আলেকজান্দ্রোপলিস মসজিদ

স্থানাঙ্ক: ৪০°৫০′৪৮.৮″ উত্তর ২৫°৫২′৫১.৯″ পূর্ব / ৪০.৮৪৬৮৮৯° উত্তর ২৫.৮৮১০৮৩° পূর্ব / 40.846889; 25.881083
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আলেকজান্দ্রোপলিস মসজিদ
মসজিদ
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিইসলাম
জেলাএভরোজ
অঞ্চলপশ্চিমাঞ্চলীয় মেসেডোনিয়া ও থ্রেস
যাজকীয় বা
সাংগঠনিক অবস্থা
উপাসনাকারীদের জন্য উন্মুক্ত
অবস্থান
অবস্থানআলেকজান্দ্রোপলিস, গ্রীস
পৌরসভাআলেকজান্দ্রোপলিস
রাজ্যগ্রিস
আলেকজান্দ্রোপলিস মসজিদ গ্রিস-এ অবস্থিত
আলেকজান্দ্রোপলিস মসজিদ
গ্রিসে অবস্থান
স্থানাঙ্ক৪০°৫০′৪৮.৮″ উত্তর ২৫°৫২′৫১.৯″ পূর্ব / ৪০.৮৪৬৮৮৯° উত্তর ২৫.৮৮১০৮৩° পূর্ব / 40.846889; 25.881083
স্থাপত্য
ধরনমসজিদ
সম্পূর্ণ হয়১৯ শতাব্দী
বিনির্দেশ
মিনার
উপাদানসমূহপাথর, ইট

আলেকজান্দ্রোপলিস মসজিদ (গ্রিক: Τζαμί Αλεξανδρούπολης, তুর্কি: Dedeağaç Camii) হল গ্রিসের পশ্চিমাঞ্চলীয় থ্রেসের আলেকজান্দ্রোপলিস শহরের একটি ওসমানী যুগের মসজিদ। থ্রেসের বেশিরভাগ মসজিদের মতো এটি ইবাদতের জন্য উন্মুক্ত। শহরের ছোট মুসলিম সম্প্রদায় এখানে নামাজ পড়েন। কাসান্দ্রাস সড়কের উত্তর দিকে মসজিদের প্রবেশপথটি অবস্থিত।

বর্ণনা[সম্পাদনা]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

মসজিদটির প্রবেশপথ

মসজিদটি আলেকজান্দ্রোপলিস শহর হওয়ার আগে স্থাপিত। এটির নির্মাণকাল ১৮৯৫ সালেরও আগে।[১] এর দরজার উপরে একটি ফলক আছে। এই ফলক অনুসারে জানা যায় যে, মসজিদটি ১৯০৬ সালে খোলা হয়েছিল।[২] এখানে প্রথমে একটি মাদ্রাসা (ইসলামি বিদ্যালয়) ছিল, কিন্তু এখন কেবল অন্যান্য ভবন দ্বারা বেষ্টিত মসজিদটি রয়েছে।[২] ২০শ শতকের মধ্যে দুবার মসজিদটিতে অগ্নিসংযোগ দেওয়ার মাধ্যমে ধ্বংস করা হয়। সর্বশেষবার ১৯৯৩ সালে এবং এরপর প্রতিবারই এর পুনর্নির্মাণের জন্য গ্রীক সরকার অর্থায়ন করে।[১][২] প্রথম অগ্নিসংযোগটি শহরটির বুলগেরীয় দখলের সময় এবং দ্বিতীয়টি ১৯৯৩ সালে ব্যক্তি বা অজানা ব্যক্তিদের দ্বারা।[১]

একটি মুসলিম সংখ্যালঘু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে নির্মিত এই মসজিদটি এখনও স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বারা নিয়মিত ব্যবহার করা হয়। মসজিদটি ডানপন্থী জাতীয়তাবাদীদের দ্বারাও আক্রমণের শিকার হয়েছে - যার মধ্যে সাম্প্রতিকতম ঘটনাটি ঘটেছে ২০১৪ সালে।[২]

স্থাপত্য[সম্পাদনা]

আলেকজান্দ্রোপলিস মসজিদটি বর্গাকার। এর একটি মার্বেল কাঠামো রয়েছে। বিস্তৃত অলঙ্করণ এবং প্রচুর খোদাইকৃত শিলালিপি রয়েছে, যা ঐ সময়ের ভাস্কর্য মার্বেল শিল্পের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়। মসজিদের পশ্চিম দিকে উসমানীয় সেনাপতি ফায়েক হোসেন পাশার সমাধি রয়েছে। এটিও মার্বেল দিয়ে তৈরি।[১][২]

মিনারটি মসজিদের পশ্চিম দিকে অবস্থিত।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Tζαμί Αλεξανδρούπολης" [Mosque of Alexandroupolis]। e-evros.gr (Greek ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১, ২০২২ 
  2. "Sights in Alexandroupoli"www.my-favourite-planet.de। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১, ২০২২