আইএনএস শিবালিক
যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর সাথে যৌথ অভিযানের সময় আইএনএস শিবালিক (এফ৪৭)।
| |
ইতিহাস | |
---|---|
ভারত | |
নাম: | শিবালিক |
নামকরণ: | শিবালিক পাহাড় |
নির্মাণাদেশ: | ১৯৯৯ |
নির্মাতা: | মাজাগাঁও শিপবিল্ডার্স লিমিটেড |
নির্মাণের সময়: | ১১ জুলাই ২০০১ |
অভিষেক: | ১৮ এপ্রিল ২০০৩ |
কমিশন লাভ: | ২৯ এপ্রিল ২০১০ |
শনাক্তকরণ: | এফ৪৭ |
অবস্থা: | ২০২৪-এর হিসেব অনুযায়ী, সেবায় নিয়োজিত |
ব্যাজ: | |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার ও শ্রেণী: | শিবালিক-শ্রেণির দূরনিয়ন্ত্রিত-ক্ষেপণাস্ত্র ফ্রিগেট |
ওজন: | |
দৈর্ঘ্য: | ১৪২.৫ মি (৪৬৮ ফু)[২] |
প্রস্থ: | ১৬.৯ মি (৫৫ ফু) |
গভীরতা: | ৪.৫ মি (১৫ ফু) |
ইনস্টল ক্ষমতা: |
|
প্রচালনশক্তি: | ২ ×প্রপেলার শ্যাফট |
গতিবেগ: |
|
লোকবল: | ২৫৭ জন (৩৫ জন কর্মকর্তা) |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: |
|
যান্ত্রিক যুদ্ধাস্ত্র ও ফাঁদ: | ভেল অজন্তা ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট |
রণসজ্জা: |
|
বিমান বহন: | ২ × এইচএএল ধ্রুব বা সি কিং এমকে. ৪২বি হেলিকপ্টার। |
আইএনএস শিবালিক (এফ৪৭) ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য নির্মিত স্টিলথ বৈশিষ্টের বহু-ভূমিকাযুক্ত ফ্রিগেট শ্রেণির শীর্ষস্থানীয় জাহাজ। এটি ভারতে নির্মিত প্রথম স্টিলথ যুদ্ধজাহাজ।[৫] মুম্বইয়ে অবস্থিত মাজাগাঁও ডক লিমিটেডে (এমডিএল) জাহাজটি নির্মিত হয়। জাহাজটির নির্মাণ কাজ ২০০১ সালে শুরু হয় এবং ২০০৯ সালের মধ্যে শেষ হয়। সমুদ্র পরীক্ষা পরিচালনার পরে ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল জাহাজটির কমিশন করার হয়।[৬][৭]
শিবালিকে পূর্ববর্তী তালোয়ার-শ্রেণির জাহাজের নৌ-কাঠামোসমূহের তুলনায় উন্নত স্টিলথ ও ভূমি আক্রমণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। জাহাজটি ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রথম জাহাজ হিসাবে সিওডিওজি (সংযুক্ত ডিজেল বা গ্যাস) প্রপালশন ব্যবস্থা ব্যবহার করে।[৮]
নকশা ও বিবরণ[সম্পাদনা]
ভারতে নকশাকৃত ও নির্মিত স্টিলথ শ্রেণির ফ্রিগেটসমূহের প্রয়োজনীয়তার কারণে ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রকল্প ১৭ এর অংশ হিসাবে শিবালিক-শ্রেণির ফ্রিগেটসমূহ নির্মাণ করা হয়।[৯][১০] নৌ-নকশা অধিদফতর (ডিএনডি) কর্তৃক শিবালিক-শ্রেণির জাহাজের জন্য তৈরি নকশার বিবরণে বলা হয় - "৫০০০ টনের স্টিলথ ফ্রিগেটসমূহ (প্রকল্প ১৭) উন্নত স্বাক্ষর দমন ও স্বাক্ষর পরিচালনার বৈশিষ্ট্যগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে"।[১১] প্রথম তিনটি ইউনিটের আবেদন ১৯৯৯ সালের প্রথম দিকে ভারতীয় নৌবাহিনী দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করা হয়।[১২]
সাধারণ বৈশিষ্ট্য ও পরিচালনা[সম্পাদনা]
আইএনএস শিবালিক-এর দৈর্ঘ্য ১৪২.৫ মিটার (৪৬৮ ফুট), প্রস্ত ১৬.৯ মিটার (৫৫ ফুট) ও ড্রাফ ৪.৫ মিটার (১৫ ফুট)। জাহাজসমূহ প্রায় ৫,৩০০ টন (৫,২০০ দীর্ঘ টন; ৫,৮০০ সংক্ষিপ্ত টন) আদর্শ ভার ও ৬,২০০ টন (৬,১০০ দীর্ঘ টন; ৬,৮০০সংক্ষিপ্ত টন) সম্পূর্ণ ভার স্থানান্তরিত করে। এটিতে প্রায় ৩৭ জন কর্মকর্তা সহ ২৫৭ জন সেনা সদস্য নিযুক্ত থাকে।[১]
