বান্দরবান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বান্দরবান কারিগর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বান্দরবান জেলার মেঘলায় অবস্থিত।

বান্দরবান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
বান্দরবান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সম্মুখ অংশ
অবস্থান

,
তথ্য
ধরনপ্রশিক্ষণ কেন্দ্র
নীতিবাক্যশিক্ষাই আলো
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৯৯ ইংরেজি
অবস্থাসক্রিয়
বিদ্যালয় বোর্ডমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড,চট্টগ্রাম
সেশনজানুয়ারি-ডিসেম্বর
অনুষদ
  • বিজ্ঞান
শ্রেণী৯ম-১০ম
লিঙ্গবালক-বালিকা
শিক্ষার্থী সংখ্যা৬০০+
শিক্ষা ব্যবস্থাজাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড
ভাষাবাংলা এবং ইংরেজি
ওয়েবসাইটhttp://bttc.bandarban.gov.bd/

প্রতিষ্ঠাকাল[সম্পাদনা]

বান্দরবান কারিগর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি ১৯৯৯ সালে স্থপিত হয়।

প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য[সম্পাদনা]

অত্র প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য: দেশের বেকার যুব সমাজকে মানব সম্পদে রুপান্তর করার লক্ষ্যে (১) ইলেকট্রিক্যাল, (২) রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ার কন্ডিশনিং, (৩) ডিজেল/অটো মেকানিক্স, (৪) কম্পিউটার অপারেশন, (৫) গার্মেন্টস, (৬) ইলেকট্রনিক্স ট্রেড চালুকরণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধির / প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য “দেশের পুরাতন ১১টি জেলায় ১১টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও ঢাকায় মহিলাদের জন্য ১টি মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের অধীন অত্র কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা চালু করেছে. ইহার সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যগুলো নিম্নরুপ:

নতুন স্থাপিত শিল্প কারখানার চাহিদা ভিত্তিক দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদানপূর্বক বেকারদের কর্মপযোগী করা দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে বিদেশে চাকুরীর সুযোগ সৃষ্টি করা দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে বেকার যুব সম্প্রদায়কে আত্ম-কর্মসংস্থান সহায়তা করা ব্যাপক জনগোষ্ঠিকে প্রশিক্ষিত জনসম্পদে পরিনত করা শিল্প কারখানায় দক্ষ জনশক্তি সরবরাহের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা অপেক্ষাকৃত কম সময়ে স্বল্প মেধা সংবলিত জনগোষ্ঠিকে কর্মক্ষম করে গড়ে তোলা সাধারণ শিক্ষা অপেক্ষা বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা অধিক বিধায় বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের প্রসার ঘটানো

ইতিহাস[সম্পাদনা]

শিক্ষকমন্ডলী ও ছাত্রছাত্রীগণ[সম্পাদনা]

এই স্কুলে প্রায় ৫০০ জন ছাত্রছাত্রী এবং ২৯ জন শিক্ষকশিক্ষিকা রয়েছে।

ফলাফল[সম্পাদনা]

অধ্যক্ষ হিসাবে গৃহীত কার্যক্রমের সফলতা সমূহঃ ক্লাস মনিটরিং যথাসময়ে শ্রেণী কক্ষে শিক্ষক উপস্থিতি নিশ্চিত করন ও সর্বপরি শিক্ষক ছাত্র-ছত্রীদের মধ্যে সৌহাদ্য পূর্ন সর্ম্পক তৈরীর মাধ্যমে পাশের হার ৯৮% এ উন্নীত হয়েছে। এস.এস.সি (ভোক) বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষায় কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার ফলাফল দিন দিন উন্নতি লাভ করছে।

অর্জন[সম্পাদনা]

বিদ্যালয় পরিচালনা[সম্পাদনা]

গ্যালারি[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]