কূটনীতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
[[File:Symmetry of Diplomacy.jpg|thumb|Ger van Elk, ''Symmetry of Diplomacy'', 1975, Groninger Museum.]]
[[File:Symmetry of Diplomacy.jpg|thumb|Ger van Elk, ''Symmetry of Diplomacy'', 1975, Groninger Museum.]]
[[চিত্র:Talleyrand-perigord.jpg|thumb|240px|right|ফরাসী কূটনৈতিক চার্লস মাউরিস দ্য ট্যালেয়ার‌্যান্ড-পেরীগোর্ডকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ একজন কূটনৈতিক ভাবা হয়।]]
[[চিত্র:Talleyrand-perigord.jpg|thumb|240px|right|ফরাসী কূটনৈতিক চার্লস মাউরিস দ্য ট্যালেয়ার‌্যান্ড-পেরীগোর্ডকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ একজন কূটনৈতিক ভাবা হয়।]]
'''কূটনীতি''' ({{lang-en|Diplomacy}}) হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিদ্যার একটি শাখা যেখানে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্র সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে পারস্পরিক চুক্তি বা আলোচনা সর্ম্পকিত কলা কৌশল অধ্যয়ন করা হয়। সাধারন অর্থে কূটনীকত হচ্ছে কোন রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিচালিত সরকারি কার্যক্রম।
'''কূটনীতি''' ({{lang-en|Diplomacy}}) হচ্ছে [[আন্তর্জাতিক সম্পর্ক]]বিদ্যার একটি শাখা যেখানে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্র সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে পারস্পরিক চুক্তি বা আলোচনা সর্ম্পকিত কলা কৌশল অধ্যয়ন করা হয়। সাধারন অর্থে কূটনীকত হচ্ছে কোন রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিচালিত সরকারি কার্যক্রম।


== নামকরণ ==
== নামকরণ ==

০৭:৪৮, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নিউ ইযর্ক শহরে জাতি সংঘের মহাসদর, বৃহত্তম আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সংস্থা।
Ger van Elk, Symmetry of Diplomacy, 1975, Groninger Museum.
ফরাসী কূটনৈতিক চার্লস মাউরিস দ্য ট্যালেয়ার‌্যান্ড-পেরীগোর্ডকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ একজন কূটনৈতিক ভাবা হয়।

কূটনীতি (ইংরেজি: Diplomacy) হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিদ্যার একটি শাখা যেখানে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্র সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে পারস্পরিক চুক্তি বা আলোচনা সর্ম্পকিত কলা কৌশল অধ্যয়ন করা হয়। সাধারন অর্থে কূটনীকত হচ্ছে কোন রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিচালিত সরকারি কার্যক্রম।

নামকরণ

কূটনীতির ইংরেজি প্রতিশব্দ ডিপ্লোম্যাসী'র উদ্ভব ঘটেছে প্রাচীন গ্রিক শব্দ হতে। গ্রীক "ডিপ্লোমা" শব্দটি থেকে "ডিপ্লোম্যাসী" শব্দটির সৃষ্টি বলে ধারনা করা হয়। ডিপ্লোমা শব্দটি গ্রীক ক্রিয়াশব্দ "ডিপ্লোন" থেকে এসেছে। ডিপ্লোন মানে হচ্ছে- ভাজ করা। ফ্রান্সে ১৭শতক থেকে বিদেশে অবস্থানকারী বাণিজ্যিক ও সরকারি প্রতিনিধি দলকে কূটনৈতিক দল বলা শুরু হয়।

কূটনীতি শব্দটি ১৭৯৬ সালে এডমন্ড বার্ক প্রচলিত ফরাসী শব্দ diplomatie থেকে প্রচলন হয়।বাংলা কূটনীতি শব্দটি সংস্কৃত শব্দ "কূটানীতি" থেকে আগত। প্রথম মৌর্য্য সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের উপদেষ্টা চাণক্য কৌটিল্য’র নাম থেকে কূটানীতি শব্দটির উদ্ভব।

গ্রন্থতালিকা

  • রোনাল্ড পিটার বার্সটন, মডার্ন ডিপ্লম্যাসী, পিয়ারসন এডুকেশন, ২০০৬, পৃস্টাঃ১
  • হ্যারল্ড কিলসন, ডিপ্লোম্যাসী অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রকামনা, ১৯৬৯, পৃষ্টাঃ১২
  • জি আর বেরিজ, ডিপ্লোম্যাসীঃ থিওরী অ্যান্ড প্র্যাকটিস, প্যালগ্রেইভ, ২০০২।

বহিঃসংযোগ