জাহাজটি সিওডিওজি রূপরেখায় নিয়ন্ত্রিত গতিতে চলার জন্য দুটি ৭,৬০০ অশ্বশক্তির (৫,৭০০ কিলোওয়াট) পাইলস্টিক ১৬ পিএ৬ এসটিসি ডিজেল ইঞ্জিন বা উচ্চ গতিতে চলাচলের জন্য দুটি ১৬,৮০০ অশ্বশক্তির (১২,৫০০ কিলোওয়াট) জিই এলএম ২৫০০+ গ্যাস টারবাইন ব্যবহার করে। ডিজেল জাহাজটিকে সর্বোচ্চ ২২ নট (৪১ কিমি/ঘণ্টা; ২৫ মাইল) গতিতে পৌঁছাতে দেয়, যখন গ্যাস টারবাইনগুলি সর্বোচ্চ ৩২ নট (৫৯ কিমি/ঘণ্টা; ৩৭মাইল) গতিতে চলাচলের অনুমতি দেয়।[৮]
ইলেকট্রনিক্স ও সেন্সর[সম্পাদনা]
আইএনএস শিবালিক বিস্তৃত ইলেকট্রনিক্স ও সেন্সর দিয়ে সজ্জিত। এর মধ্যে রয়েছে:
- ১ × এমআর-৭৬০ফ্রিগেট এম২ইএম ৩-ডি রাডার
- ৪ × এম-৯০ ওরেখ রাডার
- ১ × এলটা ইএল/এম-২২৩৮ এসটিএআর
- ২ × এলটা ইএল/এম-২২৩৮ এসটিএআর
- ১ × ভেল এপিএআরএনএ
এছাড়াও, জাহাজটি এইচইউএমএসএ (জাহাজের কাঠাম-র উপরে মাউন্ট সোনার অ্যারে), এটিএএস/থ্যালস সিন্ট্রা টোড অ্যারে ব্যবস্থা ও ভেল অজন্তা ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুট ব্যবহার করে।[৮]
রণসজ্জা[সম্পাদনা]
আইএনএস শিবালিক রুশ, ভারতীয় ও পাশ্চাত্য অস্ত্র ব্যবস্থার মিশ্রণে সজ্জিত। এর মধ্যে রয়েছে ৭৬ মিমি (৩ ইঞ্চি) অটোব্রিড নৌ বন্দুক, জাহাজ-বিধ্বংসী সুপারসনিক ক্লুব ও ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান-বিধ্বংসী স্টিল-১ ক্ষেপণাস্ত্র, ডুবোজাহাজ-বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার আরবিইউ-৬০০০ এবং টর্পেডো লঞ্চার ডিটিএ-৫৩-৯৫৬। বারাক এসএএম ও একে-৬৩০ সহ একটি ৩২ টি কক্ষের ভিএলএস নিকটবর্তী-অস্ত্র ব্যবস্থা (সিআইডব্লিউএস) হিসাবে কাজ করে। জাহাজটি দুটি এইচএএল ধ্রুব বা সি কিং এমকে. ৪২ বি হেলিকপ্টার বহন করে।[৮]
নির্মাণ ও পরিষেবা[সম্পাদনা]
আইএনএস শিবালিক-এর নির্মাণ কাজ ২০০১ সালে শুরু হয়। জাহাজের তলিটি ২০০১ সালের জুলাই মাসে স্থাপন করা হয়। ২০০৪ সালের জুন মাসে জলে ভাসানো হয় এবং মূলত ২০০৫ সালের মধ্যে কমিশনের জন্য পরিকল্পনা করা হয়।[৩] তবে, ২০১০ সালের এপ্রিল মাসে কমিশন করা হয়।
পরিচালনাগত ইতিহাস[সম্পাদনা]
আইএনএস শিবালিককে ২০১২ সালে উত্তর-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘জিমেক্স ২০১২’ (জাপান-ইন্ডিয়া মেরিটাইম এক্সারসাইজ) এর জন্য একটি চারটি জাহাজের দলের সাথে মোতায়েন করা হয়, যার মধ্যে রাজপুত-শ্রেণির নির্দেশিত ক্ষেপণাস্ত্র ডেস্ট্রয়ার আইএনএস রানা, একটি দীপক-শ্রেণির নৌবহর ট্যাঙ্কার আইএনএস শক্তি ও একটি কোরা-শ্রেণির কর্ভেট আইএনএস কর্মুক অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং জাপানের সাথে ভারতের প্রথম দ্বি-পার্শ্বীয় সামুদ্রিক অনুশীলনে অংশ গ্রহণ করে। জাপানীস মেরিটাইম সেল্ফ ডিফেন্স ফোর্স (জেএমএসডিএফ) দুটি ডেস্ট্রয়ার, একটি সমুদ্রীক টহল বিমান ও একটি হেলিকপ্টার দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করে।[১৩]
জাহাজ চারটি সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন ও কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের সফর শেষে ২০১২ সালের ৫ জুন টোকিও শহরে প্রবেশ করে। জাহাজগুলি টোকিওতে তিন দিন অবস্থান করে। এই সফরটি ভারত ও জাপানের মধ্যে ৬০ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কের স্মরণে আয়োজিত হয়। ইস্টার্ন নেভাল কমান্ডের ফ্ল্যাগ অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ ভাইস অ্যাডমিরাল অনিল চোপড়া প্রথম জিমেক্সের সাক্ষ্যদানের জন্য টোকিও সফর করেন।[১৪][১৫][১৬]
উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে মোতায়েনের পরে, যুদ্ধের দলটি দক্ষিণ চীন সাগরে মোতায়েন করা হয়।[১৭][১৮] ভারতের পুবে তাকাও নীতির অংশ হিসাবে জাহাজগুলি পাঁচ দিনের শুভেচ্ছা সফরে ২০১২ সালের ১৩ ই জুন সাংহাই বন্দর পরিদর্শন করে।[১৫][১৯] আইএনএস শক্তি ডেস্ট্রয়ার তিনটির জ্বালানি ও রসদ সরবরাহকারী ট্যাঙ্কার হিসাবে কাজ করে। জাহাজগুলি ২০১২ সালের ১৭ জুন বন্দরের পরিত্যাগ করে।[২০] বন্দরের ছেড়ে যাওয়ার আগে, জাহাজগুলি পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভির সাথে একটি প্রস্থান মহড়া পরিচালনা করে।[২১][২২][২৩]
সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও চীন সফরের পরে, জাহাজগুলি মালয়েশিয়ার ক্লাং বন্দর পরিদর্শন করে। এটি ছিল ২০১২ সালের মে মাসে শুরু হওয়া দুই মাসব্যাপী মোতায়েন করা যুদ্ধ দলের শেষ বন্দর কল। জাহাজটি এর পরে ভারতীয় নৌবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় নৌবহরে ফিরে আসে এবং নোঙর করা হয়।[১৪][২৪][২৫]
আইএনএস শিবালিক ছিংতাওয়ে অনুষ্ঠিত পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভির (পিএলএএন) ৬৫তম বার্ষিকী অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করে। ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও চীন অপহরণ বিরোধী মহড়া সহ তিনটি উচ্চ পর্যায়ের মহড়া চালায়। পিএলএএন কর্মকর্তা জাহাজটি পরিদর্শনকালে উল্লেখ করেন যে "ভারতীয় জাহাজটি শক্তিশালী অস্ত্র সহ একটি অত্যন্ত শক্তশালী জাহাজ," এবং "এটি আমাদের ভারতীয় নৌবাহিনীকে দেখার একটি ভাল সুযোগ দেয়"। আইএনএস শিবালিক কোনও সহায়তাকারী জাহাজের সাহায্য ছাড়াই ও সদর দফতরের আধিকারিক ছাড়াই পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ছিংতাও পর্যন্ত ৪,৫০০ নটিক্যাল মাইল (৮,৩০০ কিমি; ৫,২০০ মাইল) পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে, যা কর্মীদের আত্মবিশ্বাস ও স্বায়ত্তশাসনের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে। পিএলএএন ও ভারতীয় নৌবাহিনী দুটি দেশের মধ্যে নৌ বন্ধন আরও গভীর করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।[২৬]
এই দেশীয় স্টিলথ ফ্রিগেট ২০১৪ সালের জুলাই মাসে রাশিয়ার সাথে একটি নৌ ও সেনা-সন্ত্রাস বিরোধী মহড়া ইন্দ্র ওয়ার গেমস-এ সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে। সেখানে রাজপুত-শ্রেণির আইএনএস রণবিজয় ও বহর ট্যাঙ্কার আইএনএস শক্তিও আইএনএস শিবালিক-এর সাথে আসা ভারতীয় বহরের অংশ ছিল।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Cdr. A.K. Lambhate, "Stealth is Wealth" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ মার্চ ২০১২ তারিখে, Sainik Samachar, Vol. 51, No. 14, 16–31 July 2004, Ministry of Defence (India).
