আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Saif175 (আলোচনা | অবদান)
Saif175-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Moheen-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.annefrank.org/ Anne Frank House website]
* <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://jnopoderkhobor.com/|শিরোনাম=Latest online bangla news {{!}} bd,world,Sports,photo, video live {{!}} ...|শেষাংশ=Jnopoder Khobor|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=জনপদের খবর|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-12-14}}</ref>[http://www.annefrank.org/ Anne Frank House website]
* [http://www.annefrank.org.uk Anne Frank Trust UK website]
* [http://www.annefrank.org.uk Anne Frank Trust UK website]
* [http://www.annefrank.com The Anne Frank Center USA website]
* [http://www.annefrank.com The Anne Frank Center USA website]

১৮:৪২, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ


দ্য ডায়েরি অফ অ্যানা ফ্র্যাংক
চিত্র:দ্য ডায়েরি অফ আ ইয়াং গার্ল বইয়ের প্রচ্ছদ.jpg
প্রথম প্রকাশের প্রচ্ছদ (১৯৪৭)
লেখকঅ্যানা ফ্র্যাংক
মূল শিরোনামহেট একটেরহাইস
অনুবাদকবি.এম. মোইয়ার্ট[১]
প্রচ্ছদ শিল্পীহেলমাট সালদেন
দেশনেদারলেন্ড
ভাষাওলন্দাজ ভাষা
বিষয়দিত্বীয় বিশ্বযুদ্ধ, জার্মান নাজি বাহিনীর নেদারলেন্ডস অভিযান
ধরনব্যক্তি দিনলিপি
প্রকাশককনটাক্ট পাবলিসিং
প্রকাশনার তারিখ
১৯৪৭
বাংলায় প্রকাশিত
১৯৫২
মিডিয়া ধরনপ্রিন্ট (কাগজ)
ওসিএলসি১৪৩২৪৮৩

'দ্য ডায়েরি অফ আ ইয়াং গার্ল (দ্য ডায়েরি অফ অ্যানা ফ্র্যাংক নামেও পরিচিত), ওলন্দাজ ভাষায় অ্যানা ফ্র্যাংক দ্বারা লিখিত একটি বই। বইটিতে অ্যানা ফ্র্যাংক তার দিনলিপির বর্ণনা দিয়েছেন যখন জার্মান নাজি বাহিনীর নেদারলেন্ডস অভিযানের সময় তিনি ও তার পরিবার দুই বছর একটি বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন।[২]

ইতিহাস

জার্মান নাজি বাহিনী যখন নেদারলেন্ডস এ অভিযান চালায় তখন অ্যানা ও তার পরিবার একটি বাড়িতে লুকিয়ে থাকেন। অ্যানা তার এই লুকিয়ে থাকা দিন গুলুর বর্ণনা লেখা শুরু করে। অ্যানা ১৯৪২ সালে তার ১৩তম জন্মদিনে তার বাবার কাছ থেকে একটি লাল-সাদা চেক প্রিন্টের কাপড়ে মোড়ানো ছোট্ট লক লাগানো অটোগ্রাফ খাতা পান। এই খাতাতেই ১৯৪২ সালের ১২ জুন থেকে তিনি তার দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ ঘটনা, কারো সংগে কথা না বলতে পারা, নেদারল্যান্ডের অধিবাসী ইহুদিদের জীবনযাপন, বিধিনিষেধ ও পরবর্তীকালে অ্যানা নিজের অনুভূতি, বিশ্বাস ইত্যাদি সম্পর্কে লিখেছেন। অ্যানা ডায়রিটিকে কিটি বলে সম্বোথন করতেন।

অ্যানা ১৯৪৪ সালের ১ আগস্ট পর্যন্ত লিখেছিলেন। তারপর ৪ আগস্ট তিনি সহ তার পরিবার নাজি বাহিনীর হাতে ধরা পরেন এবং সেখনেই ১৯৪৫ সালে টাইফাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তার মৃত্যুর পর মাইপ গিইস নামক এক ব্যক্তি ডায়রিটি উদ্ধার করেন এবং অ্যানার পিতা অটো ফ্রাংককে ডায়রিটি দেন। অটো ফ্রাংক তাদের পরিবারের একমাত্র জীবিত উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি।

১৯৪৭ সালে আটো ফ্রাংক এর উদ্দোগে কনটাক্ট পাবলিসিং দ্বারা ওলন্দাজ ভাষায় হেট একটেরহাইস শিরোনামে ডায়রিটি প্রথম বই আকারে বের হয়। প্রকাশ এর পর থেকেই এটি সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষন করে। পরবর্তীতে ১৯৫২ সালে ইংরেজি ভাষায় ডাবলডে ও কম্পানি দ্বারা এর ইংরেজি সংস্করন প্রকাশ হয় অ্যানা ফ্র্যাংক-দ্য ডায়েরি অফ আ ইয়াং গার্ল শিরোনামে। এখন পর্যন্ত বইটি ৬০টির ও বেশি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। বইটি বিংশ শতাব্দির জনপ্রিয় বইয়ের তালিকায় স্থান করে নিয়েছ্[৩] এছাড়া বইটি অবলম্বনে অনেক নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে।

আরো পড়ুন

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র