এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ
জন্ম১৫ জানুয়ারি ১৯৬০
কুমড়ী গ্রাম, লোহাগড়া, নড়াইল।

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ বাংলাদেশী সরকারি কর্মকর্তা, লেখক ও মুক্তিযোদ্ধা। সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত তালিকায় বাংলাদেশ সরকার তাকে স্বাধীনতা পুরস্কার-এর জন্য মনোনিত করে।[১][২][৩]

পরে নানা আলোচনা ও সমালোচনার মুখে তার পদকটি সংশোধিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাদ দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।[৪]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ ১৫ জানুয়ারি ১৯৬০ সালে নড়াইলের লোহাগড়ার কুমড়ী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[৫]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ ৮ নম্বর সেক্টরের অধীনে মুক্তিযোদ্ধ। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা রইজ উদ্দিন ১৫ জানুয়ারি ২০২০ সালে খুলনা বিভাগীয় উপভূমি সংস্কার কমিশনারের পদে থেকে অবসরে গেছেন। তিনি গাঙচিল সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদের সভাপতি।

গ্রন্থ[সম্পাদনা]

এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ কবিতা, ভ্রমণ কাহিনী, প্রবন্ধ ও উপন্যাসের পাশাপাশি নড়াইল, পিরোজপুর, পাবনাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ইতিহাস নিয়ে বই লেখেছেন। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:

  • কেমন করে স্বাধীন হলাম (কবিতা)
  • পুষ্পিতারণ্যে বিথী (উপন্যাস)
  • পরলোকে মর্তের চিঠি (পত্রোপন্যাস)
  • রবীন্দ্রজীবনে ভবতারিনীর প্রভাব ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (প্রবন্ধ)
  • দেখে এলাম নেদারল্যান্ড: ভূমি প্রসঙ্গ (ভ্রমণ কাহিনী)
  • আগস্ট ট্রাজেডি ও তারপর! (ইতিহাস)

পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান পাচ্ছেন স্বাধীনতা পুরস্কার"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২১ 
  2. "স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০ ঘোষণা | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২১ 
  3. "৯ ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান পাচ্ছেন 'স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০'"চ্যানেল আই অনলাইন। ২০২০-০২-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২১ 
  4. "স্বাধীনতা পদক থেকে বাদ পড়লেন সেই রইজ উদ্দিন"যুগান্তর। ১২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২০ 
  5. "এত বড় পুরস্কার পাব বুঝতেই পারিনি: রইজ উদ্দিন"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২০-০২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২