আলাপ:কান্তনগর মন্দির

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

দ্বিত্ব[সম্পাদনা]

কান্তজীর মন্দির নামে আরেকটি ভুক্তি আছে। --98.222.59.128 ১৭:২৮, ১৪ এপ্রিল ২০০৮ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

মন্দিরটি কান্তনগরে অবস্থিত- এই হিসেবে এটাকে কান্তনগর মন্দির বলা যায় এবং কাগজে বলাও হয়। মন্দিরটির "নবরত্ন" নামটি এসেছে এর চুড়াগুলিতে নয়টি রত্ন দিয়ে সজ্জিত করার কারনে (রত্নগুলি আর নেই)। সরকারের দেয়া "কান্তনগর মন্দির" নামটি প্রকৃত নাম নয়। সরকার এবং বাংলাপিডিয়া এরকম বিকৃতি ঘটিয়েছে আওকরা মসজিদ (শব্দকরা/ কথাবলা) এর নামেও। যাহোক, মূল নাম কান্তজীউ। এটি সংস্কৃত বা হিন্দু ধর্মীয় ভাষায় ব্যবহৃত শব্দ যার সরল বাংলা কান্তজী। কান্ত অর্থাৎ কৃষ্ণ দেবতাকে সম্মান দেখিয়ে "জী" যোগ করে বলা হয়, যেমন গুরুজী, আম্মুজী। লোকমুখে "কান্তজি" বেশি সহজ বলে এটাই ব্যবহৃত হয় বেশি। আমরা দিনাজপুরের স্থানীয় ক'জন ইতিহাসের বেশ কিছু বই ঘেটে যা পেয়েছি তাতে "কান্তজীউ" নামটি উপযুক্ত। আমি জায়গার নামে মন্দিরের নামকরণের অবকাশ দেখিনা যেখানে মূলনাম উপস্থিত। এটা ইতিহাস বিকৃতির সামিল। জানতে চাইঃ দিনাজপুর সম্পর্কিত লেখা ও প্রকাশনা দিনাজপুরের আমি/আমরা করলে সমস্যা আছে কি? DinajpurInfo.com --Mamundnj (talk) ২১:৫৫, ২৭ নভেম্বর ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সঠিক নামটি ব্যবহার করা উচিত[সম্পাদনা]

যে মন্দিরটিকে আমরা কেউ কেউ কান্তজির বা কান্তজীর মন্দির নামে চিনছি সে মন্দিরটির আসল নাম কান্তনগর মন্দির। মন্দিরটির পাশে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কতৃক স্থাপিত ফলকে এই নামটি ব্যবহার করা হয়েছে এবং মন্দিরের বাইরে স্থাপিত মাইল ফলকেও একই নাম লেখা হয়েছে। — Nasir8891 (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।

মন্দিরের পাশের ফলক
কান্তনগর মন্দির মাইল ফলক


পত্রিকাতে তো দেখছি এটাকে কান্ত জিউ এর মন্দির -- এভাবেও লিখছে ... --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৬:২০, ২০ মে ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
যেহেতু মন্দিরের সরকারি ফলকে কান্তনগর রাখা হয়েছে, আমার মনে হয় কান্তনগর রেখে বাকি নাম গুলো রিডাইরেক্ট করে দেওয়া উচিত।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৩:৪৪, ২১ মে ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
কান্তজীর মন্দির বাংলাদেশের মন্দির। তবুও এই আলোচনার প্রেক্ষিতে ক'টি কথা বলতে চাই। সম্প্রতি একটি বইয়ে এই মন্দিরটির বর্ণনা পড়লাম; তারই অংশবিশেষ উদ্ধৃত করছি - দিনাজপুর জেলার কান্তনগরের কান্তজীর মন্দিরটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য দেবালয়।... প্রতিষ্ঠালিপি থেকে জানা যায়, দিনাজপুরের জমিদার প্রাণনাথ খ্রিস্টীয় আঠার শতকের গোড়ার দিকে তাঁর রাজধানী কান্তনগরে যে 'নবরত্ন' মন্দিরের নির্মাণকাজ শুরু করেন, সেটি তাঁর পুত্র রামনাথ ১৬১৪ শকাব্দ বা ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে শেষ করেন। (বাংলার মন্দিরঃ স্থাপত্য ও ভাস্কর্য, প্রণব রায়, পূর্বাদ্রি প্রকাশনী, তমলুক (পুস্তক বিপণি, কলকাতা কর্তৃক পরিবেশিত), ২০০৪, পৃষ্ঠা ২০৮) অর্থাৎ মন্দিরটির আসল নাম ছিল নবরত্ন মন্দির। তবে মনে রাখা দরকার, সেকালে মন্দিরের এই ধরনের নামকরণের রেওয়াজ থাকলেও, আধুনিক যুগে রত্ন বা চালা সম্বলিত শব্দগুলি স্থাপত্যবিদ্যার পরিভাষাতেই স্থান পেয়েছে।

