ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৮:১১, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (3টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1))। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি
ধরনস্বায়ত্তশাসিত
স্থাপিত১৯৪৭ সাল
উপাচার্যঅধ্যাপক আখতারুজ্জামান
শিক্ষার্থী৮০০[১]
স্নাতক১২০
অবস্থান, ,
অধিভুক্তিঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মানচিত্র

ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব সম্পদের মূল্যমান প্রায় ৪০০ কোটি টাকা।

ইতিহাস

পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে চামড়া ও চামড়াজাত শিল্পে কারিগরিভাবে দক্ষ জনসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তানে ইস্ট বেঙ্গল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৯ সালের ১০ জুন থেকে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৫২ সালে ইস্ট পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি নামে এর নতুন নাম দেওয়া হয়। ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত এখানে ডিপ্লোমা, সার্টিফিকেট কোর্স এবং কারিগরি পর্যায়ের শিক্ষা ব্যবস্থা চালু ছিল।[২] অর্থনীতিতে চামড়া শিল্পের অবদানের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশ সরকার আধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নত সিলেবাসে মাধ্যমে ১৯৮০ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে নিয়ে আসে। এর নাম দেওয়া হয় বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি । [৩] এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকৌশল বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রি দেওয়া শুরু করা হয়।[৪] ২০১১ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ইনস্টিটিউট করা হয় এবং এর নামকরণ করা হয় “ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি”।[৫]

বিভাগ সমূহ

স্নাতক পর্যায়ে নিমোক্ত তিনটি বিষয়ে শিক্ষা দান করা হয়ঃ

  • বিএসসি ইন লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং
  • বিএসসি ইন ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং
  • বিএসসি ইন লেদার প্রোডাক্ট ইঞ্জিনিয়ারিং

স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শুধুমাত্র একটি বিষয়ে শিক্ষা দান করা হচ্ছেঃ

  • এমএসসি ইন লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং

ভর্তি প্রক্রিয়া

ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজির ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের “ক” ইউনিট এর অধীনে নেওয়া হয়। এই ইনস্টিটিউটে প্রতিটি বিভাগে ৪০টি করে মোট ১২০টি আসন ছিল যা এখন প্রতি বিভাগে ১০ টি করে আসন বৃদ্ধি করে সর্বমোট ১৫০ টি করা হয়েছে। ২০১০-২০১১ শিক্ষাবর্ষে এই প্রতিষ্ঠানটি কোন ছাত্রকে ভর্তি করেনি।[৬]

আবাসন

ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজিতে একটি ছাত্রাবাস রয়েছে যার নাম ডঃ কুদরত-ই-খুদা ছাত্রাবাস। মোট ৩০০জন ও এথলেট সুলতানা কামাল হোস্টেলে ৩০০ জন ছাত্রীর থাকার ব্যাবস্থা আছে। [১]

তথ্যসূত্র

  1. আব্দুল হাদী, গাজী (১০ই নভেম্বর,২০১০)। "যেমন চলছে বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি"জিওন। সংগ্রহের তারিখ ৮ই ফেব্রুয়ারি,২০১১  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  3. "বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি"বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ৮ই ফেব্রুয়ারি,২০১১  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  4. "বাংলাদেশ কলেজ অব লেদার টেকনোলজি"জিওন। ২ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ই ফেব্রুয়ারি,২০১১  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  5. "ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি ঢাবির অধীনে"ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২৬শে জানুয়ারি,২০১৩  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  6. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১১