ইসলামি সম্প্রদায় ও শাখা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
KanikBot (আলোচনা | অবদান)
ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ
অনুবাদ, হালনাগাদ করা হল
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date=আগস্ট ২০২১}}
{{উৎসহীন|date=আগস্ট ২০২১}}
{{হালনাগাদ|date=আগস্ট ২০২১}}
{{হালনাগাদ|date=আগস্ট ২০২১}}
বিভিন্ন '''ইসলামি সম্প্রদায় ও শাখাসমূহ''' ইসলামকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে। এই সম্প্রদায়সমূহ বিভিন্ন [[মাযহাব]] ও [[আকিদা]] অনুসরণ করে থাকে। এমনকি এসব শাখা ও সম্প্রদায়ের ভেতরেও বিভিন্ন উপশাখা আছে যেমন [[সুফিবাদ|সুফিবাদে]] নানারকম [[তরিকা]], [[সুন্নি ইসলাম|সুন্নি ইসলামে]] নানারকম ধর্মত্বত্ত্ব যেমন [[আসারি]], [[আশআরি]], [[মাতুরিদি]] ইত্যাদি এবং আইনি কাঠামো যেমন [[হানাফি]], [[মালিকি]], [[শাফিঈ]], [[হাম্বলি]] ইত্যাদি। <ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://brill.com/view/title/57054|শিরোনাম=Handbook of Islamic Sects and Movements|শেষাংশ=Afzal Upal|প্রথমাংশ=Muhammad|শেষাংশ২=Cusack|প্রথমাংশ২=Carole M.|তারিখ=2021-06-24|প্রকাশক=BRILL|doi=10.1163/9789004435544_004|আইএসবিএন=978-90-04-42525-5}}</ref> এইসব শাখা ও সম্প্রদায় ছোট (যেমন [[ইবাদি ইসলাম|ইবাদি]], [[জায়েদি]], [[ইসমাইলি]]) থেকে বড় (যেমন [[শিয়া ইসলাম|শিয়া]], [[সুন্নি ইসলাম|সুন্নি]]) হতে পারে। ইসলাম বিষয়ে পন্ডিত ব্যক্তিদের বাইরে সাধারণ মুসলিমদের মধ্যে এইসকল শাখা-সম্প্রদায়ের পার্থক্য সম্পর্কে সচেতনতার ঘাটতি থাকতে পারে অথবা এই শাখা-সম্প্রদায় সম্পর্কে তাদের মধ্যে এত বেশি আবেগ ছড়ানো হয়েছে যে শাখা-সম্প্রদায়ের কারণে তাদের মধ্যে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংঘাত ঘটনা ঘটেছে (যেমন [[রেজভী]], [[দেওবন্দি]], [[সালাফি আন্দোলন|সালাফি]], [[ওয়াহাবি আন্দোলন|ওয়াহাবি]]।) <ref name=":0" /> <ref name=":1">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Baele|প্রথমাংশ=Stephane J.|তারিখ=2019-10-1|শিরোনাম=Conspiratorial Narratives in Violent Political Actors’ Language|ইউআরএল=http://journals.sagepub.com/doi/10.1177/0261927X19868494|সাময়িকী=Journal of Language and Social Psychology|খণ্ড=38|সংখ্যা নং=5-6|পাতাসমূহ=706–734|ভাষা=en|doi=10.1177/0261927X19868494|issn=0261-927X}}</ref> <ref name=":2">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Rickenbacher|প্রথমাংশ=Daniel|তারিখ=2019-08-16|শিরোনাম=The Centrality of Anti-Semitism in the Islamic State’s Ideology and Its Connection to Anti-Shiism|ইউআরএল=https://www.mdpi.com/2077-1444/10/8/483|সাময়িকী=Religions|খণ্ড=10|সংখ্যা নং=8|পাতাসমূহ=483|ভাষা=en|doi=10.3390/rel10080483|issn=2077-1444}}</ref> <ref name=":3">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Badar|প্রথমাংশ=Mohamed|শেষাংশ২=Nagata|প্রথমাংশ২=Masaki|শেষাংশ৩=Tueni|প্রথমাংশ৩=Tiphanie|তারিখ=2017-06-14|শিরোনাম=The Radical Application of the Islamist Concept of Takfir|ইউআরএল=https://brill.com/view/journals/alq/31/2/article-p134_3.xml|সাময়িকী=Arab Law Quarterly|খণ্ড=31|সংখ্যা নং=2|পাতাসমূহ=134–162|doi=10.1163/15730255-31020044|issn=0268-0556}}</ref> আদর্শের উপর ভিত্তি করে কিছু অনানুষ্ঠানিক আন্দোলনও প্রচলিত আছে (যেমন [[ইসলামি আধুনিকতাবাদ]], [[ইসলামবাদ]]।) পাশাপাশি আছে সুসংগঠিত সম্প্রদায় (যেমন [[আহ্‌মদীয়া]], [[ইসমাইলি]], [[নেশন অব ইসলাম]]।) কিছু শাখা-সম্প্রদায় অন্য শাখা-সম্প্রদায়সমূহকে [[তাকফির]] বা ধর্মত্যাগি হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকে। যেমন সুন্নি মতাবলম্বিরা প্রায়শই আহমদিয়া, [[আলবীয়]], [[কুরআনবাদী]] ও শিয়াদের ধর্মত্যাগি হিসেবে অভিহিত করে। <ref name=":0" /><ref name=":1" /><ref name=":2" /><ref name=":3" /> কিছু শাখা-সম্প্রদায় ইসলামের প্রাথমিক যুগ ৭ম ও ৯ম শতাব্দি হতে বর্তমান। যেমন [[খারিজি]], সুন্নি, শিয়া। আবার কিছু শাখা-সম্প্রদায়ের আগমন সাম্প্রতিক। যেমন [[ইসলামি নব্য-ঐতিহ্যবাদ]], [[ইসলামে উদারতাবাদ|উদারতাবাদ]], [[ইসলামি আধুনিকতাবাদ]], [[সালাফি আন্দোলন|সালাফি]], [[ওয়াহাবি আন্দোলন]] এমনকি বিংশ শতাব্দিতে জন্ম নেওয়া [[নেশন অব ইসলাম]]। অনেক সম্প্রদায় আছে যারা তাদের সময়ে অনেক প্রভাবশালী থাকলেও বর্তমানে কোন অস্তিত্ব নেই, যেমন খারিজি, [[মুতাজিলা]], [[মুরজিয়া]]। যেসব মুসলিম কোনো শাখা-সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত নয়, কিংবা যারা নিজেদের কোনো শাখা-সম্প্রদায়ের অংশ বলে পরিচয় দেয় না, অথবা যাদের কোনো স্বীকৃত শাখা-সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত করা যায় না তাদের অসাম্প্রদায়িক মুসলিম বা মুসলিমুন বি-লা তাইফা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ইসলাম বিভিন্ন শাখার এবং সম্প্রদায়ে বিভক্ত [[সুন্নি]],[[শিয়া]],এবং [[খারিজি]] সবচেয়ে বড় বিভক্তি,প্রথমে রাজনৈতিক কারণে ভাগ সৃষ্টি হলেও অবশেষে ধর্মীয় ভাবে ভাগ হয়ে যায় কিছু মুসলমান নিজেদেরকে শিয়া বা সুন্নি কোনো দলেই ফেলেন না, কিন্তু তাদেরকেও সুন্নি গণনা করা হয়।


