কীনু গিল
ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
পূর্ণ নাম | কানদীপ কীনু গিল |
জন্ম | হংকং | ৮ জুলাই ১৯৯০
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডান-হাতি |
বোলিংয়ের ধরন | ডান-হাত ফাস্ট বোলিং |
আন্তর্জাতিক তথ্য | |
জাতীয় দল | |
ঘরোয়া দলের তথ্য | |
বছর | দল |
?? | কোউলুন ক্রিকেট ক্লাব |
উৎস: Cricinfo, ২২ মার্চ ২০১৬ |
কানদীপ কীনু গিল (জন্ম 8 জুলাই ১৯৯০) হলেন হংকং এর একজন মহিলা ক্রিকেটার। তিনি একজন অলরাউন্ডার এবং পার্শ্ব অধিনায়ক৷ তিনি কোউলুন ক্রিকেট ক্লাব থেকে একজন মহিলা ক্রিকেটার হিসাবে দেশীয় ক্রিকেট খেলেছেন।
খেলোয়াড়ি জীবন
[সম্পাদনা]গিল হংকংয়ের হয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলেছিল।[১] ২০০৭ সালে মালেশিয়া এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলে মালয়েশিয়ায় ৩০-ওভারের টুর্নামেন্টে নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে গিল সর্বোচ্চ ৪১ বলে ১০ রান করেছিলেন,সেই ম্যাচে হংকং কেবল ৩১ রান করেছিল এবং ৭ উইকেটে হারিয়েছিল।[২] ২০০৭ সালের অক্টোবরে গিলকে ১৭ বছর বয়সে হংকং দলের সহ-অধিনায়ক মনোনীত করা হয়।[৩] ২০০৮ সালের এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল অনূর্ধ্ব -১৯-এর মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ ম্যাচে গিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষ ম্যাচে ৪.৩ ওভারে ৩ রানে পাঁচ উইকেট নিয়েছিল৷ সংযুক্ত আরব আমিরাত ৬০ রানে আউট হয়ে যায় এবং গিল তারপরে ২২ বলে ২৮ রান করেন।[৪][৫] তিনি হেরে যাওয়া দলে থাকা সত্ত্বেও ২০০৯ সালের পাকিস্তানের বিপক্ষ ম্যাচে তিনি পাকিস্তানকে হারিয়েছিলেন। ম্যাচটিতে গিল ২/১৮ নিয়েছিলেন এবং ৭৫ রান করেছিলেন।[৬] ২০১০/১১ মৌসুমে, একটি ইনিংসে গিল ২০১* রান করেছিলেন৷ ২০১৬ সালের হিসাবে হংকংয়ের ম্যাচগুলিতে মাত্র ৪ জন মহিলা ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন।[৭]
২০১২ সালে নতুন যোগ্যতার নিয়মের প্রতিবাদে গিল এবং কনি ওং আর-ইয়ান ২০১২ সালে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল মহিলা টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের জন্য হংকংয়ের দল থেকে সরে এসেছিলেন৷ তাদের দুইজনকেই পরবর্তীকালে এক বছরের জন্য খেলা নিষিদ্ধ করা হয়।[৮][৯] তার সাসপেনশনের ফলে গিল ২০১৪ এশিয়ান গেমসের বাছাই টুর্নামেন্টটিতে বাদ পরেছিলেন৷[৯] গিলের প্রধান টুর্নামেন্টে হংকংয়ের জন্য গিল খেলেছেন; চীনের বিপক্ষে প্রথম গ্রুপের ম্যাচে তিনি ৪৫* রান করেছেন।এবং দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচে তিনি শীর্ষে ৩৩ রান করেন।[১০] শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কোয়ার্টার-ফাইনাল ম্যাচে গিল আবারো ১৬ রানের জুটি গড়েন এবং হংকং করে মাত্র ৬৭ রান করে৷[১১][১২][১৩] ২০১০ সালের ২০১০ এশিয়ান গেমসের পূর্বে তিনি হংকংয়ের জন্য খেলেন।[১৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Hong Kong girls take on Pakistan for a cricket World Cup place"। DailyTimes। ১ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Nepal beat Hong Kong to enter semi-finals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Keenu Gill named Vice Captain of Hong Kong Women's team"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Bhutan find success on debut"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Natasha's knock in vain as UAE lose first tie"। ১৩ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Pakistan Times! » Pakistan "A" make clean sweep in women's series vs Hong Kong"। ৪ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "dlswcc"। dlswcc। ২৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Two Hong Kong women cricketers banned for pulling out of Asia Cup squad"। South China Morning Post। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "Hong Kong women's cricket team beats odds to qualify for Asian Games"। South China Morning Post। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Hong Kong women cricketers to face Sri Lanka in quarter-finals"। South China Morning Post। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Asian Games 2014: Sri Lanka women beat Hong Kong in women's cricket"। Cricket Country। ৪ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Batsman"। batsman। ৮ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "SL women beat Hong Kong in cricket"। The Ceylon Independent। ৮ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "2010 Guangzhou Asian Games"। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।