গুলসা টেংরা
গুলসা টেংরা Mystus bleekeri | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Chordata |
উপপর্ব: | Vertebrata |
মহাশ্রেণী: | Osteichthyes |
শ্রেণী: | Actinopterygii |
বর্গ: | Siluriformes |
পরিবার: | Bagridae |
গণ: | Mystus |
প্রজাতি: | Mystus bleekeri |
দ্বিপদী নাম | |
Mystus bleekeri (Day, 1877) | |
প্রতিশব্দ | |
Macrones bleekeri (non Jenkins, 1910)[২] |
গুলসা টেংরা (বৈজ্ঞানিক নাম: Mystus bleekeri) (ইংরেজি: Day's Mystus) হচ্ছে Bagridae পরিবারের Mystus গণের একটি স্বাদুপানির মাছ।স্থানীয় নাম গুইল্লা টেংরা, লাইট্ট টেংরা।
বর্ণনা[সম্পাদনা]
পিঠের অংশ বাঁকা এবং দেহ চাপানো।লম্বা কাঁটাযুক্ত পৃষ্ঠ এবং পাখনা থাকে। শরীরের রঙ সবুজাভ ধূসর এবং নিচের দিকটা হালকা।শিরদাঁড়া রেখা বরাবর ডোঁরা দেখা যায়।সর্বোচ্চ ৪৩ সেমি পর্যন্ত লম্বা হয়।
বিস্তৃতি[সম্পাদনা]
এই প্রজাতির মাছ বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান, মায়ানমার, ভুটান, ইন্দোনেশিয়া,শ্রীলঙ্কাতে পাওয়া যায়।[৫]
খাদ্যাভ্যাস[সম্পাদনা]
এ মাছ সাধারণত মাংসাশী।তবে প্রকৃতিতে এরা জলজ পোকা, মশার লার্ভা,ক্ষুদ্রাকার চিংড়ি, পচা জৈব পদার্থ খেতে পছন্দ করে।
প্রজনন[সম্পাদনা]
এক বছর বয়সে প্রজনন উপযোগী হয়ে যায়। মে থেকে আগষ্ট মাস প্রজনন মৌসুম হলেও জুন-জুলাই মাসে এরা সর্বোচ্চ প্রজনন করে থাকে। একটি প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ এক মৌসুমে গড়ে প্রায় ১৩,০০০-৩৯,০০০ পর্যন্ত ডিম দেয়।ডিমগুলো সাগুদানার মতো আঠালো এবং ক্রিম বর্ণের।
বাংলাদেশে বর্তমান অবস্থা এবং সংরক্ষণ[সম্পাদনা]
আইইউসিএন বাংলাদেশ (২০০০) এর লাল তালিকা অনুযায়ী এই প্রজাতিটি বাংলাদেশে এখনো হুমকির সম্মুখীন নয়।[৬]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Mystus bleekeri"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ 2012.2। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। 2010। সংগ্রহের তারিখ 24/10/2012। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Eschmeyer, W.N. (ed.) (2005) Catalog of fishes. Updated database version of May 2005., Catalog databases as made available to FishBase in May 2005.
- ↑ ক খ Roberts, T.R. (1994) Systematic revision of Asian bagrid catfishes of the genus Mystus sensu stricto, with a new species from Thailand and Cambodia., Ichthyol. Explor. Freshwat. 5(3):241-256.
- ↑ Talwar, P.K. and A.G. Jhingran (1991) Inland fishes of India and adjacent countries. Volume 2., A.A. Balkema, Rotterdam.
- ↑ বাংলা নিউজ ২৪.কম
- ↑ এ কে আতাউর রহমান, শামীমা আক্তার (অক্টোবর ২০০৯)। "স্বাদুপানির মাছ"। আহমেদ, জিয়া উদ্দিন; আবু তৈয়ব, আবু আহমদ; হুমায়ুন কবির, সৈয়দ মোহাম্মদ; আহমাদ, মোনাওয়ার। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ। ২৩ (১ সংস্করণ)। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ১৪২–১৪৩। আইএসবিএন 984-30000-0286-0
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)।