বিজয়ওয়াড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন

স্থানাঙ্ক: ১৬°৩১′০৬″ উত্তর ৮০°৩৭′১০″ পূর্ব / ১৬.৫১৮৪° উত্তর ৮০.৬১৯৫° পূর্ব / 16.5184; 80.6195
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিজয়ওয়াড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন
বিজয়ওয়াড়া রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানরেলওয়ে স্টেশন রোড, হনুমানপেট, বিজয়ওয়াড়া, অন্ধ্রপ্রদেশ
ভারত
স্থানাঙ্ক১৬°৩১′০৬″ উত্তর ৮০°৩৭′১০″ পূর্ব / ১৬.৫১৮৪° উত্তর ৮০.৬১৯৫° পূর্ব / 16.5184; 80.6195
উচ্চতা১৯.৩৫৪ মিটার (৬৩.৫০ ফু)
পরিচালিতভারতীয় রেল
লাইনহাওড়া-চেন্নাই প্রধান লাইন, নতুন দিল্লি–চেন্নাই প্রধান লাইন
প্ল্যাটফর্ম১০
রেলপথ২৪
নির্মাণ
গঠনের ধরনআদর্শ (ভূমিগত)
পার্কিংহ্যাঁ
সাইকেলের সুবিধাহ্যাঁ
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারHandicapped/disabled access উপলব্ধ
অন্য তথ্য
স্টেশন কোডবিজেডএ
অঞ্চল দক্ষিণ মধ্য রেল
বিভাগ বিজয়ওয়াড়া
ইতিহাস
চালু১৮৮৮; ১৩৬ বছর আগে (1888)
যাতায়াত
যাত্রীসমূহপ্রায় ৫১ মিলিয়ন
পরিষেবা
পূর্ববর্তী স্টেশন   ভারতীয় রেল   পরবর্তী স্টেশন
নতুন দিল্লি–চেন্নাই প্রধান লাইন
হাওড়া-চেন্নাই প্রধান লাইন
শেষ স্টেশনবিজয়ওয়াড়া–নিডাদাভোলু লুপ রেলপথ
অবস্থান
বিজয়ওয়াড়া জংশন অন্ধ্রপ্রদেশ-এ অবস্থিত
বিজয়ওয়াড়া জংশন
বিজয়ওয়াড়া জংশন
অন্ধ্রপ্রদেশে অবস্থান
বিজয়ওয়াড়া জংশন ভারত-এ অবস্থিত
বিজয়ওয়াড়া জংশন
বিজয়ওয়াড়া জংশন
অন্ধ্রপ্রদেশে অবস্থান

বিজয়ওয়াড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন (স্টেশন কোড:-বিজেডএ)[১] হল অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়ওয়াড়া অবস্থিত ভারতীয় রেলের একটি স্টেশন, যা বিজয়ওয়াড়া রেলওয়ে বিভাগের একটি 'অ-শহরতলি মান-২' (এনএসজি-২) স্টেশন হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ।[২] এটি হাওড়া-চেন্নাই প্রধান লাইননতুন দিল্লি–চেন্নাই প্রধান লাইন এর সংযোগস্থলে অবস্থিত,[৩][৪] এবং হাওড়া জংশন, কানপুর সেন্ট্রালনতুন দিল্লির পরে দেশের চতুর্থ ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন।[৫] স্টেশনটি প্রতিদিন প্রায় ১.৪০ লক্ষ যাত্রী, ১৯০ টিরও বেশি এক্সপ্রেস ও ১৭০ টি মালবাহী ট্রেনের পরিষেবা প্রদান করে।[৪] এটি ভারতীয় রেলের অন্যতম প্রধান রেলওয়ে জংশন এবং একটি জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিরতিস্থল।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বিজয়ওয়াড়া শহরের জংশন রেলওয়ে স্টেশনটি ১৮৮৮ সালে নির্মিত হয়েছিল, যখন দক্ষিণ মারাঠা রেলওয়ের প্রধান পূর্বমুখী রুটটি বিজয়ওয়াড়ার মধ্য দিয়ে অগ্রসর অন্যান্য রেলপথের সাথে সংযুক্ত ছিল। ১৮৮৯ সালে, নিজামের গ্যারান্টিড স্টেট রেলওয়ে বিজয়ওয়াড়ার জন্য একটি সম্প্রসারণ রেলপথ হিসাবে সেকেন্দ্রাবাদ রেলওয়ে স্টেশন ও বিজয়ওয়াড়ার মধ্যে একটি রেলপথ নির্মাণ করে; স্টেশনটি পরবর্তীকালে বিভিন্ন দিক থেকে তিনটি রেলপথের সংযোগস্থলে পরিণত হয়।

১৮৯৯ সালের ১লা নভেম্বর বিজয়ওয়াড়া ও চেন্নাইয়ের মধ্যে ব্রড-গেজ লাইনটি নির্মিত হয়েছিল, যার ফলে চেন্নাই, মুম্বাই, হাওড়া, নয়াদিল্লি ও হায়দ্রাবাদের মধ্যে রেলযাত্রা সম্ভব হয়েছিল। পরবর্তী কয়েক দশকে বিজয়ওয়াড়া রেলওয়ে স্টেশনটি একটি জংশনে হিসাবে বিকশিত হয়েছিল, যতক্ষণ না ভারতে সমস্ত স্বাধীন রেলপথের জাতীয়করণ ঘটেছিল; জাতীয়করণের পর ১৯৫০ সালে ভারত সরকার রেলওয়ে মন্ত্রকের অধীনে ভারতীয় রেলওয়ে গঠিত হয়েছিল। বিজয়ওয়াড়া রেলওয়ে স্টেশন, বিজয়ওয়াড়া বিভাগের সদর দপ্তর হিসাবে দক্ষিণ রেলকে প্রদান করা হয়েছিল। একটি নতুন জোন হিসাবে দক্ষিণ মধ্য রেল ১৯৬৬ সালে গঠিত হয়, যার সদর দপ্তর সেকেন্দ্রাবাদ ছিল; বিজয়ওয়াড়া বিভাগ ও বিজয়ওয়াড়া জংশনকে নতুন রেলওয়ের সাথে একীভূত করা হয়েছে।

গোলকুন্ডা এক্সপ্রেসটি ১৯৬৯ সালে বিজয়ওয়াড়া ও সেকেন্দ্রাবাদের মধ্যে দেশের এক্সপ্রেস স্টিম-হালড ট্রেন হিসাবে চালু করা হয়েছিল, যার গড় গতি ৫৮ কিমি/ঘন্টা ছিল।২০১২ সালের হিসাবে, বিজয়ওয়াড়া রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশনগুলির মধ্যে একটি।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Station Code Index" (PDF)Portal of Indian Railways। পৃষ্ঠা 46। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১ 
  2. "Stations – Category-wise (NEW)"South Central Railway। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১ 
  3. "Vijayawada railway station fourth cleanest in India – Times of India"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১ 
  4. "Upgraded Gunadala rail station by March"Deccan Chronicle। Vijayawada। ১৯ জুন ২০১৩। ৪ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১ 
  5. "Indian Railways' Vijayawada Railway Junction set for Rs 40 crore revamp and renovation"The Financial Express। ২০১৮-০৭-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২১