অন্যদিকে মন্দিরের নাম সাধারণত মন্দিরে আরাধ্য দেবতার নামে হয়ে থাকে। অঞ্চলের নাম তখনই বসে যখন সেই দেবতার মন্দির একাধিক অঞ্চলে বিদ্যমান থাকে। যেমন দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি। যদি অঞ্চলের নামটি সেই দেবতার নামে হয় তাহলে আলাদা করে মন্দিরের দেবতার নাম মন্দিরের নামে যুক্ত হয় না। যেমন, তারাপীঠ মন্দির, ঢাকেশ্বরী মন্দির। তবে এটা কোনো সতঃসিদ্ধ নিয়ম নয়। সাধারণ ট্রেন্ড বলা চলে। এর ব্যতিক্রমও যে নেই তা দাবি করি না। যদি একই শহরে একাধিক সমজাতীয় বিখ্যাত মন্দির থাকে তবে শহরের নাম সেই সব মন্দিরের নামে যুক্ত হয় না। প্রতিটি মন্দির আরাধ্য দেবতার নামেই নামাঙ্কিত হয়। কালনা নিবন্ধে আমি এইরকম কিছু মন্দিরের বিবরণী লিপিবদ্ধ করেছি। পশ্চিমবঙ্গের অনেক মন্দির-নগর-এই এই ট্রেন্ডটি লক্ষিত হয়। কান্তনগরে যদি অন্য কোনো বিখ্যাত টেরাকোটার মন্দির না থাকে, তবে এই মন্দিরটি কান্তনগর মন্দির নামে অভিহিত হলে কোনো অসুবিধা হয় না। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর হয়ত এই টেকনিক্যাল কারণেই কান্তনগর মন্দির নামকরণ করেছেন। তাই এই নামকরণ আমি অসঙ্গত মনে করি না। --অর্ণব দত্ত ০৪:১১, ২১ মে ২০০৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

নৃ-র এই প্রদর্শনীটি বিশ্বকোষে যোগ করার মতো উল্লেখযোগ্য নয় বলে আমার অভিমত। পত্রিকায় স্থান পেলেই তার গুরুত্ব বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে চলে যায় না, এই কথাটা বার বার বলছি। এই অংশটি সরানোর প্রস্তাব রাখছি। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৭:১৩, ১৯ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আপনার দাবি আসলেও সত্যি। ...তবে কাজটা হয়েছে কান্তজী মন্দিরকে ঘিরে। কাজটা সম্পূর্ণ হয়েছে। এহিসেবে আসলে স্থান দিয়েছি। তারপরও যদি মনে হয় বাদ, তাহলে বাদ। ধন্যবাদ।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ১৮:১০, ১৯ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমার পয়েন্টটা হলো, মন্দিরকে ঘিরে পুরাতাত্ত্বিক কাজ একাডেমিকভাবে স্বীকৃত হলে সেটা বিশ্বকোষে স্থান পাবার যোগ্য। কিন্তু একটা প্রদর্শনী সেরকম গুরুত্বের অধিকারী নয়, এবং একাডেমিক পর্যায়ে স্বীকৃত অবদানও নয়। বাংলাদেশের পত্রপত্রিকায় "প্রথম কাজ", "মহাগুরুত্বপূর্ণ কাজ" এসব কথাবার্তা প্রায়ই বলা হয় কোনো যাচাই বাছাই ছাড়াই। সেসবের উপরে ভিত্তি করে কোনো কিছুকে বিশ্বকোষে যোগ করা চলে না। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৮:১৫, ১৯ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
যুক্তি সঠিক। দিলাম মুছে। আক্ষেপ আর করবো না। আমি বাঁধা।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ১৮:২৮, ১৯ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

চিত্রশালায় ছবি[সম্পাদনা]

এই নিবন্ধের চিত্র শালায় প্রচুর ছবি যুক্ত করা হয়েছে এবং হচ্ছে। অর্থহীন এবং কম গুরুত্বপূর্ণ ছবি সরিয়ে ফেলে কমন্সের লিংক দেওয়া উত্তম বলে মনে করি।

নিবন্ধটির নামকরণ নিয়ে আলোচনাটি বেশ পুরাতন। কিন্তু আলোচনার মাধ্যমে এমনই একটি নাম বেছে নেওয়া হয়েছে যে নামের সসাথে কেউই পরিচিত নয়। -=-ফেরদৌস ০৪:৩১, ১১ জানুয়ারি ২০১৭ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]