সৌদে আজম আহলে সুন্নাত
سواد اعظم اہل سنت | |
গঠিত | ১৯৮০-এর দশক |
---|---|
আইনি অবস্থা | ধর্মীয় সংগঠন |
উদ্দেশ্য | দেওবন্দি মতাদর্শ সংরক্ষণ ও প্রচার |
যে অঞ্চলে কাজ করে | পাকিস্তান |
দাপ্তরিক ভাষা | উর্দু |
দেওবন্দি আন্দোলন |
---|
সিরিজের অংশ |
দেওবন্দি প্রবেশদ্বার |
সৌদে আজম আহলে সুন্নাত (উর্দু: سواد اعظم اہل سنت) পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত প্রথম দেওবন্দি সংগঠন।[১] ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার আলেমরা এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেছিল। এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানের দেওবন্দি আলেমদের মধ্যে যোগাযোগের বিকাশের জন্য একটি ফোরাম প্রদান করা এবং দেওবন্দি মতাদর্শ রক্ষা ও শক্তিশালী করা। এটিই প্রথম সংগঠন যারা শিয়াদের জনসমক্ষে কাফের ঘোষণা করেছিল।[২] এটি পাকিস্তানের অনেক সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে জড়িত ছিল। সংগঠনটির দাবি অনুযায়ী এটি একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। তবে জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের সাথে সংগঠনটির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এবং এটি করাচিতে জমিয়তের প্রভাব বৃদ্ধির জন্য কাজ করে।[৩] সিপাহে সাহাবা পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা হক নওয়াজ ঝংভি সংগঠনটির সদস্য ছিল।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ খান, ইরফানুল্লাহ (২০১৭)। The Deoband Movement and the Rise of Religious Militancy in Pakistan [দেওবন্দ আন্দোলন এবং পাকিস্তানে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের উত্থান] (ইংরেজি ভাষায়)। ইসলামাবাদ: কায়েদে আজম বিশ্ববিদ্যালয়। পৃষ্ঠা ৭২। ৪ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ গায়ের, লরেন্ট; জাফরেলট, খ্রিস্টফি (২০০৯)। Armed Militias of South Asia: Fundamentalists, Maoists and Separatists [দক্ষিণ এশিয়ার সশস্ত্র মিলিশিয়া: মৌলবাদী, মাওবাদী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী] (ইংরেজি ভাষায়)। লন্ডন: হার্স এন্ড কোম্পানি। পৃষ্ঠা ১৬১। আইএসবিএন 978-1-85065-977-8।
- ↑ রানা, মুহাম্মদ আমির (২০০৪)। A to Z of Jehadi organizations in Pakistan [পাকিস্তানের জেহাদি সংগঠনগুলোর এ থেকে জেড] (ইংরেজি ভাষায়)। লাহোর: মাশাল বুকস। পৃষ্ঠা ২৮৭–২৮৮। ওসিএলসি 55990857।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |