ইসলামী নেতৃত্ব
অবয়ব
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মৃত্যুর পর, তাঁর রাজনৈতিক কর্তৃত্বের উত্তরসূরি (খলিফা) কে হবেন তা নিয়ে বিতর্কের জন্ম হয়। এই বিতর্কের ফলে শেষ পর্যন্ত ইসলাম সুন্নি ও শিয়া এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। সুন্নিরা বিশ্বাস করে যে খলিফাকে নির্বাচিত হতে হবে, অন্যদিকে শিয়ারা মুহাম্মদ (সা.)-এর পরবর্তী নেতৃত্বের জন্য আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত বারোজন নিষ্পাপ শিয়া ইমামের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করে। ইসমাইলি শিয়াদের রয়েছে ইমামত মতবাদের নিজস্ব ব্যাখ্যা।
প্রথমদিকে, শিয়ারা বিশ্বাস করতো যে বারোজন শিয়া ইমামের অনুপস্থিতিতে তাদের রাজনীতি থেকে বিরত থাকা উচিত। কিন্তু দ্বাদশ শিয়া ইমামের গুপ্তাবস্থায় (গায়েব) চলে যাওয়ার পর, শিয়াদের মূল নেতৃত্বের ধারণা অচল হয়ে পড়ে। ফলে রুহুল্লাহ খোমেনি ইসলামী আইনবিদদের অভিভাবকত্বের (ভেলায়াত-ই-ফকিহ) ধারণাটির জন্ম দেন।