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==

০৮:৪৬, ১৫ আগস্ট ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিভিন্ন ইসলামি সম্প্রদায় ও শাখাসমূহ ইসলামকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে। এই সম্প্রদায়সমূহ বিভিন্ন মাযহাবআকিদা অনুসরণ করে থাকে। এমনকি এসব শাখা ও সম্প্রদায়ের ভেতরেও বিভিন্ন উপশাখা আছে যেমন সুফিবাদে নানারকম তরিকা, সুন্নি ইসলামে নানারকম ধর্মত্বত্ত্ব যেমন আসারি, আশআরি, মাতুরিদি ইত্যাদি এবং আইনি কাঠামো যেমন হানাফি, মালিকি, শাফিঈ, হাম্বলি ইত্যাদি। [১] এইসব শাখা ও সম্প্রদায় ছোট (যেমন ইবাদি, জায়েদি, ইসমাইলি) থেকে বড় (যেমন শিয়া, সুন্নি) হতে পারে। ইসলাম বিষয়ে পন্ডিত ব্যক্তিদের বাইরে সাধারণ মুসলিমদের মধ্যে এইসকল শাখা-সম্প্রদায়ের পার্থক্য সম্পর্কে সচেতনতার ঘাটতি থাকতে পারে অথবা এই শাখা-সম্প্রদায় সম্পর্কে তাদের মধ্যে এত বেশি আবেগ ছড়ানো হয়েছে যে শাখা-সম্প্রদায়ের কারণে তাদের মধ্যে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংঘাত ঘটনা ঘটেছে (যেমন রেজভী, দেওবন্দি, সালাফি, ওয়াহাবি।) [১] [২] [৩] [৪] আদর্শের উপর ভিত্তি করে কিছু অনানুষ্ঠানিক আন্দোলনও প্রচলিত আছে (যেমন ইসলামি আধুনিকতাবাদ, ইসলামবাদ।) পাশাপাশি আছে সুসংগঠিত সম্প্রদায় (যেমন আহ্‌মদীয়া, ইসমাইলি, নেশন অব ইসলাম।) কিছু শাখা-সম্প্রদায় অন্য শাখা-সম্প্রদায়সমূহকে তাকফির বা ধর্মত্যাগি হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকে। যেমন সুন্নি মতাবলম্বিরা প্রায়শই আহমদিয়া, আলবীয়, কুরআনবাদী ও শিয়াদের ধর্মত্যাগি হিসেবে অভিহিত করে। [১][২][৩][৪] কিছু শাখা-সম্প্রদায় ইসলামের প্রাথমিক যুগ ৭ম ও ৯ম শতাব্দি হতে বর্তমান। যেমন খারিজি, সুন্নি, শিয়া। আবার কিছু শাখা-সম্প্রদায়ের আগমন সাম্প্রতিক। যেমন ইসলামি নব্য-ঐতিহ্যবাদ, উদারতাবাদ, ইসলামি আধুনিকতাবাদ, সালাফি, ওয়াহাবি আন্দোলন এমনকি বিংশ শতাব্দিতে জন্ম নেওয়া নেশন অব ইসলাম। অনেক সম্প্রদায় আছে যারা তাদের সময়ে অনেক প্রভাবশালী থাকলেও বর্তমানে কোন অস্তিত্ব নেই, যেমন খারিজি, মুতাজিলা, মুরজিয়া। যেসব মুসলিম কোনো শাখা-সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত নয়, কিংবা যারা নিজেদের কোনো শাখা-সম্প্রদায়ের অংশ বলে পরিচয় দেয় না, অথবা যাদের কোনো স্বীকৃত শাখা-সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত করা যায় না তাদের অসাম্প্রদায়িক মুসলিম বা মুসলিমুন বি-লা তাইফা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

ইতিহাস

ইসলামের শাখার মধ্যে ঐতিহ্যবাহী বিভাগের সাথে ইসলামিক নবী মুহাম্মাদকে সফল করার বিষয়ে মতবিরোধ ফিরে পেতে পারে । মুসলমানদের একত্রে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মুসলমানদের মধ্যে বিভাগ-বিভজন নিষিদ্ধ করা হয়। তবে,মতভেদ এবং মানুষের মধ্যে মতামত পার্থক্য ঘটে। মৃত্যুর কয়েক মাস আগে মুহাম্মদ গাদির খামে একটি বক্তৃতা দেন যেখানে তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে আলী ইবনে আবি তালিব তার উত্তরাধিকারী হবেন। বক্তৃতা শেষে মুসলমানরা আলীকে আনুগত্যের বায়াত করেছিল । শিয়া ও সুন্নি সূত্র উভয়ই একমত আবু বকর,উমর ইবনে আল খাত্তাবউসমান ইবন আফ্ফান তাদের মধ্যে ছিলেন যারা এই অনুষ্ঠানে আলীকে আনুগত্যের বায়াত করেছিলেন। যাইহোক, মুহাম্মদ মারা যাওয়ার পর, মুসলমানদের একটি দল সাকিফায়ে মিলিত হয়েছিল , যেখানে উমর আবু বকরের প্রতি আনুগত্যের বায়াত করেছিলেন , যিনি পরবর্তীকালে রাজনৈতিক ক্ষমতা গ্রহণ করেছিলেন। সাকিফাহের ঘটনা মুসলিম সম্প্রদায়ের দুটি গোষ্ঠী গঠন করে। এক দল গাদির খামে মুহাম্মদের ঘোষণা অনুসরণ করে আলীকে আনুগত্য রাখে; তারা মনে করতেন যে, আলীর রাজনৈতিক নেতা হবার অধিকার থাকলেও তিনি মুহাম্মদের পরে ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতা ছিলেন। অন্য দলটি সাফাইফাতে সমাবেশের ভিত্তিতে আবু বকরকে অনুসরণ করেছিল।

অবশেষে, আবু বকরের মৃত্যুর পর তার উত্তরাধিকারী উমর ও উসমান, অনেক মুসলিম রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য আলীকে যান। এই সময়ে, এই দুই দলের আরো স্বতন্ত্র পরিচয় মধ্যে স্ফটিকে পরিণত করা আলীর সমর্থকদের সঙ্গে হিসাবে পরিচিত হয়ে উঠছেআলী (আলীর দল) অথবা আল এবং সাকীফাহ সমর্থকরা নামে পরিচিত হয়ে উঠছে উসমান (উসমানের দল) অথবা আল-উম্মানিয়্যিয়া । উমাইয়াদের রাজত্বকালে, পরবর্তী দলটি শিয়া মুয়াবিয়া এবং শিয়াত বানু উমাইয়া নামে পরিচিত ছিল । পরবর্তীতে, ইসলামিক ইতিহাসের তৃতীয় শতাব্দীতে, সুন্নি ধর্মতত্ত্ববিদ আল-আশারী তার এবং তার অনুসারীদের জন্য আহল আস-সুন্না ওয়া আল-জামাত নামটি বেছে নিয়েছিলেন । নামটি শিয়া মুয়াভিয়ার উল্লেখ করতে ব্যবহৃত হয়েছিল ।

আলী এবং আহলে আস-সুন্নাহ ওয়া আল-জামায়াত স্বাভাবিকভাবে যেমন শুধু "শিয়া" এবং "সুন্নি," যথাক্রমে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই দুটি প্রধান শাখার পাশাপাশি, ইসলামের অন্যান্য ছোট শাখাগুলি গঠিত হয়েছে।

