আমানত বীমা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আমানত বীমা বা আমানত সুরক্ষা (ইংরেজি: Deposit insurance) হচ্ছে বিভিন্ন দেশের ব্যাংকসমূহ কর্তৃক গৃহীত আমানতকারীদের জমাকৃত অর্থের আংশিক বা সম্পূর্ণ সুরক্ষা ব্যবস্থা।[১] এই ব্যবস্থার অধীনে ব্যাংকসমূহ একটি তহবিল গঠন করে যেটি আমানত বীমা তহবিল নামে পরিচিত। এই ব্যবস্থায় ব্যাংক যদি আমানতকারীদের জমা অর্থ পরিশোধ করতে না পারে তবে উক্ত তহবিল হতে আমানতকারীদের জমা অর্থের আংশিক বা সম্পূর্ণ ফেরত দেয়া হয়। আমানত বীমা ব্যাংকগুলির আর্থিক নিরাপত্তার একটি উপাদান যেটি আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

সংক্ষিপ্ত বিবরণ[সম্পাদনা]

ব্যাংকসমূহ আমানতের প্রায় সম্পূর্ণ অর্থ বিনিয়োগ করতে বা ঋণ হিসেবে দিতে পারে। যদি অধিকাংশ ঋণগ্রহীতা একই সময়ে ঋণ পরিশোধ করতে না পারে তবে ব্যাংকগুলি তারল্য সঙ্কটে পরতে পারে। অন্নদিকে, যদি আমানতকারীরা তাদের জমা অর্থের আংশিক বা সম্পূর্ণ উত্তোলন করতে চায় তবে ব্যাংক চাহিদামাফিক অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হবে। এই অবস্থায় একটি আতঙ্ক সৃষ্টি হবে যে ব্যাংক গ্রাহকদের অর্থ পরিশোধ করতে পারছে না। এই আতঙ্ককে ব্যাংক আতঙ্ক বলা হয়। এই আতঙ্ক দ্রুত বাজারে ছড়িয়ে পরবে এবং ব্যাংকের সকল আমানতকারী একযোগে ব্যাংকে তাদের জমাক্রিত অর্থ উত্তোলন করতে আসবে। এই প্রক্রিয়া ব্যাংক রান নামে পরিচিত। তখন সকল আমানতকারীর মাঝে ব্যাংক দেউলিয়া হওয়া এবং তাদের অর্থ ফেরত না পাবার ভয় কাজ করবে। এই পরিস্থিতে ব্যাংক কখনই সকলের অর্থ ফেরত দিতে পারবে না কারন আমানতের অধিকাংশ অর্থই বিনিয়োগ করা হয়েছে বা ঋণ দেয়া হয়েছে। ব্যাংক নগদ চাহিদা পুরনের জন্য দেশভেদে আমানতের ৫-৭ শতাংশ অর্থ নগদ সংরক্ষণ করে আর বাকী ঋণ দিয়ে থাকে। ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হলে অর্থনৈতিক মন্দসহ অর্থনীতিতে নানান বিরুপ প্রভাব পরে। এজন্য, একটি দেশের নীতিনির্ধারকরা আমানত বীমা প্রকল্প পরিচালনা করে থাকে, যাতে বিনিয়োগকারীদের মাঝে একটা সাহস সঞ্চার হয় যে, তাদের জাম অর্থ সুরক্ষিত আছে। অধিকাংশ দেশে আমানত বীমা সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়। সেক্ষেত্রে, দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই বীমা প্রকল্পের অংশ হতে পারে বা নাও হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যাংকসমূহ নিজেরাই এই প্রকল্প পরিচালনা করতে পারে। অস্ট্রিয়া, কানাডা (অন্টারিও ও কুইবেক), জার্মানি, ইতালি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশে একাধিক আমানত বীমা ব্যবস্থা চালু রয়েছে। বর্তমানে বংলাদেশ, ভারত, চীনসহ অনেক দেশেই আমানত বীমা চালু আছে।

স্থানীয় বিবরণ[সম্পাদনা]

আমানত বীমাকারীদের আন্তর্জাতিক সমিতি আইএডিআই অনুসারে, [২] ১৯৭৪ সাল থেকে ৩১ জানুয়ারী ২০১৪ পর্যন্ত ১১৩টি দেশ সুস্পষ্ট আমানত বীমা চালু করেছে এবং ৪১টি দেশ সুস্পষ্ট আমানত বীমা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের কথা ভাবছে।

আফ্রিকা[সম্পাদনা]

মধ্য আফ্রিকা[সম্পাদনা]

মধ্য আফ্রিকান দেশের অর্থনৈতিক সম্প্রদায়ভুক্ত দেশের ব্যাংকগুলি মধ্য আফ্রিকান আমানত গ্যারান্টি তহবিল (এফওজিএডিএসি) নামক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার অংশ হতে পারে।[৩]

দক্ষিণ আফ্রিকা[সম্পাদনা]

দক্ষিণ আফ্রিকার আমানত বীমা আমানতকারী প্রতি সর্বোচ্চ ১০০,০০০ দক্ষিণ আফ্রিকান র‍্যান্ড পর্যন্ত সুরক্ষা দিয়ে থাকে।[৪]

আমেরিকা[সম্পাদনা]

ব্রাজিল[সম্পাদনা]

ব্রাজিলে জাতীয় মুদ্রা পরিষদ ১৯৯৫ সালে আমানত বীমা তৈরির অনুমোদন দিয়েছিল। এই ব্যবস্থার অধীনে "ক্রেডিট গ্যারান্টি ফান্ড" নামে একটি তহবিল গঠন করা হয়। ক্রেডিট গ্যারান্টি ফান্ডের অধীনে আমানতকারি প্রতি সর্বোচ্চ ২৫০,০০০ ব্রাজিলিয়ান রিয়েল পর্যন্ত আমানত সুরক্ষা দিয়ে থাকে।

কানাডা[সম্পাদনা]

কানাডা ১৯৬৭ সালে কানাডা ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন (সিডিআইসি) প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৬৭ সাল থেকে কানাডায় ৪৩টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর্থ প্রদানে ব্যর্থ হয়েছিলো যারা সবাই সিডিআইসি-এর সদস্য ছিল। ১৯৯৬ সাল থেকে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যর্থ হয়নি। এখানে নিবন্ধিত সদস্য ব্যাংকের জন্য নির্দিষ্ট শ্রেণিতে সর্বোচ্চ ১০০,০০০ কানাডীয় ডলার পর্যন্ত সুরক্ষার ব্যবস্থা চালু আছে।

মেক্সিকো[সম্পাদনা]

মেক্সিকোতে ব্যাংক সঞ্চয় সুরক্ষা ইনস্টিটিউট নামে আমানত বীমা চালু আছে এবং এখানে সর্বোচ্চ ৪০০,০০০ মেক্সিকান বিনিয়োগ ইউনিট বা ২,৭৪৩,২০৯.২০ ম্যাক্সিকান পেসো পর্যন্ত সুরক্ষিত করা যায়।

যুক্তরাষ্ট্র[সম্পাদনা]

ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন (এফডিআইসি) হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আমানত বীমাকারী প্রতিষ্ঠান। গৃহযুদ্ধের আগে এবং ১৯২০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন উপ-জাতীয় আমানত বীমা স্কিম চালু ছিল। চেকোস্লোভাকিয়ার পরে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৩৩ সালে মহামন্দার কারনে ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানে উদ্ভত সমস্যা সমাধানে জাতীয় আমানত বীমা প্রতিষ্ঠান এফডিআইসি প্রতিষ্ঠা করেছিল।[৫]মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেশিরভাগ ক্রেডিট ইউনিয়ন ফেডারেল সরকার পরিচালিত ন্যাশনাল ক্রেডিট ইউনিয়ন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনসিইউএ) দ্বারা বীমাকৃত হয়। বাকিসব প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিগত বীমা ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল। এখানে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের আমানতকারীর জন্য সর্বোচ্চ সুরক্ষা সীমা $২৫০,০০০ ডলার পর্যন্ত।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন[সম্পাদনা]

