আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (আরবিআরটিসি)
পণ্যসামগ্রীবাঁশ ও বাঁশজাত দ্রব্য
অবস্থানডোমার উপজেলা ,নীলফামারী জেলা
মালিকপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
প্রতিষ্ঠাতাবাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট
দেশবাংলাদেশ
প্রধানমন্ত্রীশেখ হাসিনা
অবস্থাসম্পন্ন


বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলায় অবস্থিত।[১] বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে। ২০১৬ সালে এর কাজ শুরু হয়। রংপুর বিভাগের আটটি জেলার ৫৮টি উপজেলায় আধুনিক পদ্ধত্তিতে বাঁশ চাষের পরিকল্পণায় ১৭ কোটি ২২ লাখ ৫১ হাজার টাকা ব্যয় নীলফামারীর ডোমারে আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি দুই একর জমির ওপর নির্মান করা হয়।[২]

কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং গবেষণার বিষয়[সম্পাদনা]

কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক, একজন চতুর্থ গ্রেডের কর্মকর্তা ও তার অধীনে চারজন গবেষক, তিনজন সহকারী গবেষকসহ বিভিন্ন স্তরের ২৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে।

এ কেন্দ্রে কঞ্চিকলম পদ্ধতিতে বাঁশ চাষ, বাঁশের ঝাড় ব্যবস্থাপনা, বাঁশের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন ব্যবস্থাপনা, রাসায়নিক সংরক্ষণী প্রয়োগে বাঁশ, গৃহ নির্মাণ সামগ্রীর আয়ুস্কাল বৃদ্ধি বিষয়ক প্রস্তুতি ও বাঁশের টাইলস এবং আসবাবপত্র তৈরীর প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করা হবে। [৩]

কার্যক্রম[সম্পাদনা]

  • ল্যাবরেটরি স্থাপন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ একটি চারতলা অফিস ভবন নির্মান।
  • রংপুর বিভাগের ৫৮টি উপজেলায় ১৮০০ জন জনবলকে বাঁশের বিভিন্ন প্রযুক্তি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
  • বাঁশের প্রযুক্তি বিষয়ক ১০টি প্রদর্শনী প্লট প্রকল্প এলাকায় স্থাপন করা।
  • বাঁশ চাষ ব্যবস্থাপনা এবং ব্যবহারের উপর ১৯টি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "বাঁশের সুদিন ফেরাতে প্রস্তুত বাঁশ গবেষণা কেন্দ্র"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২০ 
  2. "নীলফামারীর আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্ধোধন করলেন পরিবেশ মন্ত্রী"দৈনিক জনকণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২০ 
  3. "নীলফামারীর আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্ধোধন করলেন পরিবেশ মন্ত্রী"দৈনিক জনকন্ঠ। ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১১