২০২৩ সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপ
| বিবরণ | |
|---|---|
| স্বাগতিক দেশ | ভুটান |
| শহর | থিম্পু |
| তারিখ | ২–১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |
| দল | ৬ (১টি কনফেডারেশন থেকে) |
| মাঠ | ১ |
| চূড়ান্ত অবস্থান | |
| চ্যাম্পিয়ন |  ভারত (৫ম শিরোপা) |
| রানার-আপ |  বাংলাদেশ |
| পরিসংখ্যান | |
| ম্যাচ | ৯ |
| গোল সংখ্যা | ২৭ (ম্যাচ প্রতি ৩টি) |
| দর্শক সংখ্যা | ১৬,৪৭৫ (ম্যাচ প্রতি ১,৮৩১ জন) |
| শীর্ষ গোলদাতা | মোঃ আরবাশ (৩টি গোল) |
| সেরা খেলোয়াড় | মোঃ আরবাশ |
| সেরা গোলরক্ষক | সুরাজ সিং |
| ফেয়ার প্লে পুরস্কার |  পাকিস্তান |
২০২৩ সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপ হবে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপের ৮ম সংস্করণ, দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন (সাফ) দ্বারা আয়োজিত পুরুষদের অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় দলের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা। [১]
এটি ২০২৩ সালের ২-১০ সেপ্টেম্বর ভুটানের থিম্পুতে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো।[২][৩]
ভারত ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। তারা ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ নেপালকে ৪–০ গোলে হারিয়ে আগের মৌসুমের শিরোপা জিতেছে। [৪]
অংশগ্রহণকারী দলসমূহ[সম্পাদনা]
২০২৩ সালের ২১শে জানুয়ারি তারিখে, ফিফা কর্তৃক ফুটবল শ্রীলঙ্কাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল, যার ফলে শ্রীলঙ্কা এই আসরে অংশগ্রহণে অযোগ্য।[৫] বাকি ৬টি সাফ দল অংশ নিতে পারবে।
| দল | অংশগ্রহণ | টুর্নামেন্টে সেরা সাফল্য |
|---|---|---|
| বাংলাদেশ
|
৮ম | চ্যাম্পিয়ন (২০১৫, ২০১৮) |
 ভুটান
|
৬ষ্ঠ | চতুর্থ স্থান |
| ভারত
|
৮ম | চ্যাম্পিয়ন (২০১৩, ২০১৭, ২০১৯, ২০২২) |
 নেপাল
|
৮ম | রানার্স-আপ (২০১৩, ২০১৭, ২০১৯, ২০২২) |
 শ্রীলঙ্কা
|
৭ম | সেমি-ফাইনাল (২০২২) |
 মালদ্বীপ
|
৬ষ্ঠ | গ্রুপ পর্ব |
| পাকিস্তান
|
৪র্থ | চ্যাম্পিয়ন (২০১১) |
ড্র[সম্পাদনা]
২০২৩ সালের ২২ জুলাই ঢাকার বাফুফে হাউজে গ্রুপ পর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়।[৬]
| পাত্র ১ | পাত্র ২ | পাত্র ৩ |
|---|---|---|
| ভুটান (আয়োজক) ভারত
|
নেপাল মালদ্বীপ
|
বাংলাদেশ পাকিস্তান
|
গ্রুপ সারাংশ[সম্পাদনা]
| গ্রুপ এ | গ্রুপ বি |
|---|---|
| ভারত
|
ভুটান
|
| নেপাল
|
মালদ্বীপ
|
| বাংলাদেশ
|
পাকিস্তান
|
ভেন্যু[সম্পাদনা]
চ্যাম্পিয়নশিপটি ভুটানের থিম্পুর চাংলিমিথাং স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
| থিম্পু | |
|---|---|
| চাংলিমিথাং স্টেডিয়াম | |
| ধারণ ক্ষমতা: ১৫,০০০ | |
|
|
রেফারি[সম্পাদনা]
- রেফারি
মোঃ নাসির উদ্দিন
পেঞ্জোর উগয়েন
কাবিন ব্যঞ্জনকার
জাহির হুসেন
সেন্থিল এন নাথান
- সহকারী রেফারি
- সানোয়ার হেম কুমার
- মাধব খাত্রী
- বিকাশ সরকার
রায়েফ রউফ- বি. নাগুরকানি
খেলোয়াড়দের যোগ্যতা[সম্পাদনা]
১ জানুয়ারি ২০০৭ বা তার পরে জন্মগ্রহণকারী খেলোয়াড়রা টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার যোগ্য। প্রতিটি দলকে সর্বনিম্ন ১৬ জন এবং সর্বোচ্চ ২৩ জন খেলোয়াড়ের একটি স্কোয়াড নিবন্ধন করতে হবে, যার মধ্যে ন্যূনতম দুইজনকে অবশ্যই গোলরক্ষক হতে হবে।
গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]
- তালিকাভুক্ত সময়গুলি হল ইউটিসি+০৬:০০ ভুটান সময়।
| গ্রুপ টেবিলে রঙের চাবিকাঠি | |
|---|---|
| গ্রুপ বিজয়ী ও রানার্স আপ ফাইনালে অগ্রসর হবে | |
টাইব্রেকার[সম্পাদনা]
প্রত্যেক দলের পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে দলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট), এবং যদি পয়েন্টের সমতা হয় তবে গ্রুপ পর্বের সবগুলো খেলা শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হবে:
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের ম্যাচে পয়েন্ট;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল সংখ্যা;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের হেড-টু-হেড গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের হেড-টু-হেড গোল সংখ্যা;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান এবং তারা যদি সর্বশেষ ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়, তবে তাদের মধ্যে পেনাল্টি শুট-আউট;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে সর্বনিম্ন শাস্তিমূলক পয়েন্ট (একটি নির্দিষ্ট ম্যাচে একজন খেলোয়াড়ের জন্য শুধুমাত্র একটি নিয়ম প্রয়োগ করা হবে):
- হলুদ কার্ড = −১ পয়েন্ট;
- এক ম্যাচে দুটি হলুদ কার্ডের জন্য বহিষ্কার = −৩ পয়েন্ট;
- লাল কার্ড = −৩ পয়েন্ট;
- হলুদ কার্ডের পর সরাসরি লাল কার্ড = −৪ পয়েন্ট;
- লটারি।
গ্রুপ এ[সম্পাদনা]
| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | ভারত
|
২ | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | +২ | ৬ | নকআউট পর্বে অগ্রসর |
| ২ | বাংলাদেশ
|
২ | ১ | ০ | ১ | ১ | ১ | ০ | ৩ | |
| ৩ | নেপাল
|
২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ২ | −২ | ০ |
| বাংলাদেশ | ০–১ | ভারত |
|---|---|---|
| প্রতিবেদন (সাফ) প্রতিবেদন (এআইএফএফ) |
|
| বাংলাদেশ | ১–০ | নেপাল |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) |
| নেপাল | ০–১ | ভারত |
|---|---|---|
| প্রতিবেদন (সাফ) প্রতিবেদন (এআইএফএফ) |
|
গ্রুপ বি[সম্পাদনা]
| অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | পাকিস্তান
|
২ | ২ | ০ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৬ | নকআউট পর্বে অগ্রসর |
| ২ | মালদ্বীপ
|
২ | ১ | ০ | ১ | ৩ | ৫ | −২ | ৩ | |
| ৩ | ভুটান (H)
|
২ | ০ | ০ | ২ | ৩ | ৫ | −২ | ০ |
| ভুটান | ১–২ | পাকিস্তান |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) |
|
| পাকিস্তান | ৩–০ | মালদ্বীপ |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) |
| ভুটান | ২–৩ | মালদ্বীপ |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) |
|
নকআউট পর্ব[সম্পাদনা]
বন্ধনী[সম্পাদনা]
| সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | |||||
| ৮ সেপ্টেম্বর–থিম্পু | ||||||
| ভারত | ৮ | |||||
| ১০ সেপ্টেম্বর–থিম্পু | ||||||
| মালদ্বীপ | ০ | |||||
| ভারত | ২ | |||||
| ৮ সেপ্টেম্বর–থিম্পু | ||||||
| বাংলাদেশ | ০ | |||||
| পাকিস্তান | ১ | |||||
| বাংলাদেশ | ২ | |||||
সেমি-ফাইনাল[সম্পাদনা]
| ভারত | ৮–০ | মালদ্বীপ |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) প্রতিবেদন (এআইএফএফ) |
| পাকিস্তান | ১–২ | বাংলাদেশ |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) |
|
ফাইনাল[সম্পাদনা]
| ভারত | ২–০ | বাংলাদেশ |
|---|---|---|
|
প্রতিবেদন (সাফ) প্রতিবেদন (এআইএফএফ) |
পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
গোলদাতা[সম্পাদনা]
এই প্রতিযোগিতায় ৯টি ম্যাচে ২৯টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ৩.২২টি গোল।
৩টি গোল
- মোঃ আরবাশ
২টি গোল
- সুবহান করিম
- সোনাম দর্জি
- এয়ারবোর্লাং খারথাংমাও
- লেভিস জাংমিনলুন
১টি গোল
- মোঃ আশিকুর রহমান
- মোঃ মুরশেদ আলী
- মোঃ আবু সাঈদ
- ভারত লায়েনজাম
- থাউঙ্গাম্বা সিং উষাম
- বিশাল যাদব
- মোঃ কাইফ
- মানভা কুপার মালঙ্গিয়াং
- তানদিন ফুন্টশো
- উবাইদুল্লাহ খান
- আব্দুল সামাদ
- আব্দুল গনি
- মোহাম্মদ ইলান ইমরান
- ইথান ইব্রাহিম জাকি
১টি আত্মঘাতী গোল
- আহমেদ মিফজাল (পাকিস্তানের বিপক্ষে)
- কিংগেল ওয়ানচুক দর্জি (মালদ্বীপের বিপক্ষে)
উৎস: জিএসএ
পুরস্কার[সম্পাদনা]
২০২৩ সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপের জন পুরস্কার প্রদান:
| ফেয়ার প্লে পুরস্কার | সবচেয়ে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড় | সর্বোচ্চ গোলদাতা | সেরা গোলরক্ষক | ||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| পাকিস্তান
|
মোঃ আরবাশ
|
মোঃ আরবাশ (৩টি গোল) |
সুরাজ সিং
|
বিজয়ী[সম্পাদনা]
| ৮ম সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩ |
|---|
 ভারত ৫ম শিরোপা |
দলের অবস্থানের চুড়ান্ত পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
এই টেবিলে সমস্ত দলের চূড়ান্ত পরিসংখ্যান বিদ্যমান।
| অবস্থান | দল | ম্যাচ | জ | ড্র | হা | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট |
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ফাইনাল | |||||||||
| ১ | ভারত
|
৪ | ৪ | ০ | ০ | ১২ | ০ | +১২ | ১২ |
| ২ | বাংলাদেশ
|
৪ | ২ | ০ | ২ | ৩ | ৪ | –১ | ৬ |
| সেমি ফাইনাল | |||||||||
| ৩ | পাকিস্তান
|
৩ | ২ | ০ | ১ | ৬ | ৩ | +৩ | ৬ |
| ৪ | মালদ্বীপ
|
৩ | ১ | ০ | ২ | ৩ | ১৩ | –১০ | ৩ |
| গ্রুপ পর্বেই বিদায় নিয়েছে | |||||||||
| ৫ | ভুটান
|
২ | ০ | ০ | ২ | ৫ | ৩ | −২ | ০ |
| ৬ | নেপাল
|
২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ২ | −২ | ০ |
সূত্র:সাফ
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "SAFF Youth Competitions to forward to in 2023"। FB। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "SAFF Championship: Groups revealed for U-16, U-19 youth events"। Khel Now। ২২ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "Draw revealed for SAFF U16 and U19 Championships"। The AIFF। ২২ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "India sweep past 10-man Nepal to lift SAFF U-17 title"। AIFF। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ "Suspension of the Football Federation of Sri Lanka (FFSL) from 21 January 2023 until further notice" (পিডিএফ)। FIFA। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-২৭।
- ↑ "Draw revealed for SAFF U16 and U19 Championships"। The AIFF। ২২ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০২৩।