- ↑ ক খ Monica Chadha, India trials stealth frigate ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ তারিখে, BBC, 18 April 2003
- ↑ Operational range; 0.5–12 km (0.3–7.5 mi); Maximum speed Mach 2.1 (720 m/s (1,600 mph)
- ↑ "Riding the waves"। Rediff.com। ১০ মে ২০০৩। ২১ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৩।
- ↑ India commissions its first stealth warship, joins elite club ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ মে ২০১০ তারিখে
- ↑ Why Shivalik-class frigates matter to India ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে
- ↑ 2003-04 Annual Report of the Ministry of Defence ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জুন ২০১২ তারিখে, India.
- ↑ MoD – Report on Major Activities, 2002–05 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ অক্টোবর ২০০৫ তারিখে, Ministry of Defence (India).
- ↑ "Project 17 (Shivalik) Class"। Surface Fleet, Active Ships, Project 17 (Shivalik) Class। Bharat-rakshak.com। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "India, Japan to hold first naval exercise from today"। IBN Live। ৯ জুন ২০১২। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ "First bilateral maritime exercise between India and Japan" (পিডিএফ)। Indian Navy Press Release। ৯ মে ২০১২। ৯ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ "How Indian Navy is expanding and modernising"। NDTV। ২৫ জুন ২০১২। ৭ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Japanese warships call at Kochi"। The Hindu। ১৫ জুন ২০১২। ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Warm reception to Indian naval ships in China"। Zee News। ১৩ জুন ২০১২। ১৪ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Indian warships to dock at Chinese port"। Zee News। ১২ জুন ২০১২। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Indian warships to dock at Chinese port after 6 yrs gap
- ↑ "Indian warships wrap up China visit"। NDTV। ১৯ জুন ২০১২। ২০ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Chinese Navy calls for trust building with India"। The Hindu। ১৫ জুন ২০১২। ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Chinese Navy calls for trust building with India"। The Week in Review। IDSA। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Mohan, C Raja। "Analysis: Japanese Navy"। Observer Research Foundation। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Indian warships on goodwill tour, dock in Malaysia"। NDTV। ২৮ জুন ২০১২। ১৫ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Indian navy ships on 4-day visit"। New Straits Times। ২৮ জুন ২০১২। ২ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১২।
- ↑ India, China agree to deepen naval ties after landmark exercise ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে