ক্রিয়াপদ
যে পদের দ্বারা কাজ করা বোঝায়, তাকে ক্রিয়া বলে। অথবা ধাতুর উত্তর বিভক্তি যোগে ধাতু ক্রিয়াপদে পরিনিত হয়।
ক্রিয়াপদের গঠন[সম্পাদনা]
অনুক্ত ক্রিয়াপদ[সম্পাদনা]
ক্রিয়াপদের প্রকারভেদ[সম্পাদনা]
ভাব প্রকাশের দিক দিয়ে ক্রিয়াপদকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথাঃ
- সমাপিকা ক্রিয়া
- অসমাপিকা ক্রিয়া
সাধারণ ভাবে ক্রিয়াপদ ৬ প্রকার। যথাঃ
- কর্মের উপর ভিত্তি করেঃ
- অকর্মক ক্রিয়া
- সকর্মক ক্রিয়া
- দ্বিকর্মক ক্রিয়া
- সমধাতুজ কর্মপদের ক্রিয়া
- প্রযোজক ক্রিয়া
- যৌগিক ক্রিয়া
- মিশ্র ক্রিয়া
সমাপিকা ক্রিয়া[সম্পাদনা]
যে ক্রিয়াপদ বাক্যকে পরিপূর্ণ করে এবং বাক্যের অর্থকে সুস্পষ্ট করে তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন:
- আমি বাড়ি যাব।
- আমরা সন্ধ্যায় পড়তে বসব।
অসমাপিকা ক্রিয়া[সম্পাদনা]
যে ক্রিয়াপদ দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না, বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে।
- আমরা হাত-মুখ ধুয়ে............
- প্রভাতে সূর্য উঠলে..............
অকর্মক[সম্পাদনা]
যে বাক্যে একটিও কর্ম থাকে না তাকে অকর্মক বলে। যেমন:
- আমি খাচ্ছি।
- সে পড়ছে।
এখানে কী খাচ্ছি আর কী পড়ছে' তা অনুক্ত রয়েছে। কাজেই বাক্য দুটিতে খাচ্ছি এবং পড়ছে অকর্মক ক্রিয়া।
সকর্মক[সম্পাদনা]
যে বাক্যে একটি কর্ম থাকে তাকে সকর্মক বলে।যেমন:
- আমি ভাত খাচ্ছি।
- সে বই পড়ছে।
এখানে কী খাচ্ছি আর কী পড়ছে' তা বলা রয়েছে। কাজেই বাক্য দুটিতে খাচ্ছি এবং পড়ছে সকর্মক ক্রিয়া।
দ্বিকর্মক[সম্পাদনা]
যে বাক্যে দুটি কর্ম থাকে তাকে দ্বিকর্মক বলা হয়।
এক্ষেত্রে, ববস্তুবাচক কর্মপদটি মুখ্যকর্ম, আর ব্যক্তিবাচক কর্মপদটি গৌণ কর্ম।
- শিক্ষক ছাত্রদের(গৌণ কর্ম) বাংলা(মুখ্যকর্ম) পড়াচ্ছেন।
- বাবা আমাকে(গৌণ কর্ম) একটি কলম(মুখ্যকর্ম) কিনে দিয়েছেন
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |