ইনটু দ্য ওয়াইল্ড (চলচ্চিত্র)
ইনটু দ্য ওয়াইল্ড | |
---|---|
![]() | |
পরিচালক | শন পেন |
প্রযোজক | শন পেন আর্ট লিনসন উইলিয়াম পোলাড |
রচয়িতা | শন পেন |
উৎস | জন ক্রাকায়ের রচিত ইনটু দ্য ওয়াইল্ড (বই) অবলম্বনে |
শ্রেষ্ঠাংশে | এমিল হার্শ মার্সিয়া গে হার্ডেন উইলিয়াম হার্ট জেনা ম্যালোন ক্যাথরিন কিনার ভিন্স ভন ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট হ্যাল হলব্রুক |
বর্ণনাকারী | জেনা ম্যালোন |
সুরকার | মাইকেল ব্রুক কাকি কিং এডি ভেডার ক্যান্ড হিট |
চিত্রগ্রাহক | এরিক গ্যাটিয়ার |
সম্পাদক | জে ক্যাসিডি |
প্রযোজনা কোম্পানি | স্কয়ার ওয়ান সি.আই.এইচ. লিনসন ফিল্ম রিভার রোড এন্টারটেইনমেন্ট |
পরিবেশক | প্যারামাউন্ট ভ্যান্টেজ |
মুক্তি | ২১ সেপ্টেম্বর, ২০০৭ |
দৈর্ঘ্য | ১৪৮ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $১৫ মিলিয়ন[১] |
আয় | $৫৬,২৫৫,১৪২[২] |
ইনটু দ্য ওয়াইল্ড (ইংরেজি ভাষায়: Into the Wild) ক্রিস্টোফার ম্যাক্ক্যান্ড্লেস এর অ্যাডভেঞ্চার এর উপর ভিত্তি করে নির্মীত মার্কিন চলচ্চিত্র। পরিচালনা ও চিত্রনাট্য রচনায় করেছেন শন পেন আর ম্যাক্ক্যান্ড্লেসের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন এমিল হার্শ। রোম ফিল্ম ফিস্ট-এর দ্বিতীয় সংস্করণের সময় ছবির প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠিত হয়। ২০০৭ সালের ৩রা সেপ্টেম্বর আলাস্কায় মুক্তি পায়। ২১শে সেপ্টেম্বর সীমিত আকারে মুক্তি পায়। পুরদমো মুক্তি পায় ১৯শে অক্টোবর।
কাহিনী[সম্পাদনা]
চলচ্চিত্রটিতে পাশ্চাত্যের অভিজাত সমাজে বেড়ে ওঠা ক্রিস্টোফার নামের এক তরুণের জীবনের বিভিন্ন সমস্যা ও ক্রমাগত পরিবর্তিত জীবনের পরিক্রমা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে| পারিবারিক কলহ ও বোঝাপড়ার অভাব, তরুণ সন্তান ও মাতাপিতার মধ্যে দুরত্ব প্রভৃতি কারণে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠা এক তরুণ ক্রিস্টোফার ম্যাক্কান্ডলেস(এমিল হার্শ)| আট-দশটা তরুণের মতই পিতা মাতার সাথে তার বোঝাপড়ার অভাব ও মানসিক দুরত্ব| তার উপর মধ্যবিত্ত পরিবারে থেকেও মা বাবার পারিবারিক কলহ ও মায়ের উপর বাবার শারীরিক নির্যাতনে সে চরম শূণ্যতা ও মনঃকষ্ট ভোগ করে| কিন্তু কোনভাবেই সে অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে পারে না| অবশেষে ছোটবোন কে সাথে নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নেয়| দীর্ঘদিনের এ যাত্রায় তারা বিভিন্ন দেশের পরিবেশ ও সমাজের উন্মুক্ত জগতের বিচিত্র সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়ে আরো একবার জীবনকে নতুন করে অবলোকন করে|
অভিনয়ে[সম্পাদনা]
- এমিল হার্শ - ক্রিস্টোফার ম্যাক্ক্যান্ড্লেস/আলেকজান্ডার সুপারট্র্যাম্প
- মার্সিয়া গে হার্ডেন - বিলি ম্যাক্ক্যান্ড্লেস (ক্রিসের মা)
- উইলিয়াম হার্ট - ওয়াল্ট ম্যাক্ক্যান্ড্লেস (ক্রিসের বাবা)
- জেনা ম্যালোন - ক্যারিন ম্যাক্ক্যান্ড্লেস (ক্রিসের বোন)
- ব্রায়ান এইচ ডায়ার্কার - রেইনি
- ক্যাথরিন কিনার - জ্যান বুরেস
- ভিন্স ভন - ওয়েইন ওয়েস্টারবার্গ
- ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট - ট্রেসি ট্রেটো
- হ্যাল হলব্রুক - রন ফ্র্যাঞ্জ
- জ্যাক গ্যালিফিয়ানাকিস - কেভিন
- জিম গ্যালিয়েন - নিজের চরিত্রে
প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]
প্রায় সব সমালোচকই প্রশংসা করেছেন। রটেন টম্যাটোস-এ ছবির টি-মিটার রেটিং ৮৩%। শীর্ষ সমালোচকদের রেটিং ৭৪% আর দর্শকদের রেটিং ৮৮%। আইএমডিবি রেটিং ৮.৩। মেটাক্রিটিক-এ ৩৮টি রিভিউয়ের উপর ভিত্তি করে রেটিং দাড়িয়েছে ৭৩%।
রজার ইবার্ট ছবিটির উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন, চার এর মধ্যে চার স্টারই দিয়েছেন। ছবিটিকে অভিভূত করার মত বলে উল্লেখ করেছেন। সবচেয়ে বেশি প্রশংসা করেছেন এমিল হার্শ-এর অভিনয়ের। আরও বলেছেন, শন পেনের কাছে এই ছবিটি অনেক কিছু ছিল। ছবিটা এত ভাল হওয়ার কারণ এটাই হতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
বক্স অফিসে ইনটু দ্য ওয়াইল্ডের আয় ৪৭,৫৭৪,০০৩ মার্কিন ডলার।
পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]
- গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড - সেরা মৌলিক সঙ্গীত - চলচ্চিত্র (গ্যারান্টিড)
- একাডেমি পুরস্কার মনোনয়ন
- সেরা পার্শ্ব অভিনেতা - হ্যাল হলব্রুক
- সেরা সম্পাদনা
- এএফআই মুভিস অফ দ্য ইয়ার ২০০৭
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ http://www.imdb.com/title/tt0758758/business
- ↑ Worldwide Total Gross data from BoxOfficeMojo.com
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিউক্তিতে নিচের বিষয় সম্পর্কে সংগৃহীত উক্তি আছে: Into the Wild (film)। |
- Official site
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ইনটু দ্য ওয়াইল্ড
(ইংরেজি)
- রটেন টম্যাটোসে Into the Wild (ইংরেজি)
- মেটাক্রিটিকে Into the Wild (ইংরেজি)