সু ফেলজ, সাউথ ডাকোটা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
লেখা যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
বেস্ট লাইফ ম্যাগাজিনের তথ্যানুসারে, সু ফেলজ যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে স্বাস্থ্যসম্মত শহর। অনেক সংস্থা ও বিশ্লেষকের মতে, স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বিবেচনায় সু ফেলজ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শহর।<ref>https://bestlifeonline.com/healthiest-cities/</ref><ref>https://www.argusleader.com/story/news/business-journal/2015/09/02/sioux-falls-ranked-among-healthiest-cities/71511730/</ref> |
বেস্ট লাইফ ম্যাগাজিনের তথ্যানুসারে, সু ফেলজ যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে স্বাস্থ্যসম্মত শহর। অনেক সংস্থা ও বিশ্লেষকের মতে, স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বিবেচনায় সু ফেলজ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শহর।<ref>https://bestlifeonline.com/healthiest-cities/</ref><ref>https://www.argusleader.com/story/news/business-journal/2015/09/02/sioux-falls-ranked-among-healthiest-cities/71511730/</ref> |
||
==ইতিহাস== |
|||
বিগ সু নদী থেকে সৃষ্ট জলপ্রপাতগুলোর সাথে সু ফেলজের ইতিহাস ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ১৪০০০ বছর পূর্বে সর্বশেষ বরফ যুগে জলপ্রপাতগুলো সৃষ্টি হয়। ইউরোপীয়দের আগমনের পূর্বে হো-চাঙ্ক, আইউয়ে, উটোয়ে,মিজুরি, ওমাহা, কোয়াপাউ, কানসা, ওসেজ, আরিকিরা, ডাকোটা ও চেয়েন জাতির লোক এখানে বসবাস করত। বিগ সু নদীর তীরে উঁচু খাঁড়িতে এখনো আদিবাসীদের টিলাকৃতির কবরস্থান পরিলক্ষিত হয়। তারা এখানে কৃষিভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলে। লাকুটা ও ডাকোটা জাতির অনেক লোক আজও সু ফেলজ শহরে বসবাস করছে।<ref>https://web.archive.org/web/20080304030725/http://www.americanindianservicesinc.org/</ref> |
|||
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ফ্রেঞ্চ অভিযাত্রীরা সু ফেলজ পরিদর্শন করেন। ফিল্যান্ডার প্রেসকট প্রথম ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান হিসেবে সু ফেলজ ভ্রমণ করেন। ১৮৩২ সালের ডিসেম্বরে তিনি জলপ্রপাতের নিকটে ক্যাম্প স্থাপন করেন। ১৮৪৪ সালে ক্যাপ্টেন জেমস অ্যালেন এখানে সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন। জ্যাকব ফেরিস ১৮৬৫ সালে '''পশ্চিমের রাজ্য ও ভূখণ্ড'''বইয়ে জলপ্রপাতগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। <ref>https://web.archive.org/web/20080705075009/http://www.siouxfalls.org/Information/history/siouxfalls.aspx</ref> |
|||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
০৯:১৮, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৩ বছর আগে Ppt2003 (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
সু ফেলজ (লাকুটা:ইনিয়ান ওকাবলেকা ওতুনওয়াহে[১],বা পাথর চূর্ণকারী নগরী) জনসংখ্যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ডাকোটা অঙ্গরাজ্যের বৃহত্তম শহর। জনসংখ্যায় এটি সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রের ১৪০-তম বৃহত্তম শহর। শহরটি মিনেহাহা কাউন্টির সদর দপ্তর। এছাড়াও আইওয়া অঙ্গরাজ্যের সীমান্তবর্তী লিংকন কাউন্টিতে শহরটির সম্প্রসারণ ঘটেছে।
২০১৯ সালের হিসাব অনুযায়ী, সু ফেলজের জনসংখ্যা ১,৮৩,৭৯৩।[২] ১৮৫৬ সালে বিগ সু নদীর তীরে শহরটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২৯ ও ৯০ নং আন্তঃরাজ্য সড়কের সংযোগস্থলে পার্বত্য এলাকায় শহরটি গড়ে ওঠেছে।
বেস্ট লাইফ ম্যাগাজিনের তথ্যানুসারে, সু ফেলজ যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে স্বাস্থ্যসম্মত শহর। অনেক সংস্থা ও বিশ্লেষকের মতে, স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বিবেচনায় সু ফেলজ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শহর।[৩][৪]
ইতিহাস
বিগ সু নদী থেকে সৃষ্ট জলপ্রপাতগুলোর সাথে সু ফেলজের ইতিহাস ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ১৪০০০ বছর পূর্বে সর্বশেষ বরফ যুগে জলপ্রপাতগুলো সৃষ্টি হয়। ইউরোপীয়দের আগমনের পূর্বে হো-চাঙ্ক, আইউয়ে, উটোয়ে,মিজুরি, ওমাহা, কোয়াপাউ, কানসা, ওসেজ, আরিকিরা, ডাকোটা ও চেয়েন জাতির লোক এখানে বসবাস করত। বিগ সু নদীর তীরে উঁচু খাঁড়িতে এখনো আদিবাসীদের টিলাকৃতির কবরস্থান পরিলক্ষিত হয়। তারা এখানে কৃষিভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলে। লাকুটা ও ডাকোটা জাতির অনেক লোক আজও সু ফেলজ শহরে বসবাস করছে।[৫]
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ফ্রেঞ্চ অভিযাত্রীরা সু ফেলজ পরিদর্শন করেন। ফিল্যান্ডার প্রেসকট প্রথম ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান হিসেবে সু ফেলজ ভ্রমণ করেন। ১৮৩২ সালের ডিসেম্বরে তিনি জলপ্রপাতের নিকটে ক্যাম্প স্থাপন করেন। ১৮৪৪ সালে ক্যাপ্টেন জেমস অ্যালেন এখানে সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন। জ্যাকব ফেরিস ১৮৬৫ সালে পশ্চিমের রাজ্য ও ভূখণ্ডবইয়ে জলপ্রপাতগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। [৬]
তথ্যসূত্র
- ↑ https://web.archive.org/web/20161018034145/http://www.lakotadictionary.org/nldo.php
- ↑ https://www.argusleader.com/story/news/city/2019/02/04/city-hall-4-000-more-moved-sioux-falls-2018/2773237002/
- ↑ https://bestlifeonline.com/healthiest-cities/
- ↑ https://www.argusleader.com/story/news/business-journal/2015/09/02/sioux-falls-ranked-among-healthiest-cities/71511730/
- ↑ https://web.archive.org/web/20080304030725/http://www.americanindianservicesinc.org/
- ↑ https://web.archive.org/web/20080705075009/http://www.siouxfalls.org/Information/history/siouxfalls.aspx