সংক্ষিপ্ত বিবরণ

সুন্নি ও শিয়াদের মধ্যে আসল পার্থক্য মুহাম্মদের আসল উত্তরসূরি। শিয়া বিশ্বাস করেন, আলী ইবনে আবী তালিব মুহাম্মদের সত্যিকার উত্তরাধিকারী,আর সুন্নিরা আবু বকরকে এই অবস্থানটি ধরে রাখার বিষয়ে বিবেচনা করেন । প্রথম ফিতনা (প্রথম ইসলামী গৃহযুদ্ধ) চলাকালীন খারিজিরা শিয়া ও সুন্নি উভয় থেকে বিরত হয়েছিলেন এবং পরবর্তীকালে শিয়া ও সুন্নি উভয়কে হিংস্রভাবে বিরোধিতা করেছিলেন। উপরন্তু, সুন্নি ইসলাম ও শিয়া ইসলামের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। সুন্নীরা বিচারশাস্ত্রের জন্য হানাফি,মালিকি,শাফিয়িহাম্বলি মাযহাব অনুসরণ করে । কিছু সংখ্যক সুন্নী কোন মাযহাবের অনুসরণ না করে নিজেদের আহল-ই-হাদীস দাবি করে, আত্মশূদ্ধির জন্য সুফিবাদের চিশতি,কাদেরিয়া,নকশেবন্দীসোহরাওয়ার্দিয়া তরিকা অনুসরণ করে এবং আকীদাগত ক্ষেত্রে সুন্নি ঐতিহ্য ঈমানের ছয়টি স্তম্ভকে সমর্থন করে এবং কালামশাস্ত্রের যুক্তিবাদী আশআরিমাতুরিদি চিন্তাধারা এবং আক্ষরিকতাবাদী আসারি চিন্তাধারা ধারণ করে। অন্যদিকে শিয়া ইসলামকে তিনটি প্রধান ধর্মের মধ্যে বিভক্ত করা হয়েছে: টুইলভার্স ,ইসমাঈলি এবং জায়েদি । শিয়ার বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হল টোয়েলভার্স (২০১২ সালের একটি অনুমান অনুযায়ী শিয়াদের টুইলভারের ৯৪% হিসাবে এই চিত্রটিকে চিত্রিত করে) "শিয়া" শব্দটি প্রায়শই ডিফল্টভাবে টুইলভারকে বোঝায়। টোভেলার শিয়াও উল্লেখযোগ্যভাবে মুসলমানদের একমাত্র অংশ যা মুহাম্মদের এই বক্তব্যের মেনে চলে যে শিয়া ও সুন্নি মুসলমান উভয়ই তার গ্রহণযোগ্য একটি কথা বলে তার বারো উত্তরাধিকারী হবে । সকল মূলধারার দ্বাদশ শিয়া মুসলমানরা চিন্তার একই সম্প্রদায় অনুসরণ, চিন্তার স্কুল (নামকরণ জাফর হিসাবে সাদিক , ষষ্ঠ শিয়া ইমাম)। চিন্তার সুন্নি স্কুলের চারজন প্রতিষ্ঠাতা জাফর আস-সাদিকের মাধ্যমে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে জ্ঞান অর্জন করেছেন।

জায়েদিস, এছাড়াও ঝরনা নামে পরিচিত, জাইদি স্কুল চিন্তার অনুসরণ করে (জাইদ ইবনে আলী নামে নামকরণ )। শিয়া ইসলামের আরেকটি যা পরে বিভক্ত করা নিজারী ইসমাইলি এবং মুস্তা ইসমাইলি , এবং তারপর বিভক্ত ছিল হাফিজী এবং তৈয়ারী ইসমাইলি. তায়বি ইসমাইলি, "বোহরাস" নামেও পরিচিত, দাউদি বোহরাস , সুলায়মানী বোহরা এবং আলভি বোহরাসের মধ্যে বিভক্ত ।

একইভাবে, খারিজিটস প্রাথমিকভাবে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা বিভক্ত করা হয় খসুফারিস জরিকা নায্যাত এডজারিতেস এবং ইবাদিস। এর মধ্যে ইবদিই খারিজীদের একমাত্র বেঁচে থাকা শাখা। উল্লিখিত গ্রুপ ছাড়াও, চিন্তার নতুন স্কুল এবং কুরআনবাদী মুসলমানদের মত আন্দোলন , এবং আফ্রিকান আমেরিকান মুসলমানরা পরে স্বাধীনভাবে আবির্ভূত হয়।

তথ্যসূত্র

  1. Afzal Upal, Muhammad; Cusack, Carole M. (২০২১-০৬-২৪)। Handbook of Islamic Sects and Movements। BRILL। আইএসবিএন 978-90-04-42525-5ডিওআই:10.1163/9789004435544_004 
  2. Baele, Stephane J. (2019-10-1)। "Conspiratorial Narratives in Violent Political Actors' Language"Journal of Language and Social Psychology (ইংরেজি ভাষায়)। 38 (5-6): 706–734। আইএসএসএন 0261-927Xডিওআই:10.1177/0261927X19868494  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. Rickenbacher, Daniel (২০১৯-০৮-১৬)। "The Centrality of Anti-Semitism in the Islamic State's Ideology and Its Connection to Anti-Shiism"Religions (ইংরেজি ভাষায়)। 10 (8): 483। আইএসএসএন 2077-1444ডিওআই:10.3390/rel10080483 
  4. Badar, Mohamed; Nagata, Masaki; Tueni, Tiphanie (২০১৭-০৬-১৪)। "The Radical Application of the Islamist Concept of Takfir"Arab Law Quarterly31 (2): 134–162। আইএসএসএন 0268-0556ডিওআই:10.1163/15730255-31020044 

বহিঃসংযোগ