপরের তলার একটি হল লেইজার কক্ষ হিসেবে ব্যবহার হতো এবং সেখান থেকে কারোরাম পর্বত অঞ্চল এবং আশেপাশের বন্যভূমি দেখা যেত।[১৬] এছাড়াও প্রাসাদটিতে রাজকীয় মিটিং রুম (ছোগরাফটাল), রাজকীয় ঝুল-বারান্দা (ছোগজারোখ), রাজকন্যার সাজঘর (লাইনাখাং) এবং রাণির কক্ষ সহ অনেক লক্ষ্য করার মতো কক্ষ রয়েছে।[৬]
প্রাসাদের নতুন সংস্কারের পর বাসযোগ্য অঞ্চলের একাংশ সেরেনা হোটেল এবং ৩৫ টি স্থানীয় পরিবারের আওতায় হোটেল হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। হোটেলটির ২১ টি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে ৬টি প্রাসাদ ভবনের অভ্যন্তরে অবস্থিত এবং এসব কক্ষের আয়ের ৭০ শতাংশ ব্যয় করা হয় খাপলু অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য।[৫][১৭] অন্যান্য অঞ্চলগুলো জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।[৩]
পুনঃসংস্কার
[সম্পাদনা]খাপলু প্রাসাদ হলো বালতিস্তান দ্বিতীয় প্রাসাদ যা আগা খান ট্রাস্ট ফর কালচার দ্বারা পুনঃসংস্কার করা হয়েছে।[১৮] প্রাসাদটির পুনঃনির্মাণ কাজ ২০০৫ সালে শুরু হয়েছিল এবং শেষ হয় ২০১১ সালে। প্রকল্পটি নরওয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দ্বারা ইসলামাবাদে অবস্থিত নরওয়ের দূতাবাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়।[৫] দুর্গের অভ্যন্তরীণ বালতি সংস্কৃতি প্রদর্শনের জন্য ইউএসএইড সাহায্য করেছিল। প্রদর্শন কেন্দ্রটি প্রাসাদের ৩ ভাগের ২ ভাগ জুড়ে আছে। প্রাসাদ পুনঃসংস্কারের কাজ ৪০০ স্থানীয় পরিবার এবং কর্মচারীদের সাহায্যে এবং কর্মোদ্যোগে সম্পন্ন হয়। জরিপটি পুনঃসংস্কার স্থানের চারপাশের অঞ্চলে করা হয়ছিল। ২০০৫ সালে এই জরিপ শুরু হয়। জরিপ করার জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়েছিল। জরিপটি প্রাসাদটির জরজীর্ণ একটি অংশের আদি অবস্থা খুঁজতে সাহায্য করেছিল।[১৯] ভেনিস চাটারের স্ট্যান্ডার্ডস ফর রিস্টোরেশনের মাধ্যমে পুনঃসংস্কার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছিল।[১৯][২০] প্রাসাদটি পুনঃনির্মাণের জন্য যেসব জিনিস ব্যবহার হয়েছিল সেসবের মূল্য ছিল ৩০ মিলিয়ন রূপি এবং সকল শ্রমিকের মোট মজুরির পরিমাণ ছিল ২৫ মিলিয়ন রূপি।[৬]
পুরস্কার
[সম্পাদনা]খাপলু প্রাসাদের পুনঃসংস্কার এবং রক্ষণাবেক্ষণের কাজটির কারণে অর্থনৈতিক এবং স্থানীয় অঞ্চলের উপর প্রভাব ভার্জিন হলিডেজ দ্বারা প্রশংসিত হয়।[২১][২২] প্রাসাদটি ২০১২ সালে 'দারিদ্র বিমোচন' বিভাগে ক্যাটাগরিতে ভার্জিন হলিডেজ রেসপনসিবল ট্যুরিজম পুরস্কার পায়।[৫][১৪] ২০১৩ সালে প্রাসাদটি ভারতের লাল চিমনি কম্পাউন্ড এবং আফগানিস্তানের দা গ্রেট সেরাইয়ের[২৩] সাথে ইউনেস্কো এশিয়া প্যাসিফিক হেরিটেজ অ্যাওয়ার্ডস স্বীকৃতি লাভ করে।[২৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ শাহ, দানিয়েল (জুন ২০১৩)। "Luxury with Heritage" [ঐতিহ্যের সাথে বিলাসিতা] (পিডিএফ)। এক্সপোজ। ইপোক ক্রিয়েটিভস। ৬ (৮২)। ১৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ পারকিন ২০০৩, পৃ. ১১৯, ২৮৫।
- ↑ ক খ "How we save our past glories"। দ্য নেশন। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ খাজা জাহান জেব (জুলাই ২০১৩)। "Pakistan Tourism: Skardu – Baltistan" (পিডিএফ)। .de.pk। পাকিস্তান জার্মান বিসনেস ফোরাম: ৩০–৩১। ১২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "Rescuing heritage: NGO gets tourism award for restoring 19th century palace in Baltistan" [ঐতিহ্য উদ্ধার: বালতিস্তানে ১৯ শতকের প্রাসাদ পুনরুদ্ধারের জন্য এনজিও পর্যটন পুরস্কার পেয়েছে]। দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। ১৬ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ফারাজ, আশিক (২৮ জুলাই ২০১৩)। "Resurrecting an old Raja's palace" [পুরানো রাজপ্রাসাদের পুনরুত্থান]। দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "Residential castles (Khar) and mountain fortresses (Khardong) in Baltistan"। তিব্বত এনসাইক্লোপিডিয়া (German ভাষায়)। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর তিব্বতী অ্যান্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিস। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ভিগনে ১৮৪২, পৃ. ৩১৭–১৮।
- ↑ ক খ "সেরেনা খাপলু প্রাসাদ"। সেরেনা হোটেল পাকিস্তান। সেরেনা হোটেল। ১২ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।
