অম্বালিকা দেবী
অম্বালিকা দেবী | |
---|---|
अम्बालिकादेवी | |
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৫ ডিসেম্বর ১৯৩৬ | (বয়স ৪২)
জাতীয়তা | নেপালি |
অন্যান্য নাম | পুতলি |
পেশা | লেখক, কবি |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | রাজপুত রমণী |
দাম্পত্য সঙ্গী | অম্বিকা প্রসাদ উপাধ্যায় (বি. ১৯০১) |
পিতা-মাতা |
|
অম্বালিকা দেবী (নেপালি: अम्बालिकादेवी, ১৮৯৪-১৯৩৬) একজন নেপালি লেখক এবং কবি ছিলেন।[১][২] তাকে প্রথম নেপালি নারী ঔপন্যাসিক হিসেবে মনে করা হয়।[৩] তার উপন্যাস রাজপুত রমণী ১৯৩২ সালে প্রকাশিত হয়।
জীবনী
[সম্পাদনা]তিনি ১৮৯৪ সালের ২০ মে (৮ জেষ্ঠা ১৯৫১ বিএস) নেপালের কাঠমান্ডুর মাখন টোলে পিতা এককৃষ্ণ নেপাল এবং মা রত্না কুমারীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এক ধনী পরিবার জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা রানা সরকারের একজন সুব্বা (কর্মকর্তা) ছিলেন। তার নানী দেব কুমারী কৈরালা ছিলেন রাজা পৃথ্বী বীর বিক্রম শাহের ধাত্রী মা। তাকে ছোটবেলা বলা হতো পুতালি (অনু. butterfly)।
তিনি ৭ বছর বয়সে অম্বিকা প্রসাদ উপাধ্যায়কে বিয়ে করেন। তারপর প্রচলিত রীতি অনুযায়ী তার নাম পরিবর্তন করে অম্বালিকা দেবী রাখা হয়। তিনি পাটনায় নিজের শ্বশুরবাড়িতে চলে যান। তিনি গৃহশিক্ষকদের দ্বারা শিক্ষিত ছিলেন। তিনি ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষা লাভ করেন।[৪]
তিনি ১৯৩২ সালে রাজপুত রমণী প্রকাশ করেন।[৫] বইটি ১৯৩২ সালের ১ মে (১৯ বৈশাখ ১৯৮৯ বিএস) শেষ হয়েছিল এবং ১৯৩২ সালের সেপ্টেম্বরে এটি বারাণসীর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানি প্রকাশ করেছিল। এটি একজন নারী লেখকের নেপালি ভাষায় লেখা প্রথম উপন্যাস।
ব্যক্তিগত জীবন এবং মৃত্যু
[সম্পাদনা]তিনি ১৯০১ সালে ৭ বছর বয়সে ইতিহাসবিদ অম্বিকা প্রসাদ উপাধ্যায়কে বিয়ে করেন।[১] তাদের নিজেদের কোন সন্তান ছিলো না তাই তারা অম্বিকা প্রসাদ উপাধ্যায়ের ছোট ভাই, শারদা প্রসাদ উপাধ্যায়ের ছেলে রাজেশ্বর প্রসাদকেকে ধর্মপুত্র (আধ্যাত্মিক পুত্র) হিসেবে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দত্তক নেওয়া হয়েছিল হিন্দু রীতি অনুযায়ী। অম্বালিকা দেবী ১৯৩৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর (১ পৌষ ১৯৯৩ বিএস) পাটনায় মারা যান।[১]
কাজ
[সম্পাদনা]- রাজপুত রমণী (১৯৩২)
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ Rāṇā, Jagadīśa Śamaśera (২০১১)। Women Writers of Nepal: Profiles and Perspective (ইংরেজি ভাষায়)। Rajesh Rana Publications। পৃষ্ঠা 3। আইএসবিএন 978-81-8465-418-9। ২৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "यी हुन् अम्बिकाप्रसाद उपाध्याय, जसले पहिलोपटक नेपालको इतिहास लेखे"। Himal Khabar (নেপালী ভাষায়)। ২৩ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "नेपालीमा महिला उपन्यासकारको अवस्थिति"। Samakalin Sahitya (নেপালী ভাষায়)। ২৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "अम्बालिकादेवी Ambalika Devi"। Nai Prakashan (নেপালী ভাষায়)। ২০১১-১১-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-২৭।
- ↑ Śarmā, Nagendra (১৯৯২)। Secrets of Shangri-La: An Enquiry Into the Lore, Legend and Culture of Nepal (ইংরেজি ভাষায়)। Nirala Publications। পৃষ্ঠা 295। আইএসবিএন 978-0-7855-0215-9। ২৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২১।
আরও পড়া
[সম্পাদনা]- "Ambalika Devi"। Nai Prakashan (নেপালী ভাষায়)। ৯ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০২১।