আসমা আল-আসাদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আসমা আল-আসাদ
أَسْمَاء الْأَسَد
আসমা আল-আসাদ
সিরিয়ার ফার্স্ট লেডি
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
১৩ ডিসেম্বর ২০০০
রাষ্ট্রপতিবাশার আল-আসাদ
পূর্বসূরীআনিসা মাখলুফ
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মআসমা আখরাস
(1975-08-11) ১১ আগস্ট ১৯৭৫ (বয়স ৪৮)
ইলিং , লন্ডন , ইংল্যান্ড ,যুক্তরাজ্য
জাতীয়তা
দাম্পত্য সঙ্গীবাশার আল-আসাদ (বি. ২০০০)
সন্তান
পিতামাতা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীকিংস কলেজ লন্ডন (বিএসসি)

আসমা ফাওয়াজ আল-আসাদ ( আরবি: أَسْمَاء الْأَسَد, প্রতিবর্ণীকৃত: ʾAsmāʾ al-ʾAsad , লেভানটাইন উচ্চারণ:[asˈmaː elˈasad] ; né ই Akhras, আরবি: أَسْمَاء فَوَّاز الْأَخْرَس, প্রতিবর্ণীকৃত: ʾAsmāʾ Fawwāz al-ʾAḵras :[ˈasma fawˈwaːz elˈʔax.ras] ;( জন্মঃ ১১ আগস্ট ১৯৭৫) সিরিয়ার বর্তমান ফার্স্ট লেডি । তিনি সিরিয় বাবা-মার ঘরে লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বেড়ে উঠেছেন। তিনি ১৯ তম এবং সিরিয়ার বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাশার আল-আসাদের স্ত্রী।[১][২]

আসমা ১৯৯৬ সালে কিংস কলেজ লন্ডন থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও ফার্সি সাহিত্যে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। তার বিনিয়োগ ব্যাংকিং-এ একটি কর্মজীবন ছিল এবং ২০০০ সালের ডিসেম্বরে, বাশার আল-আসাদকে বিয়ে করার সময় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ শুরু করতে যাচ্ছিলেন। তার বিয়ের পর বিনিয়োগ ব্যাংকিং চাকরি থেকে তিনি পদত্যাগ করেন এবং সিরিয়ায় থাকা শুরু করেন। যেখানে তাদের তিন সন্তানের জন্ম হয়। ফার্স্ট লেডি হিসেবে, তিনি সিরিয়ার একটি সংস্কার উদ্যোগের অংশ হিসেবে সারা দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে জড়িত সরকারী সংস্থাবাস্তবায়নে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করেন,যা বর্তমানে গৃহযুদ্ধের প্রাদুর্ভাবের কারণে স্থগিত হয়ে গেছে।

চলমান সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের ফলে, আসাদ উচ্চ পর্যায়ের সিরীয় সরকারী কর্মকর্তা হিসেবে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন(ইইউ) কর্তৃক তাকে কিছু বস্তুগত সহায়তা প্রদান করা , তার জন্য কিছু পণ্য পাওয়া অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং ইইউ-এর মধ্যে তার ভ্রমণের ক্ষমতা হ্রাস করা হয়েছে।[৩][৪][৫]

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

১৯৭৫ সালের ১১ আগস্ট লন্ডনে আসমা আখরাস জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ফাওয়াজ আখরাস ক্রোমওয়েল হাসপাতালের একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ এবং তার মাতা সাহার আখরাস (নি.ওত্রি), একজন অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিবিদ, যিনি লন্ডনে অবস্থিত সিরিয়ান দূতাবাসে কাজ করেছেন।[৬][৭]

তিনি অ্যাক্টন, লন্ডনে বেড়ে উঠেছেন। যেখানে তিনি অধ্যয়নের জন্য টুইফোর্ড চার্চ অফ ইংল্যান্ড হাই স্কুল এবং পরে একটি প্রাইভেট গার্লস স্কুল, অতপর কুইন্স কলেজ, লন্ডনে যান। [৮] তিনি কিংস কলেজ লন্ডন থেকে ১৯৯৬ সালে স্নাতক হন। তিনি ইংরেজি, আরবি, ফার্সি এবং স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Assad's British wife targeted by EU as Annan pursues talks on ceasefire" Saturday, 24 March 2012, The Scotsman
  2. Ramdani, Nabila (১০ মে ২০১১)। "Is Asma Assad in London?"The Telegraph। ১১ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১১ 
  3. "Syria: Asma al-Assad hit with EU sanctions"The Daily Telegraph। ২৩ মার্চ ২০১২। 
  4. Robinson, Frances; Norman, Laurence (২৪ মার্চ ২০১২)। "EU Targets Bashar al-Assad's Wife With New Sanctions"অর্থের বিনিময়ে সদস্যতা প্রয়োজনThe Wall Street Journal 
  5. Marquardt, Alexander (২৩ মার্চ ২০১২)। "Syria's Stylish First Lady's Shopping Sprees Now Hit By Sanctions"ABC News 
  6. Golovnina, Maria (১৯ মার্চ ২০১২)। "Asma al Assad, a "desert rose" crushed by Syria's strife"Reuters। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৩ 
  7. Bar'el, Zvi (২৭ এপ্রিল ২০১১)। "In Syria, the army's loyalty to Assad runs deep"Haaretz। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১১ 
  8. টেমপ্লেট:উদ্ধৃতি সংবাদ

 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]