আমানত সুরক্ষা স্কিমের জন্য ইউরোপীয় পার্লামেন্ট এবং কাউন্সিলের ৩০ মে ১৯৯৪-এর নির্দেশিকা ৯৪/১৯/ই সি [৬] অনুসারে সমস্ত সদস্য রাষ্ট্রের জামাক্রিত আমানতের কমপক্ষে ৯০ শতাংশের জন্য আমানত সুরক্ষা স্কিম থাকতে হবে এবং জনপ্রতি ২০,০০০ ইউরো পর্যন্ত সুরক্ষিত থাকবে। পরবর্তীতে, ২০০৮ সালের ৮ অক্টোবর ইইউর অর্থমন্ত্রীদের ইকোফিন বৈঠক সুরক্ষার পরিমাণ ৫০,০০০-এ উন্নীত করা হয়। [৭]

রাশিয়া[সম্পাদনা]

রাশিয়া ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে আমানত বীমা আইন প্রণয়ন করে এবং ২০০৪ সালে জাতীয় আমানত বীমা সংস্থা (ডিআইএ) প্রতিষ্ঠা করে।[৮] [৯] এখানে ক্ষতিপূরণ বাবদ জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১,৪০০,০০০ রুবল (প্রায় ২১,৮০০ ডলারের সমান) দেয়া হয়। [১০] ২০০৮ সালের জানুয়ারিতে ডিআইএ তহবিলে প্রায় ৬৮ বিলিয়ন রুশ রুবল (প্রায় ২.৮ বিলিয়ন ডলার) জমা হয়।[১১]

যুক্তরাজ্য[সম্পাদনা]

যুক্তরাজ্যে ব্যাংক আমানত আর্থিক সেবা ক্ষতিপূরণ প্রকল্প-এর অধীনে সুরক্ষিত থাকে। এই প্রকল্পের আওতায় হিসাবপ্রতি সর্বোচ্চ £৮৫,০০০ পাউন্ড বা যৌথ-হিসাব প্রতি সর্বোচ্চ £১৭০,০০০ পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়। [১২] [১৩]

ওশেনিয়া[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়ায় সর্বশেষ ব্যাংক দেউলিয়া বা ব্যর্থ হয় ১৯৩১ সালে। ব্যাংকটি ছিল একটি ট্রেডিং ব্যাংক যার নাম প্রাইমারি প্রোডিউসারস ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়া। ১৯৩০-এর দশকের গোড়ার দিক থেকে, অস্ট্রেলিয়ায় ব্যাংকিং খাতে আমানতকারীদের সুরক্ষা দিয়ে আসছে।

২০০৮ সালের আর্থিক সংকটের প্রতিক্রিয়ার অংশ হিসেবে ঐ বছরের ১২ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া আর্থিক দাবী প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প চালু করে যেটির অধীনে পরবর্তী তিন বছরের দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আমানতের ১০০% ক্ষতিপূরণ প্রদানের সরকারী নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে, ক্ষতিপূরণের পরিমাণ আমানতকারি প্রতি ১ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলারে কমিয়ে আনা হয়। ২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ আরও কমিয়ে ২৫০,০০০ ডলার করা হয়।

নিউজিল্যান্ড[সম্পাদনা]

নিউজিল্যান্ড ২০০৮ সালের ১২ অক্টোবর ক্রাউন রিটেইল ডিপোজিট গ্যারান্টি স্কিম চালু করে। এই প্রকল্পটি ২০১১ সালের ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালু ছিল। ২০১২ সালের ১ জানুয়ারী থেকে নিউজিল্যান্ডে ব্যাংক আমানত সরকার দ্বারা সুরক্ষিত নয়।

এশিয়া[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ[সম্পাদনা]

আমানতকারীদের সুরক্ষা হিসেবে আমানত বীমা অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর অধীনে বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে আমানত বীমা চালু করে। ২০০৭ সালে জাতীয় সংসদ কর্তৃক আমানত বীমা অধ্যাদেশ ১৯৮৪ বিলুপ্ত করে আমানত বীমা আইন ২০০০ পাস করা হয়। আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক আমানত বীমা প্রকল্প নামে একটি তহবিল পরিচালনা করে। আমানত বীমার অধীনে ব্যাংকসমুহে গচ্ছিত আমানতের একটা নির্দিষ্ট অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে জমা রাখতে হয়। যদি কোন ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যায় তবে উক্ত বীমার অধীনে জমাকৃত অর্থ থেকে আমানতকারীদের নির্দিষ্ট হারে অর্থ ফেরত দেয়া হবে। এই প্রকল্পের অধীনে আমানতকারী প্রতি সর্বোচ্চ ১০০,০০ টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।[১৪]

ভারত[সম্পাদনা]

ভারতে ১৯৬২ সালে আমানত বীমা চালু হয়। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (আরবিআই) তত্ত্বাবধানে ১৯৬২ সালে ১ জানুয়ারি আমানত বীমা কর্পোরেশন আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে। ২০২০ সালে আমানত বীমার অধীনে ক্ষতিপূরণ ₹ ১০০,০০০ রুপি থেকে সর্বোচ্চ ₹ ৫০০,০০০ রুপিতে বৃদ্ধি করা হয়।[১৫]

সিঙ্গাপুর[সম্পাদনা]

সিঙ্গাপুরে ব্যাংক আমানত সিঙ্গাপুর ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন দ্বারা সুরক্ষিত থাকে এবং প্রতিটি ব্যাংক বা আর্থিক কোম্পানীর জন্য আমানতকারী প্রতি সর্বোচ্চ $৭৫,০০০ সিঙ্গাপুরী ডলার পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়।[১৬] [১৭]

সমালোচনা[সম্পাদনা]

আমানত বীমার সমালোচনাকারিরা দাবি করেন যে এই ব্যবস্তা নৈতিক বিপত্তি সৃষ্টি করে। এরফলে আমানতকারী এবং ব্যাংক উভয়ই অতিরিক্ত ঝুঁকি নিতে উৎসাহিত হয়। [১৮] আমানত বীমা না থাকলে ব্যাংকগুলি আমানত পাওয়ার জন্য বিচক্ষণতার সাথে বিনিয়োগ করবে যাতে আমানত সুরক্ষিত থাকে। অন্যথায়, আমানতকারিরা ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকে আমানত রাখতে চাইবে না। আমানত বীমার ফলে ব্যাংকগুলি অতিরিক্ত ঝুঁকি নিতে পারে কারণ আমানতকারীরা তাদের আমানতের নিরাপত্তার জন্য ভয় পায় না এবং এইভাবে তাদের অর্থ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকে থেকে উত্তোলন করে নিরাপদ ব্যাংকে জমা করে না।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Deposit Insurance Fund – DIF"Investopedia। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-৩১ 
  2. "Archived copy"। ২০১৪-১১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১১-০৫ 
  3. https://www.businessincameroon.com/in-focus/central-africa-has-a-guarantee-fund-for-banks
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩১ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২১ 
  5. Padoan, Brenton, Boyd: "The Structural Foundations of International Finance: Problems of Growth and Stability", Edward Elgar Publishing, 2003, p. 117
  6. Directive 94/19/EC of the European Parliament and of the Council of 30 May 1994 on deposit-guarantee schemes
  7. International Herald Tribune, October 7, 2008: Europe seeks unified policy on bank crisis
  8. Federal law on insurance of housenhold deposits in banks of the Russian Federation, full text ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে
  9. Deposit insurance agency, DIA official site ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে
  10. The DIA Has Summed Up 2014 Results DIA official site ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে
  11. Results of DIA Activities in 2007 and DIS Development Issues DIA official site ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০০৯ তারিখে
  12. "Banks & building societies"Financial Services Compensation Scheme Ltd.। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-৩১ 
  13. "How we are funded"Financial Services Compensation Scheme Ltd.। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-৩১ 
  14. https://www.bb.org.bd/aboutus/regulationguideline/lawsnacts.php
  15. https://www.dicgc.org.in/FD_A-GuideToDepositInsurance.html#q3
  16. "Insurance coverage on bank deposits to be raised to $75,000 from April 1, 2019, Banking News & Top Stories - The Straits Times"। ২০১৯-১০-১৯। ২০১৯-১০-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৯ 
  17. "Explainer: How the enhanced deposit insurance scheme protects your money"TODAYonline। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৯ 
  18. Sebastian Schich (জুলাই ২০০৮)। "Financial turbulence: some lessons regarding deposit insurance" (পিডিএফ)Financial Market Trends। OECD। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-১১ 

আরও পড়ুন[সম্পাদনা]