মুহাম্মাদ ইবনে ইব্রাহিম আল আশ-শেখ
মহত্ত্ব মুহাম্মাদ ইবনে ইব্রাহিম | |
---|---|
সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতির কার্যালয় | |
কাজের মেয়াদ 1953–1969 | |
সার্বভৌম শাসক | বাদশাহ আব্দুল আজিজ বাদশাহ সৌদ বাদশাহ ফয়সাল |
উত্তরসূরী | আব্দুল আজিজ ইবনে বায |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৮৯৩ |
মৃত্যু | ১৯৬৯ |
জাতীয়তা | সৌদি আরবীয় |
জীবিকা | মুসলিম পণ্ডিত |
ধর্ম | Sunni Islam |
মুহাম্মাদ ইবনে ইব্রাহিম আল আশ-শেখ (১৮৯৩-১৯৬৯) একজন ইসলামি পণ্ডিত এবং সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি। তিনি ১৯৫৩ সাল থেকে ১৯৬৯ সালে তার মৃত্যুর পূর্ব মূহুর্ত পর্যন্ত গ্র্যান্ড মুফতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সৌদি আরবের পর পর তিন জন বাদশাহর আমলে সম্মানিত আলেম হিসেবে বিবেচিত হতেন।
জন্ম
[সম্পাদনা]মুহাম্মাদ ইবনে ইবব্রাহিম আল আশ-শেখ ১৮৯৩ সালে আরবের বিখ্যাত বংশ আশ-শেখ এ জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল ওয়াহহাব এর বংশধর। [১]
প্রধান মুফতির পদ
[সম্পাদনা]১৯৫৩ সালে মুহাম্মাদ ইবনে ইব্রাহিম আল আশ-শেখ সৌদি আরবের সর্বোচ্চ মুফতির পদে অর্থাৎ প্রধান মুফতি হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। প্রধান মুফতির পদে থাকাকালীন, ১৯৫৩ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত,[২] তিনি সৌদি আরবের ধর্মীয় নীতিতে আধিপত্য বিস্তার করেন।.[৩][৪] তিনি ১৯৬৯ সালে মারা যান।
অন্যান্য পদ
[সম্পাদনা]তিনি বিশ্ব মুসলিম লীগের নীতিনির্ধারক কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
পরিবার
[সম্পাদনা]তিনি ছিলেন ইবরাহীম ইবনে মুহাম্মাদ আল আশ-শেখ এর পিতা, যিনি ১৯৭৫ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবের বিচার মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ছিলেন।[৫][৬] মুহাম্মাদ ইবনে ইবব্রাহিম আল আশ-শেখ এর আরেক পুত্র হলেন আবদুল্লাহ ইবনু মুহাম্মাদ আল আশ-শেখ,[৭] যিনি ১৯৯৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবের বিচার মন্ত্রকের মন্ত্রী ছিলেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Commins, David Dean (২০০৬)। The Wahhabi mission and Saudi Arabia। পৃষ্ঠা 210। আইএসবিএন 1-84511-080-3।
- ↑ Hatina, Meir (২০০৮)। Guardians of faith in modern times: ʻulamaʼ in the Middle East। পৃষ্ঠা 221। আইএসবিএন 978-90-04-16953-1।
- ↑ Amin, Camron Michael; Fortna, Benjamin C.; Frierson, Elizabeth Brown (২০০৬)। The modern Middle East: a sourcebook for history। পৃষ্ঠা 270। আইএসবিএন 978-0-19-926209-0। He was one of King Faisal's closest advisers and had decisively intervened in the dispute between Faisal and King Saud, which led to the latter's abdication.
- ↑ Gold, Dore (২০০৪)। Hatred's kingdom: how Saudi Arabia supports the new global terrorism। পৃষ্ঠা 76,80–81। আইএসবিএন 978-0-89526-061-1।
- ↑ Baamir, Abdulrahman Yahya (২০১০)। Shari'a Law in Commercial and Banking Arbitration। পৃষ্ঠা 29 (n. 87)। আইএসবিএন 978-1-4094-0377-7।
- ↑ Long, David E. (১৯৭৬)। Saudi Arabia। পৃষ্ঠা 41। আইএসবিএন 0-8039-0660-9।; Who's who in Saudi Arabia 1983-1984, Volume 3। Jeddah: Tihama। ১৯৮৪। পৃষ্ঠা 32।
- ↑ "H.E Dr. Abdullah Bin Mohammed Bin Ibrahim Al-Sheikh"। Majlis ash-Shura, Government of Saudi Arabia। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১১।