আসাফউদ্দৌলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আসফ উদ দৌলা
মীর্জা (রাজকীয় উপাধি)
আওধের নবাব উজির
খান বাহাদুর
আদান মুকাম[nt ১]
Water colour in style of Zoffany
রাজত্ব১৭৭৫–১৭৯৭
রাজ্যাভিষেক২৬ জানুয়ারি ১৭৭৫
পূর্বসূরিসুজাউদ্দৌলা
উত্তরসূরিওয়াজির আলি খান
জন্ম(১৭৪৮-০৯-২৩)২৩ সেপ্টেম্বর ১৭৪৮
ফৈজাবাদ
মৃত্যু২১ সেপ্টেম্বর ১৭৯৭(1797-09-21) (বয়স ৪৮)
লখনৌ
সমাধি
বংশধরওয়াজির আলি খান (দত্তকপুত্র)
পূর্ণ নাম
মুহাম্মদ ইয়াহিয়া মীর্জা আমানি আসফ উদাহরণ দৌলা
প্রাসাদনিশাপুরি
পিতাসুজাউদ্দৌলা
মাতাউমাতউজ্জোহরা বেগম সাহেবা
ধর্মইসলাম

আসফ উদ দৌলা (হিন্দি: आसफ़ उद दौला, উর্দু: آصف الدولہ‎‎) (২৩ সেপ্টেম্বর ১৭৪৮ – ২১ সেপ্টেম্বর ১৭৯৭) ছিলেন অযোধ্যার নবাব উজির। ১৭৭৫ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে ১৭৯৭ সালের ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিনি এই পদে ছিলেন।[১]

শাসনকাল[সম্পাদনা]

পিতা সুজাউদ্দৌলা মারা যাওয়ার পর আসাফউদ্দোউলা ২৬ বছর বয়সে নবাব হন।[২]

রাজধানী স্থানান্তর[সম্পাদনা]

১৭৭৫ সালে তিনি ফৈজাবাদ থেকে লখনৌয়ে রাজধানী স্থানান্তর করে। বড় ইমামবাড়া এবং আরো অন্যান্য স্থাপনা এখানে গড়ে তোলা হয়।

স্থাপত্য ও অন্যান্য অবদান[সম্পাদনা]

নবাব আসাফউদ্দৌলা লখনৌয়ে বেশ কিছু স্থাপত্য গড়ে তুলেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বড় ইমামবাড়া, আসফি মসজিদ ইত্যাদি। তিনি তার দানশীলতার জন্য খ্যাত ছিলেন।

৬০ ফুট উচু রুমি দারওয়াজা ইস্তানবুলের বাব-ই-হুমায়ুনের আদলে নির্মিত হয়েছিল।[৩] এটি দুই সংস্কৃতির মধ্যে বিনিময়ের একটি উদাহরণ।[৪]

মৃত্যু[সম্পাদনা]

বড় ইমামবাড়ায় আসাফউদ্দৌলার কবর; সীতা রামের জলরং, আনুমানিক.১৮১৪–১৫

আসাফউদ্দৌলা ১৭৯৭ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। তাকে লখনৌয়ের বড় ইমামবাড়ায় দাফন করা হয়।

গ্যালারি[সম্পাদনা]

পূর্বসূরী
জালালউদ্দিন সুজাউদ্দৌলা হায়দার
আওয়াধের নবাব উজির আল-মামালিক
২৬ জানুয়ারি ১৭৭৫ – ২১ সেপ্টেম্বর ১৭৯৭
উত্তরসূরী
ওয়াজির আলি খান

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

টীকা[সম্পাদনা]

  1. title after death

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Indian Princely States A-J" 
  2. "Full text of "Oudh AndThe East India Company"" 
  3. "Rumi Darwaza" 
  4. "Lucknow"। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

 এই নিবন্ধটি একটি প্রকাশন থেকে অন্তর্ভুক্ত পাঠ্য যা বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনেচিসাম, হিউ, সম্পাদক (১৯১১)। "Asaf-ud-Dowlah"। ব্রিটিশ বিশ্বকোষ2 (১১তম সংস্করণ)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা 714।