- ↑ ডানকান ১৯০৬, পৃ. ২২০-২২২।
- ↑ "Hatam Khan (ruler of Khaplu in Baltistan or Little Tibet)"। তিব্বত এনসাইক্লোপিডিয়া। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর তিব্বতী অ্যান্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিস। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ কক্স ১৯৯০, পৃ. ২৭৮।
- ↑ মুহাম্মদ, সালমান (২০১০)। Pakistan: Documentation and Conservation of Vernacular Heritage in Pakistan: A Case of Khaplu Palace Complex (পিডিএফ)। সিক্সথ রেগুলার রিপোর্ট (প্রতিবেদন)। এশিয়া-প্যাসিফিক কালচারাল সেন্টার ফর ইউনেস্কো। পৃষ্ঠা ২৭–৩০। ২২ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "Khaplu Palace wins international award" [আন্তর্জাতিক পুরস্কার জিতেছে খাপলু প্যালেস]। ডন। ১১ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।
- ↑ বিয়ানকা ২০০৫, পৃ. ১৫৯।
- ↑ শাহ, দানিয়েল (৭ অক্টোবর ২০১২)। "The royal treatment" [রাজকীয় চিকিৎসা]। দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "NGO Receives Award for Rescuing 19th Century Baltistan Palace"। ট্রাভেল বিসনেস রিভিউ। ১৬ নভেম্বর ২০১২। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩। – via হাইবিম (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- ↑ "খাপলু দুর্গ, বালতিস্তান"। পামির টাইমস। ২৯ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩।
- ↑ ক খ মুহাম্মদ, সালমান (১৫ অক্টোবর ২০০৯)। "Introducing EDM Survey for Recording Vernacular Heritage and Sites in Pakistan" (পিডিএফ)। ২২তম সিপা সিম্পোসিয়াম। কিয়োটো, জাপান: দি ইন্টারন্যাশনাল কমিটি ফর ডকুমেন্টেশন অব কালচারাল হেরিটেজ। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Khaplu Palace a genuine heritage of Baltistan"। দা পেনিনসুলা। ২৪ ডিসেম্বর ২০১২। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ হ্যারল্ড গুডউইন, জেভিয়ার ফন্ট, সম্পাদক (২০১২)। Highly Commended Khaplu Palace, Pakistan (পিডিএফ)। প্রগ্রেস ইন রেস্পন্সিবল ট্যুরিজম (প্রতিবেদন)। গুডফেলো পাবলিশার্স। পৃষ্ঠা ২৩। ১৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ সরফরাজ, হাফসাহ। "Otherworldly & magical in equal parts"। thenews.com.pk (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৩।
- ↑ মীর, শাব্বির (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "UNESCO Heritage Awards 2013: Khaplu Palace receives award of distinction"। দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "ইউনেস্কো পুরস্কার জিতেছে বাল্টিস্তান প্রাসাদ"। ডন। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
সূত্র
[সম্পাদনা]ভিগনে, গডফ্রে টমাস (১৮৪২)। Travels in Kashmir, Ladak, Iskardo, the Countries Adjoining the Mountain-course of the Indus, and the Himalaya, North of the Panjab। ২। লন্ডন: হেনরি কলবার্ন। এএসআইএন B0006E7O3Q।
ডানকান, জেন এলেন (১৯০৬)। A Summer Ride Through Western Tibet। স্মিথ, এল্ডার অ্যান্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ২২০–২২২। আইএসবিএন 978-1149011423। ওসিএলসি 457353027।
আগা খান ট্রাস্ট ফর কালচার (২০০৫)। বিয়ানকা, স্টেফানো, সম্পাদক। Karakoram: Hidden Treasures in the Northern Areas of Pakistan। উমবার্তো আলেমন্দি। আইএসবিএন 978-8842213307।
পারকিন, স্কট (২০০৩)। Northern Areas: State of Environment and Development (পিডিএফ)। স্কট পারকিন দ্বারা সংকলিত। আইইউসিএন পাকিস্তান। আইএসবিএন 969-8141-60-X। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
কক্স, ক্যাথলিন (১৯৯০)। Fodor's the Himalayan Countries: North Pakistan, North India, Bhutan, Tibet, Nepal। ফোডর ট্রাভেল পাবলিকেশন্স। পৃষ্ঠা ২৭৮। আইএসবিএন 978-0679017202।
- পাকিস্তানের কেল্লা
- সাংস্কৃতিক প্রকল্পের জন্য আগা খান ট্রাস্ট
- গিলগিত-বালতিস্তানের ভবন ও স্থাপনা
- বালতিস্তানের ইতিহাস
- পাকিস্তানে ঐতিহাসিক স্থাপত্যের পুনঃসংস্কার
- পাকিস্তানের প্রাসাদ
- পাকিস্তানের জাদুঘর
- গিলগিত-বালতিস্তানের হোটেল
- পাথরের ঘর
- গিলগিত-বালতিস্তানের পর্যটকদের আকর্ষণ
- ঘাঞ্চি জেলা
- পাকিস্তানের রাজকীয় আবাসস্থল
- পাকিস্তানের হোটেল
- ইউনেস্কো এশিয়া-প্যাসিফিক হ্যারিটেজ পুরস্কার বিজয়ী