ধ্রুবি আচার্য
ধ্রুবি আচার্য | |
---|---|
জন্ম | ১৯৭১ (বয়স ৫২–৫৩) ভারত |
মাতৃশিক্ষায়তন | সোফিয়া কলেজ ফর উইমেন, মেরিল্যান্ড ইনস্টিটিউট কলেজ অফ আর্ট |
পরিচিতির কারণ | চিত্রাঙ্কন |
দাম্পত্য সঙ্গী | মনীষ আচার্য |
সন্তান | ২ |
ধ্রুবি আচার্য (জন্ম ১৯৭১)[১] হলেন একজন ভারতীয় শিল্পী। তিনি তাঁর মনস্তত্ত্বগতভাবে জটিল এবং স্তরযুক্ত দৃশ্যকলার চিত্রগুলির জন্য পরিচিত।[২] তিনি ভারতের মুম্বাই ভিত্তিক শিল্পী।[৩]
প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা[সম্পাদনা]
ধ্রুবি আচার্য ১৯৭১ সালে ভারতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি মুম্বাইয়ে বেড়ে ওঠেন।[৪] তিনি মুম্বাইয়ের একটি বেসরকারী বালিকা বিদ্যালয় ওয়ালসিংহাম হাউস স্কুলে পড়াশুনা করেছেন।[৫]
আচার্য ১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ের সোফিয়া কলেজ ফর উইমেন থেকে ফলিত কলায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন।[১][৬] তিনি ১৯৯৮ সালে মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোরের মেরিল্যান্ড ইনস্টিটিউট কলেজ অফ আর্ট (এমআইসিএ) থেকে চারুকলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।[১] এমআইসিএ-তে তিনি চিত্রশিল্পী গ্রেস হার্টিগানের সাথে পড়াশোনা করেছিলেন।[৪]
তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা মনীষ আচার্যের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। মনীষ ২০১০ সালে একটি দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন।[৭][৮] এই দম্পতির দুটি পুত্র রয়েছে।
কাজ[সম্পাদনা]
২০০৫ সালের জানুয়ারিতে, ইন্ডিয়া টুডে সংবাদপত্রে, "দ্রত সাফল্যের পথে" শিরোনামে, ধ্রুবিকে ৩৫ বছরের কম বয়সী ৫০ জনের মধ্যে একজন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।[৯]
তিনি নিউ ইয়র্কের কুইন্স মিউজিয়াম, ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান হোসে মিউজিয়াম অফ আর্ট, মুম্বইয়ের জাতীয় আধুনিক কলা সংগ্রহালয় এবং ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ বাস্তু সংগ্রহালয়, ব্রিসবেনের সেন্ট লুইয়ের গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ওয়েবস্টার বিশ্ববিদ্যালয় এবং মিলানের প্রাক্তন স্পাজিও ওবারদানে প্রদর্শনী করেছেন[১০] তিনি মুম্বাইয়ের ন্যাশনাল সেন্টার ফর পারফর্মিং আর্টস এবং এশিয়া সোসাইটি তে উপস্থাপনা করেছেন।[১১][১২]
আচার্যের বিশেষ প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে ২০১৫ সালে ভারত আর্ট ফেয়ারে চিত্রা গণেশের সাথে "পেইন্টিং অ্যাজ পারফরমেন্স", এবং "জেএসডাব্লু", যেটি মুম্বাইয়ের জিন্দাল স্টিল ওয়ার্কস সেন্টারের ৩২ ফুট লম্বা একটি ম্যুরাল।[১৩] স্থাপত্যটির শিরোনাম হল "একসময় যা ছিল, এখনও আছে, তবে তা নয় ..." যেখানে আচার্য দিল্লির মর্টে গ্যালারিতে সুতির কাপড় দিয়ে গ্যালারী ঘর ঢেকে দিয়েছিলেন।[১৪][১৫]
পুরস্কার[সম্পাদনা]
আচার্য ২০১৩ ওয়াইএফএলও ইয়ং উইমেন অ্যাচিভার পুরস্কার প্রাপক।[১৬][১৭][১৮]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ "Dhruvi Acharya Biography"। www.artnet.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Painting, Still Lively - Slide 4 of 13"। The New York Times। ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ Agrawal, Ravin (২০০৯)। "Transcript of "10 young Indian artists to watch""। TedIndia (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ ক খ "People: Dhruvi Acharya"। The Floating Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৯-১৫। ২০১৯-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "The Universality of the Human Experience"। magzter.com। ২০১৯-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Dhruvi Acharya"। Saffronart। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ Mishra, Manish D. (২০১৩-১০-২০)। "Take risks & trust your intuition: Dhruvi Acharya"। DNA India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Losing her father and husband in one year, here's how this artist fought back"। Elle India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "Young guns who represent the changing face of India"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৫-০১-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-১৭।
- ↑ "India Arte Oggi Spazio Oberdan Milano"। 1995-2015.undo.net (ইতালীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২১।
- ↑ "Dhruvi Acharya"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Post-Boom: Artists and Their Practices"। Asia Society (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২১।
- ↑ "There's accounting for taste"। Mumbai Mirror (ইংরেজি ভাষায়)। ডিসেম্বর ৭, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২১।
- ↑ "Filling a Vacuum"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২০।
- ↑ Deepak, Sukant (২০২০-০১-১৪)। "Dhruvi Acharya and art of dealing with loss"। www.thehansindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২০।
- ↑ "YFLO Women Achiever's Awards 2014 -Reimaging India April 3, 2014"। FICCI FLO (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২১।
- ↑ "Dhruvi Acharya"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১।
- ↑ "about dhruvi acharya"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২১।