আলাপ:জ্বীন জাতি

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Ahmad Kanik কর্তৃক ৫ বছর পূর্বে "অপসারণকৃত অংশ" অনুচ্ছেদে

অপসারণকৃত অংশ[সম্পাদনা]

এই অংশটুকু সম্ভবত মৌলিক গবেষণা:

উল্লেখ্য যে, আরব্য রজনীর কাহিনীর মতো সবসময় জ্বীন অসাধ্য সাধন করতে পারে না। কেননা ঝড়-বাদলের দিনে জ্বীনরা চলতে পারে না। কারণ তারা আগুনের তৈরি বিধায় বৃষ্টির সময় আয়োনাজাইশেন ও বজ্রপাতের তীব্র আলোক ছটায় তাদের ক্ষতি হয়ে থাকে এবং কোন ঘরে যদি নির্দিষ্ট কিছু দোয়া-কালাম ও কাঁচা লেবু থাকে, তাহলে ঐ ঘরে জ্বীন প্রবেশ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আর একটি কথা মানুষ মাটি দিয়ে সৃষ্টি হলেও, শেষ পর্যন্ত এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। কারণ মানুষ মূলত মাটি, পানি, বায়ু ও অগ্নির সংমিশ্রণ। আর তাই জ্বীন আগুনের শিখা দিয়ে তৈরী হলেও তাদের দেহে জলীয় পদার্থের সমাবেশ লক্ষণীয়। এর স্বপক্ষে যুক্তি হলো: রাসুল হযরত মুহম্মদ (স.) একদা উল্লেখ করেছিলেন যে, শয়তান বলে একটি জ্বীন একদা নামাজের সময় তাঁর সাথে মোকাবিলা করতে এলে তিনি ঐ জ্বীনকে গলা টিপে ধরলে, সেইক্ষণে জ্বিনের থুথুতে শীতলতা অনুভব করেছিলেন।[সুরা সাদ ৩৮:৩৫] এতে প্রতীয়মান হয় যে, জ্বীন যদি পুরোপুরি দাহ্য হতো, তাহলে ঠাণ্ডা থুথুর থাকার কথা নয়। এদিকে জিন তিন প্রকারের আওতায় বিদ্যমান, প্রথমত. জমিনের সাপ, বিচ্ছু, পোকা-মাকড়, ইত্যাদি; দ্বিতীয়ত. শূন্যে অবস্থান করে এবং শেষত সেই প্রকারের জিন, যাদের রয়েছে পরকালে হিসাব। পূর্বেই বলেছি, এরা সূক্ষ্ম, তাই স্থূল মানুষ বা পশু-পাখি জিনদের দেখতে পারে না। তবে কুকুর ও উট এদের হুবহু দেখতে পারে। এ প্রেক্ষাপটে উল্লেখ্য যে, রাতে কোন অপরিচিত বস্তু বা জীব চোখে না দেখা গেলেও কুকুর কি যেন দেখে ছুটাছুটি ও ঘেউ ঘেউ করলে তাতে জ্বিনের আবির্ভাব হয়েছে বলে বুঝতে হবে। জ্বীন বহুরূপী। এরা মানুষ, পশু-পাখি, ইত্যাদি যে কোন সুরত ধরতে পারে। সেই ক্ষণে উক্ত জীবের বৈশিষ্ট্যের আদলে তার ঘনত্ব কম-বেশি হয়ে থাকে এবং মানুষের দৃষ্টির মধ্যে আসে।

আর এই অংশটুকু যাচাই প্রয়োজন

 নবী হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন- জ্বিন তিন প্রকার:
'''এক.''' যাদের ডানা আছে, এরা বাতাসে উড়ে বেড়ায়।
'''দুই.''' যারা সাপ-কুকুরের আকারে বসবাস করে।
'''তিন.''' যারা মানুষের কাছে আসা-যাওয়া করে।

- Ahmad ১২:০৪, ৩০ নভেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

দ্বিতীয় অংশ যাচাই করে ফিরে আনা হয়েছে - Ahmad ১২:১৫, ৩০ নভেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন