আভারগাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মাধব জি. (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
নুবান খান (আলোচনা | অবদান)
৪৫ নং লাইন: ৪৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এর চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এর চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এর দশকের তামিল ভাষার চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এর দশকের তামিল ভাষার চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় নারীবাদী চলচ্চিত্র]]

১৬:০৭, ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আভারগাল
চিত্র:আভারগাল পোস্টার.jpg
আভারগাল চলচ্চিত্রের ডিভিডি প্রচ্ছদ
পরিচালককে. বলচন্দ
প্রযোজকপি. আর. গোবিন্দরজন
জে. দুরাইস্বামী
রচয়িতাকে. বলচন্দ
শ্রেষ্ঠাংশেসুজাতা
কামাল হাসান
রজনীকান্ত
রবি কুমার
লীলাবতী
সুরকারএম. এস. বিশ্বনাথান
চিত্রগ্রাহকবি. এস. লোকনাথ
সম্পাদকএন. আর. কিট্টু
প্রযোজনা
কোম্পানি
কলকেন্দ্র মুভিজ
মুক্তি২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৭[১]
স্থিতিকাল১৫৯ মিনিট
দেশভারত
ভাষাতামিল

আভারগাল ([তাঁরা] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) ১৯৭৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তামিল চলচ্চিত্র যেটি পরিচালনা করেছিলেন কে. বলচন্দ আর কেন্দ্রীয় চরিত্রে ছিলেন কামাল হাসান, সুজাতা এবং রজনীকান্ত[২] নারীবাদ নিয়ে রচিত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে আভারগাল একটি। বলচন্দ ১৯৭৯ সালে চলচ্চত্রটির তেলুগু সংস্করণ মুক্তি দেন যার নাম ছিল 'ইদি কাথা কাদু'।[৩] চলচ্চিত্রের কাহিনীতে ত্রিভুজপ্রেম দেখায় যেখানে একটি নারী একজন পুরুষকে ভালোবাসে আর তার সাবেক স্বামী একসময় তাকে ঘৃণা করলেও তার সাথে পুনরায় সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী ওঠে আর অপরদিকে নারীটির অফিসের এক সহকর্মী তার ভালোবাসা পেতে চায়।[৪][৫][৬] সুজাতা এই চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার - তামিল জিতেছিলেন।

কাহিনীসংক্ষেপ

অনু (সুজাতা) একজন হাসি-খুশী নারী যে বরণী (রবি কুমার) নামের একটি পুরুষের সঙ্গে প্রেম করে। তার জীবনে পরিবর্তন আসে যখন তার বাবার বদলী বম্বেতে হয়ে যায়। বরণী তার কোনো চিঠির জবাব দেয়না। অনুর পিতা অসুস্থ হয়ে পড়ে, তার অফিসের সহকর্মী রামানাথান (রজনীকান্ত) অনুকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে অনু রাজী হয়ে যায়, বিয়ের পর অনু একটি পুত্রের জন্ম দেয়। রামানাথান অনুকে ঘৃণা করতে থাকলে অনু তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে মাদ্রাজ চলে যায়, একটি চাকরি যোগাড় করে ফেলে যেখানে তার জনর্দন (কামাল হাসান) নামের এক বিপত্নীক পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। হঠাৎ করে মাদ্রাজেই একদিন অনুর বরণীর সঙ্গে দেখা হয়ে যায়, অনু জানতে পারে তার কাছে কখনো চিঠি পৌঁছায়নি কারণ বরণীর মানসিক রোগী বোন সেগুলো ফেলে দিত, অনু পুনরায় বরণীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। একদিন অনু খেয়াল করে রামানাথানের পোস্টিং তাদেরই মাদ্রাজের অফিসের বস হিসেবে হয়েছে, সে অনুকে পুনরায় বিয়ের প্রস্তাব দেয় অপরদিকে জনর্দন অনুকে ভালবাসলেও সরাসরি বলতে পারেনা।

চরিত্র

তথ্যসূত্র

  1. Dhananjayan 2014, পৃ. 240।
  2. C V Aravind (২০১১-০৪-১৬)। "Subtle yet powerful"। Deccanherald.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৪ 
  3. C V Aravind। "Overshadowed brilliance"। Deccanherald.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৪ 
  4. "Rajnikath, the villain"। rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৪ 
  5. "The KB school | Frontline"। Frontline.in। ২০১৩-১০-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৪ 
  6. Conscience of the race: India's offbeat cinema - Bibekananda Ray, Naveen Joshi, India. Ministry of Information and Broadcasting. Publications Division। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১২-১৪ 

বহিঃসংযোগ