খয়েরি ফণিমনসা
| Boiga ochracea | |
|---|---|
| |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস 
| |
| জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
| পর্ব: | কর্ডাটা |
| শ্রেণি: | রেপটিলিয়া (Reptilia) |
| বর্গ: | Squamata |
| উপবর্গ: | সারপেন্টস (Serpentes) |
| পরিবার: | Colubridae |
| গণ: | Boiga (Theobald, 1868) |
| প্রজাতি: | B. ochracea |
| দ্বিপদী নাম | |
| Boiga ochracea (Theobald, 1868) | |
| প্রতিশব্দ[১] | |
| |
বোইগা ওচরেসা, সাধারণত টোনি ক্যাট স্নেক নামে অভিহিত, কলুব্রিডি গোত্রের পশ্চাৎ-বিষদন্তবিশিষ্ট সাপের একটি প্রজাতি। প্রজাতিটি দক্ষিণ এশিয়ার স্থানীয়।
ভৌগোলিক পরিসীমা[সম্পাদনা]
বি. ওচরেসা আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত (চাংলাং জেলা), মায়ানমার, ও নেপালে পাওয়া যায়।
উপ-প্রজাতি[সম্পাদনা]
নমিনোটিপিক্যাল উপ-প্রজাতিসহ তিনটি উপ-প্রজাতি বৈধ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। [১]
- বোইগা ওচরেসা ওচরেসা (থিওবল্ড, ১৮৬৮)
- বোইগা ওচরেসা স্টোলিক্সিক (ওয়াল, ১৯০৯)
- বোইগা ওচরেসা ওয়ালি (এম.এ. স্মিথ, ১৯৪৩)
বিশেষ দ্রষ্টব্য: বন্ধনীতে একটি ত্রিপদী কর্তৃপক্ষ নির্দেশ করে যে, উপ-প্রজাতিটি আসলে বোইগা বাদে অন্য একটি গণে বর্ণিত হয়েছে।
প্রজনন[সম্পাদনা]
বি. ওচরেসা অণ্ডজ। [১]
ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]
উপ-প্রজাতিক নামসমূূহ, স্টোলিক্সিক ও ওয়ালি, যথাক্রমে মোরাভিয়ান সরীসৃৃপবিজ্ঞানী ফার্দিনান্দ ও ব্রিটিশ সরীসৃপবিজ্ঞানী ফ্রাঙ্ক ওয়ালের সম্মানে দেওয়া হয়েছে। [২]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ Species Boiga ochracea at The Reptile Database
www.reptile-database.org. উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "RDB" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ Beolens, Bo; Watkins, Michael; Grayson, Michael (2011). The Eponym Dictionary of Reptiles. Baltimore: Johns Hopkins University Press. xiii + 296 pp. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২১৪-০১৩৫-৫. (Boiga ochracea stoliczkae, p. 255; B. o. walli, p. 279).
আরও পড়া[সম্পাদনা]
- Boulenger GA (1890). The Fauna of British India, Including Ceylon and Burma. Reptilia and Batrachia. London: Secretary of State for India in Council. (Taylor & Francis, printers). xviii + 541 pp. (Dipsas hexagonotus, p. 361).
- Boulenger GA (1896). Catalogue of the Snakes in the British Museum (Natural History). Volume III., Containing the Colubridæ (Opisthoglyphæ and Proteroglyphæ) ... London: Trustees of the British Museum (Natural History). (Taylor and Francis, printers). xiv + 727 pp. + Plates I-XXV. (Dipsadomorphus hexagonotus, pp. 65–66).
- Das I (2002). A Photographic Guide to Snakes and other Reptiles of India. Sanibel Island, Florida: Ralph Curtis Books. 144 pp. আইএসবিএন ০-৮৮৩৫৯-০৫৬-৫. (Boiga ochracea, p. 25).
- Günther A (1868). "Sixth Account of new Species of Snakes in the Collection of the British Museum". Annnals and Magazine of Natural History, Fourth Series 1: 413-429. (Dipsas ochraceus, p. 425).
- Smith MA (1943). The Fauna of British India, Ceylon and Burma, Including the Whole of the Indo-Chinese Sub-region. Reptilia and Amphibia. Vol. III.—Serpentes. London: Secretary of State for India. (Taylor and Francis, printers). xii + 583 pp. (Boiga ochracea, pp. 348–349).
- Theobald W (1868) ("1870" on title page). "Catalogue of the Reptiles of British Birma [sic], embracing the Provinces of Pegu, Martaban, and Tenasserim; with descriptions of new or little-known species". Journal of the Linnean Society, Zoology 10: 4-67. (Dipsas ochracea, new species, pp. 53–54). (in English and Latin).
- Tillack, Frank (1999) "Boiga ochracea stoliczkae (Wall)". Sauria 21 (2): 2.
- Wall F (1909). "Remarks on some forms of Dipsadomorphus ". Records of the Indian Museum 3: 151-155.