আবদুল মতিন (লেখক)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আবদুল মতিন
লেখক আবদুল মতিন
জন্ম২৫ মার্চ, ১৯২৪,
মৃত্যু১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত)
 পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
 বাংলাদেশ  ইংল্যান্ড
শিক্ষাএম এ
পেশাচাকরি, লেখক
পরিচিতির কারণপ্রবন্ধ
উল্লেখযোগ্য কর্ম
স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রবাসী বাঙালি (১৯৮৯)
পুরস্কারস্বাধীনতা পুরস্কার, ২০০৯

আবদুল মতিন (জন্ম ২৫ মার্চ, ১৯২৪ - ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩) লন্ডনপ্রবাসী বাংলাভাষী একজন লেখক ও সাংবাদিক। তিনি কমিশন ফর রেসিয়াল ইকুয়ালিটি, লন্ডনের অবসরপ্রাপ্ত তথ্য অফিসার।তিনি বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশনের (বিএইসি) প্রাক্তন প্রধান প্রকৌশলী এবং সৌদি আরবের জেদ্দায় কিং আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ১৯৬১ সালে বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন এবং পারমাণবিক প্রকৌশল ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থা পরিকল্পনায় বিশেষজ্ঞের কাজ করেন। তিনি ঢাকার অদূরে সাভারে পারমাণবিক শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (এইআরই) প্রথম প্রকল্প পরিচালক ছিলেন। তিনি প্রচুর প্রযুক্তিগত প্রকাশনা প্রকাশ করেছেন। তিনি নিয়মিত জাতীয় পত্রিকায় শিক্ষা বিষয়ে কলাম লিখতেন।

শিক্ষা[সম্পাদনা]

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৪৫ সনে বিজ্ঞানে স্নাতক পাস করেন।[১]

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

আব্দুল মতিনের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে:

  • ইউরোপের দেশে দেশে (১৯৬০)
  • কাস্তে (১৯৮৭)
  • স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রবাসী বাঙালি (১৯৮৯)
  • প্রবাসীর দৃষ্টিতে বাংলাদেশ (১৯৯১)
  • শামসুদ্দিন আবুল কালাম ও তার পত্রাবলী (১৯৯৮)
  • শেখ হাসিনা: একটি রাজনৈতিক আলেখ্য (১৯৯২)
  • আত্মজীবনী ‘স্মৃতিচারণ পাঁচ অধ্যায় (১৯৯৫)
  • জীবনস্মৃতি: একটি বিশেষ অধ্যায় (২০১২)
  • রাজনীতি বিষয়ক ‘জেনেভায় বঙ্গবন্ধু (১৯৮৪)
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব: কয়েকটি প্রাসঙ্গিক বিষয় (১৯৯৩)
  • খালেদা জিয়ার শাসনকাল: একটি পর্যালোচনা (১৯৯৭)
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব: মুক্তিযুদ্ধের পর (১৯৯৯)
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব: কয়েকটি ঐতিহাসিক দলিল (২০০৮)
  • বিজয় দিবসের পর: বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ (২০০৯)
  • ইতিহাস বিষয়ক ‘রোমের উত্থান ও পতন (১৯৯৫)
  • মহানগরী লন্ডন (১৯৯৬)
  • ক্লিওপেট্রা (২০০০)
  • দ্বি-জাতি তত্ত্বের বিষবৃক্ষ (২০০১)
  • ভলতেয়ার: একটি অনন্য জীবনকাহিনী (২০০২)
  • কামাল আতাতুর্ক: আধুনিক তুরস্কের জনক (২০০৩)
  • মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালি: যুক্তরাজ্য (২০০৫)
  • ইউরোপের কথা ও কাহিনী (২০০৫);
  • ইউরোপের কথা ও কাহিনী (২০০৭)
  • ইউরোপের কথা ও কাহিনী (২০০৯)[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ ও অন্যান্য সম্পাদিত, বাংলা একাডেমী লেখক অভিধান, সেপ্টেম্বর, ২০০৮, পৃষ্ঠা ৩১-৩২।