ব্যবহারকারী আলাপ:Didarul Islam Saddam
আলোচনা যোগ করুনবাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]
সুপ্রিয় Didarul Islam Saddam! উইকিপিডিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি এ পরিবেশটি আপনার ভাল লাগবে এবং উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার কাজে আপনি সহায়তা করবেন। এখানে কিছু পৃষ্ঠা আছে যা আপনাকে উইকিপিডিয়া ব্যবহার এবং সমৃদ্ধ করার কাজে সাহায্য করবে:
কাজে নেমে পড়বার সহজ উপায় হলো নিচের যে-কোনো একটি পদ্ধতি অনুসরণ করা:
অনুগ্রহপূর্বক আলাপের পাতায় বার্তা রাখার পর সম্পাদনা সরঞ্জামদণ্ডের চিহ্নে ক্লিক করার মাধ্যমে অথবা চারটি টিল্ডা ( আশা করি আপনি বাংলা উইকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের একজন হয়ে সম্পাদনা করে আনন্দ পাবেন! আবারও স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা! বাংলা উইকিপিডিয়া অভ্যর্থনা কমিটি, ০০:৩৩, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি) |
মাতৃভাষা[সম্পাদনা]
আমি প্রথমেই গুগুলকে ধন্যবাদ দিতে চাই এজন্য যে, তারা এই প্রথম বাংলা ভাষার জন্য এমন একটা উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা জানি ২১শে ফেব্রুয়ারি হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।কিন্তু পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ জানে না যে এই একুশে ফেব্রুয়ারি কোথা থেকে এসেছে, আর কেনই বা একুশে ফেব্রুয়ারিকে মাতৃভাষা দিবস করা হলো। জন্মের পর একটা শিশু প্রথম যে ভাষায় চিৎকার করে উঠে সেটা তার মায়ের মুখের ভাষা। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ প্রথম যে ভাষায় কথা বলে যে ভাষায় তার আনন্দ-বেদনা,হাসি-কান্না প্রকাশ করে সেটা তার মায়ের ভাষা। যে ভাষায় মানুষ চিন্তা-ভাবনা করে সেটাও তার মাতৃভাষা। এমনকি মানুষ স্বপ্নটাও দেখে তার মায়ের ভাষাতেই। অথচ এই মায়ের ভাষাকে পরিবর্তন করে সেদিন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙ্গালিদের উপর চাপিয়ে দিয়েছিল অজানা অচেনা ভিন্ন একটা ভাষা।তারা বলে, এখন থেকে আমরা আর মায়ের ভাষায় কথা বলতে পারবো না, আমাদের নাকি কথা বলতে তাদের শিখিয়ে দেওয়া ভাষায়। কিন্তু বাঙ্গালি মায়ের দামাল ছেলেরা সেদিন এটা মেনে নেয় নি। তারা এর প্রতিবাদ করেছিল। তারা বলেছিল,"আমরা ভালোবাসি মাকে,ভালোবাসি মায়ের ভাষাকে,তাই কেউ আমাদের কাছ থেকে সেই ভাষা ছিনিয়ে নিতে পারবে না"।তারা মায়ের ভাষার দাবিতে সেদিন রাস্তায় নেমে এসেছিল।আর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী সেদিন এই প্রতিবাদী ছেলেদের উপর চালিয়েছিল অত্যাচারের রোলার। গুলি করে ঝাঁঝরা করেছিল রফিক,শফিক,সামার,জব্বার,বরকত এর মতো নাম না জানা অনেক যুবকের বুক। তবুও বাঙ্গালিরা দমিয়ে যায় নি। তারা ঠিকই সেদিন ছিনিয়ে এনেছিল মায়ের ভাষার মর্যাদা, মায়ের ভাষার সম্মান।আর পৃথিবীতে রচিত হয় এক নতুন ইতিহাস। কি সেই ইতিহাস?
মাতৃভাষার জন্য বাঙ্গালিই একমাত্র জাতি যারা বুকের তাজা রক্ত রাজপথে ঝরিয়েছে,জীবন দিয়েছে। আর সেই দিনটা ছিল ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি রোজ বৃহস্পতিবার। সেই দিন থেকেই বাঙ্গালিরা একুশে ফেব্রুয়ারিকে মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করে আসতেছে।১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো একে আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি হয়ে যায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং বাঙ্গালিদের সাথে সাথে পৃথিবীর সকল জাতিই একে দিবস হিসেবে পালন করতে শুরু করে। Didarul Islam Saddam (আলাপ) ০১:১৪, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি)
মাতৃভাষা আমি প্রথমেই গুগুলকে ধন্যবাদ দিতে চাই এজন্য যে, তারা এই প্রথম বাংলা ভাষার জন্য এমন একটা উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা জানি ২১শে ফেব্রুয়ারি হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।কিন্তু পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ জানে না যে এই একুশে ফেব্রুয়ারি কোথা থেকে এসেছে, আর কেনই বা একুশে ফেব্রুয়ারিকে মাতৃভাষা দিবস করা হলো। জন্মের পর একটা শিশু প্রথম যে ভাষায় চিৎকার করে উঠে সেটা তার মায়ের মুখের ভাষা। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ প্রথম যে ভাষায় কথা বলে যে ভাষায় তার আনন্দ-বেদনা,হাসি-কান্না প্রকাশ করে সেটা তার মায়ের ভাষা। যে ভাষায় মানুষ চিন্তা-ভাবনা করে সেটাও তার মাতৃভাষা। এমনকি মানুষ স্বপ্নটাও দেখে তার মায়ের ভাষাতেই। অথচ এই মায়ের ভাষাকে পরিবর্তন করে সেদিন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙ্গালিদের উপর চাপিয়ে দিয়েছিল অজানা অচেনা ভিন্ন একটা ভাষা।তারা বলে, এখন থেকে আমরা আর মায়ের ভাষায় কথা বলতে পারবো না, আমাদের নাকি কথা বলতে তাদের শিখিয়ে দেওয়া ভাষায়। কিন্তু বাঙ্গালি মায়ের দামাল ছেলেরা সেদিন এটা মেনে নেয় নি। তারা এর প্রতিবাদ করেছিল। তারা বলেছিল,"আমরা ভালোবাসি মাকে,ভালোবাসি মায়ের ভাষাকে,তাই কেউ আমাদের কাছ থেকে সেই ভাষা ছিনিয়ে নিতে পারবে না"।তারা মায়ের ভাষার দাবিতে সেদিন রাস্তায় নেমে এসেছিল।আর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী সেদিন এই প্রতিবাদী ছেলেদের উপর চালিয়েছিল অত্যাচারের রোলার। গুলি করে ঝাঁঝরা করেছিল রফিক,শফিক,সামার,জব্বার,বরকত এর মতো নাম না জানা অনেক যুবকের বুক। তবুও বাঙ্গালিরা দমিয়ে যায় নি। তারা ঠিকই সেদিন ছিনিয়ে এনেছিল মায়ের ভাষার মর্যাদা, মায়ের ভাষার সম্মান।আর পৃথিবীতে রচিত হয় এক নতুন ইতিহাস। কি সেই ইতিহাস? Didarul Islam Saddam (আলাপ) ০১:১৮, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইউটিসি)