বিলুপ্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
| ৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
[[জীববিজ্ঞান]] ও [[পরিবেশবিজ্ঞান|পরিবেশবিজ্ঞানে]] '''বিলোপন''' বা '''বিলুপ্তি''' ({{lang-en|Extinction}}) বলতে কোন প্রজাতির নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া বুঝায়। একটি প্রজাতি বিলুপ্ত হয়েছে বলতে বোঝায় যে সেই প্রজাতির কোনো জীবন্ত নমুনা প্রাকৃতিক পরিবেশ বা সংরক্ষণাগারে আর দেখা যায় না। প্রজাতির বিলুপ্তি [[বিবর্তন]] ও [[জীববৈচিত্র্য|জীববৈচিত্র্যকে]] প্রভাবিত করে। |
[[জীববিজ্ঞান]] ও [[পরিবেশবিজ্ঞান|পরিবেশবিজ্ঞানে]] '''বিলোপন''' বা '''বিলুপ্তি''' ({{lang-en|Extinction}}) বলতে কোন প্রজাতির নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া বুঝায়। একটি প্রজাতি বিলুপ্ত হয়েছে বলতে বোঝায় যে সেই প্রজাতির কোনো জীবন্ত নমুনা প্রাকৃতিক পরিবেশ বা সংরক্ষণাগারে আর দেখা যায় না। প্রজাতির বিলুপ্তি [[বিবর্তন]] ও [[জীববৈচিত্র্য|জীববৈচিত্র্যকে]] প্রভাবিত করে। |
||
সব প্রজাতির ৯৯ ভাগেরও বেশি যা প্রায় পাঁচ বিলিয়নেরও বেশি,<ref name="Book-Biology">{{cite book |editor1=Kunin, W.E. |editor2=Gaston, Kevin |title=The Biology of Rarity: Causes and consequences of rare—common differences |
|||
|url=https://books.google.com/books?id=4LHnCAAAQBAJ&pg=PA110&lpg=PA110&dq#v=onepage&q&f=false|date=31 December 1996 |ISBN=978-0412633805 |accessdate=26 May 2015 }}</ref> প্রাণের বিলুপ্তি ঘটেছে পৃথিবীতে।<ref name="StearnsStearns2000">{{cite book |last=Stearns |first=Beverly Peterson |last2=Stearns |first2=S. C. |last3=Stearns |first3=Stephen C. |title=Watching, from the Edge of Extinction |url=https://books.google.com/books?id=0BHeC-tXIB4C&q=99%20percent#v=onepage&q=99%20percent&f=false |year=2000 |publisher=[[Yale University Press]] |isbn=978-0-300-08469-6|page=preface x |accessdate=30 May 2017 }}</ref><ref name="NYT-20141108-MJN">{{cite news |last=Novacek |first=Michael J. |title=Prehistory’s Brilliant Future |url=https://www.nytimes.com/2014/11/09/opinion/sunday/prehistorys-brilliant-future.html |date=8 November 2014 |work=[[New York Times]] |accessdate=2014-12-25 }}</ref><ref name="Newman" /> পৃথিবীর বর্তমান প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ১০ মিলিয়ন থেকে ১৪ মিলিয়ন,<ref name="MillerSpoolman2012">{{cite book|author1=G. Miller|author2=Scott Spoolman |title=Environmental Science – Biodiversity Is a Crucial Part of the Earth's Natural Capital |url=https://books.google.com/books?id=NYEJAAAAQBAJ&pg=PA62 |date=2012 |publisher=[[Cengage Learning]] |isbn=1-133-70787-4 |page=62 |accessdate=2014-12-27 }}</ref> যার মধ্যে ১.২ মিলিয়ন নথিভুক্ত এবং ৮৬ ভাগেরও বেশির কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না।<ref name="PLoS-20110823">{{cite journal |last1=Mora |first1=C. |last2=Tittensor |first2=D.P. |last3=Adl |first3=S. |last4=Simpson |first4=A.G. |last5=Worm |first5=B. |title=How many species are there on Earth and in the ocean? |date=23 August 2011 |journal=[[PLOS Biology]] |doi=10.1371/journal.pbio.1001127 |pmid=21886479 |pmc=3160336 |volume=9 |pages=e1001127}}</ref> আরো সম্প্রতি, ২০১৬ সালের মে মাসে, বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে পৃথিবীতে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন প্রজাতির মধ্যে একহাজার ভাগের এক ভাগ নথিভুক্ত হয়েছে।<ref name="NSF-2016002">{{cite news |author=Staff |title=Researchers find that Earth may be home to 1 trillion species |url=http://www.nsf.gov/news/news_summ.jsp?cntn_id=138446 |date=2 May 2016 |work=[[National Science Foundation]] |accessdate=6 May 2016 }}</ref> |
|||
বির্বতনের মধ্য দিয়ে প্রজাতিগুলো তৈরি হয় যাকে স্পেসিয়েশন বলে যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রানের বিকাশ ঘটে এবং বেচে থাকার জন্য পরিবেশে কোন বিশেষ পদ্ধতির আশ্রয় করে। কিন্তু প্রজাতিগুলো বিলুপ্ত হয়ে যায় যখন তারা পরিবর্তিত অবস্থা বা শক্তিশালী কোন প্রতিযোগীতায় টিকতে পারে না। প্রানী ও পরিবেশগত আশ্রয়নের বিশেষ পদ্ধতির মধ্যে সুদৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে।<ref name="SahneyBentonFerry2010LinksDiversityVertebrates">{{ cite journal | url=http://rsbl.royalsocietypublishing.org/content/6/4/544.full.pdf+html | author=Sahney, S., Benton, M.J. and Ferry, P.A. | year=2010 | title=Links between global taxonomic diversity, ecological diversity and the expansion of vertebrates on land | journal=Biology Letters | doi=10.1098/rsbl.2009.1024 | volume = 6 | pages = 544–547 |format=PDF | issue=4 | pmid=20106856 | pmc=2936204}}</ref>একটি সাধারণ প্রজাতি প্রথম প্রাণিজগতে আসার ১০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যায়।<ref name="Newman">{{cite journal | last1 = Newman | first1 = Mark | year = 1997 | title = ''A model of mass extinction''| url = http://arxiv.org/abs/adap-org/9702003| journal = Journal of Theoretical Biology | volume = 189 | issue = | pages = 235–252 | doi=10.1006/jtbi.1997.0508}}</ref> যদিও কিছু প্রজাতি, যাদের জীবন্ত ফসিল বলা হয়, পরিবেশে কোন রূপ অঙ্গপরিবর্তন বা অঙ্গসংস্থান ছাড়াই ১০০ মিলিয়ন বছরেরও বেশি বেঁচে থাকে। |
|||
বিলুপ্তির ঘটনা বা গণবিলুপ্তির ঘটনা খুবই কম ঘটে; কিন্তু একক বিলুপ্তি খুবই সাধারণ ঘটনা। অতি সাম্প্রতিক সময়ে বিলুপ্তির সাক্ষ্যপ্রমাণ রাখা শুরু হয় এবং বিজ্ঞানীরা উচ্চ মাত্রায় বিলুপ্তির ব্যাপারে সর্তকতার কথা জানান।<ref name="MSNBC">[http://www.msnbc.msn.com/id/6502368/ Species disappearing at an alarming rate, report says]. [[MSNBC]]. Retrieved July 26, 2006.</ref><ref>{{YouTube|z9gHuAwxwAs|The Sixth Extinction}} ([[PBS Digital Studios]], November 17, 2014)</ref><ref>{{cite journal | last1 = Ceballos | first1 = Gerardo| last2 = Ehrlich| first2 = Paul R.| last3 = Barnosky| first3= Anthony D. | last4 = García | first4 = Andrés| last5 = Pringle | first5 = Robert M.| last6 = Palmer| first6 =Todd M. | year = 2015 | title = Accelerated modern human–induced species losses: Entering the sixth mass extinction | journal = [[Science Advances]] | volume = 1 | issue = 5 | page = e1400253 |url= http://advances.sciencemag.org/content/1/5/e1400253.full |doi = 10.1126/sciadv.1400253}}</ref><ref>{{cite journal|vauthors=Ripple WJ, Wolf C, Newsome TM, Galetti M, Alamgir M, Crist E, Mahmoud MI, Laurance WF|title=World Scientists’ Warning to Humanity: A Second Notice|journal=[[BioScience]]|date=13 November 2017|volume=|doi=10.1093/biosci/bix125|url=https://academic.oup.com/bioscience/article/doi/10.1093/biosci/bix125/4605229|quote="Moreover, we have unleashed a mass extinction event, the sixth in roughly 540 million years, wherein many current life forms could be annihilated or at least committed to extinction by the end of this century."}}</ref> বেশিরভাগ প্রজাতি যারা বিলুপ্ত হয়ে গেছে তাদের বৈজ্ঞানিক কোন নথিপত্র নেই। কিছু বিজ্ঞানী এমনও বলেছেন যে বর্তমানে জীবিত আছে এমন গাছ ও প্রানী প্রজাতির অর্ধেকও থাকবে না ২১০০ সালে।<ref name="Wilson">[[E.O. Wilson|Wilson, E.O.]], ''The Future of Life'' (2002) ({{ISBN|0-679-76811-4}}). See also: [[Richard Leakey|Leakey, Richard]], ''The Sixth Extinction : Patterns of Life and the Future of Humankind'', {{ISBN|0-385-46809-1}}</ref> |
|||
যে সমস্ত প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে তাদের বোঝানোর জন্য সেই প্রজাতির নামের পাশে একটি [[ছোরা (মুদ্রণশিল্প)|ছোরা চিহ্ন]] (†) ব্যবহার করা হয়। |
|||
{{TOC limit}} |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
১৪:১৬, ১০ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
| সংরক্ষণ অবস্থা | |
|---|---|
 | |
| বিলুপ্ত | |
| সংকট জনক | |
| কম সংকট জনক | |
অন্যান্য শ্রেণী | |
| |
সম্পর্কিত বিষয় | |
 উপরে রেড লিস্ট ক্লাসের তুলনা  | |
জীববিজ্ঞান ও পরিবেশবিজ্ঞানে বিলোপন বা বিলুপ্তি (ইংরেজি: Extinction) বলতে কোন প্রজাতির নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া বুঝায়। একটি প্রজাতি বিলুপ্ত হয়েছে বলতে বোঝায় যে সেই প্রজাতির কোনো জীবন্ত নমুনা প্রাকৃতিক পরিবেশ বা সংরক্ষণাগারে আর দেখা যায় না। প্রজাতির বিলুপ্তি বিবর্তন ও জীববৈচিত্র্যকে প্রভাবিত করে।
সব প্রজাতির ৯৯ ভাগেরও বেশি যা প্রায় পাঁচ বিলিয়নেরও বেশি,[২] প্রাণের বিলুপ্তি ঘটেছে পৃথিবীতে।[৩][৪][৫] পৃথিবীর বর্তমান প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ১০ মিলিয়ন থেকে ১৪ মিলিয়ন,[৬] যার মধ্যে ১.২ মিলিয়ন নথিভুক্ত এবং ৮৬ ভাগেরও বেশির কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না।[৭] আরো সম্প্রতি, ২০১৬ সালের মে মাসে, বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে পৃথিবীতে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন প্রজাতির মধ্যে একহাজার ভাগের এক ভাগ নথিভুক্ত হয়েছে।[৮]
বির্বতনের মধ্য দিয়ে প্রজাতিগুলো তৈরি হয় যাকে স্পেসিয়েশন বলে যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রানের বিকাশ ঘটে এবং বেচে থাকার জন্য পরিবেশে কোন বিশেষ পদ্ধতির আশ্রয় করে। কিন্তু প্রজাতিগুলো বিলুপ্ত হয়ে যায় যখন তারা পরিবর্তিত অবস্থা বা শক্তিশালী কোন প্রতিযোগীতায় টিকতে পারে না। প্রানী ও পরিবেশগত আশ্রয়নের বিশেষ পদ্ধতির মধ্যে সুদৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে।[৯]একটি সাধারণ প্রজাতি প্রথম প্রাণিজগতে আসার ১০ মিলিয়ন বছরের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যায়।[৫] যদিও কিছু প্রজাতি, যাদের জীবন্ত ফসিল বলা হয়, পরিবেশে কোন রূপ অঙ্গপরিবর্তন বা অঙ্গসংস্থান ছাড়াই ১০০ মিলিয়ন বছরেরও বেশি বেঁচে থাকে।
বিলুপ্তির ঘটনা বা গণবিলুপ্তির ঘটনা খুবই কম ঘটে; কিন্তু একক বিলুপ্তি খুবই সাধারণ ঘটনা। অতি সাম্প্রতিক সময়ে বিলুপ্তির সাক্ষ্যপ্রমাণ রাখা শুরু হয় এবং বিজ্ঞানীরা উচ্চ মাত্রায় বিলুপ্তির ব্যাপারে সর্তকতার কথা জানান।[১০][১১][১২][১৩] বেশিরভাগ প্রজাতি যারা বিলুপ্ত হয়ে গেছে তাদের বৈজ্ঞানিক কোন নথিপত্র নেই। কিছু বিজ্ঞানী এমনও বলেছেন যে বর্তমানে জীবিত আছে এমন গাছ ও প্রানী প্রজাতির অর্ধেকও থাকবে না ২১০০ সালে।[১৪]
যে সমস্ত প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে তাদের বোঝানোর জন্য সেই প্রজাতির নামের পাশে একটি ছোরা চিহ্ন (†) ব্যবহার করা হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ Diamond, Jared (১৯৯৯)। "Up to the Starting Line"। Guns, Germs, and Steel। W. W. Norton। পৃষ্ঠা 43–44। আইএসবিএন ০-৩৯৩-৩১৭৫৫-২।
- ↑ Kunin, W.E.; Gaston, Kevin, সম্পাদকগণ (৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৬)। The Biology of Rarity: Causes and consequences of rare—common differences। আইএসবিএন 978-0412633805। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৫।
- ↑ Stearns, Beverly Peterson; Stearns, S. C.; Stearns, Stephen C. (২০০০)। Watching, from the Edge of Extinction। Yale University Press। পৃষ্ঠা preface x। আইএসবিএন 978-0-300-08469-6। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৭।
- ↑ Novacek, Michael J. (৮ নভেম্বর ২০১৪)। "Prehistory's Brilliant Future"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৫।
- ↑ ক খ Newman, Mark (১৯৯৭)। "A model of mass extinction"। Journal of Theoretical Biology। 189: 235–252। ডিওআই:10.1006/jtbi.1997.0508।
- ↑ G. Miller; Scott Spoolman (২০১২)। Environmental Science – Biodiversity Is a Crucial Part of the Earth's Natural Capital। Cengage Learning। পৃষ্ঠা 62। আইএসবিএন 1-133-70787-4। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৭।
- ↑ Mora, C.; Tittensor, D.P.; Adl, S.; Simpson, A.G.; Worm, B. (২৩ আগস্ট ২০১১)। "How many species are there on Earth and in the ocean?"। PLOS Biology। 9: e1001127। ডিওআই:10.1371/journal.pbio.1001127। পিএমআইডি 21886479। পিএমসি 3160336
।
- ↑ Staff (২ মে ২০১৬)। "Researchers find that Earth may be home to 1 trillion species"। National Science Foundation। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১৬।
- ↑ Sahney, S., Benton, M.J. and Ferry, P.A. (২০১০)। "Links between global taxonomic diversity, ecological diversity and the expansion of vertebrates on land" (PDF)। Biology Letters। 6 (4): 544–547। ডিওআই:10.1098/rsbl.2009.1024। পিএমআইডি 20106856। পিএমসি 2936204 ।
- ↑ Species disappearing at an alarming rate, report says. MSNBC. Retrieved July 26, 2006.
- ↑ ইউটিউবে The Sixth Extinction (PBS Digital Studios, November 17, 2014)
- ↑ Ceballos, Gerardo; Ehrlich, Paul R.; Barnosky, Anthony D.; García, Andrés; Pringle, Robert M.; Palmer, Todd M. (২০১৫)। "Accelerated modern human–induced species losses: Entering the sixth mass extinction"। Science Advances। 1 (5): e1400253। ডিওআই:10.1126/sciadv.1400253।
- ↑ Ripple WJ, Wolf C, Newsome TM, Galetti M, Alamgir M, Crist E, Mahmoud MI, Laurance WF (১৩ নভেম্বর ২০১৭)। "World Scientists' Warning to Humanity: A Second Notice"। BioScience। ডিওআই:10.1093/biosci/bix125।
Moreover, we have unleashed a mass extinction event, the sixth in roughly 540 million years, wherein many current life forms could be annihilated or at least committed to extinction by the end of this century.
- ↑ Wilson, E.O., The Future of Life (2002) (আইএসবিএন ০-৬৭৯-৭৬৮১১-৪). See also: Leakey, Richard, The Sixth Extinction : Patterns of Life and the Future of Humankind, আইএসবিএন ০-৩৮৫-৪৬৮০৯-১
