আবদুর রেজ্জাক খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
|||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
==জন্ম== |
==জন্ম== |
||
জন্ম জুন ১৯০০ |
জন্ম জুন ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দ। বাড়ি হাকিমপুর, অবিভক্ত ২৪ পরগনা। |
||
== স্বাধীনতা আন্দোলনে == |
== স্বাধীনতা আন্দোলনে == |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
== সংসদীয় রাজনীতি == |
== সংসদীয় রাজনীতি == |
||
১৯৬৩ সালে পার্টির পক্ষ থেকে রাজ্য সভার সদস্য মনোনীত হন এবং ১৯৬৯ |
১৯৬৩ সালে পার্টির পক্ষ থেকে রাজ্য সভার সদস্য মনোনীত হন এবং ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে [[হাসনাবাদ]] থেকে [[বিধানসভা]]<nowiki/>তে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গ দ্বিতীয় যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভার ত্রানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। |
||
== মৃত্যু == |
== মৃত্যু == |
২১:২৪, ১৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আবদুর রেজ্জাক খান | |
---|---|
জন্ম | জুন ১৯০০ |
মৃত্যু | ২৮ জানুয়ারি ১৯৮৪ |
আন্দোলন | জমিদার বিরোধী আন্দোলন |
আবদুর রেজ্জাক খান বাঙালি ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী, সাম্যবাদী বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ।
জন্ম
জন্ম জুন ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দ। বাড়ি হাকিমপুর, অবিভক্ত ২৪ পরগনা।
স্বাধীনতা আন্দোলনে
আবদুর রেজ্জাক খানের পূর্বপুরুষেরা ওয়াহাবী আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। কিশোর বয়েস থেকেই বিপ্লবী রাজনীতিতে ঝোঁক ছিল। 'রেশমিরুমাল' দলের মুসলিম তরুনদের নিয়ে বিপ্লবী সংগঠন গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়ের সংস্পর্শেও এসেছিলেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবাস করেন। এই আন্দোলনে থাকলেও সশস্ত্র বিপ্লবীদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল। মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহের সময় লুকিয়ে তাদের অস্ত্র যোগান দিতেন। একাজে বিপ্লবী শহীদ সন্তোষ কুমার মিত্র ছিলেন তার অন্যতম সাথী।[১]
সাম্যবাদে আকর্ষন
বিশের দশকের গোড়াতেই সমাজতান্ত্রিক মতবাদের প্রতি গভীর আগ্রহ জন্মে। ১৯২২ এ মুজফ্ফর আহ্মেদ, আবদুল হালিমের সাথে তার যোগাযোগ হয়[২]। কমিউনিস্ট আন্তর্জাতিক দলিলেও তার নাম উল্লেখ আছে[৩]।
শ্রমিক আন্দোলন
কমিউনিস্ট নেতা বঙ্কিম মুখার্জীর সাথে মেটিয়াবুরুজ- ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক শ্রমিক আন্দোলনের প্রথম সারিতে ছিলেন আবদুর রেজ্জাক খান। ওয়ার্কার্স ও পেজান্ট পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তার নাম উল্লেখ্য। ১৯২৯ এ আবদুল মোমিন প্রমুখদের সাথে বৃহৎ চটকল ধর্মঘটে নেতৃত্ব দান। ১৯৩০-৩৬ বিনা বিচারে কারারুদ্ধ থাকার সময় কমিউনিস্ট কনসলিডেশন গঠন। মুক্তি পেয়ে সারা ভারত কৃষান সভার কাজে যোগ দেন ও গ্রামে কৃষকদের মধ্যে কাজ করতে থাকেন[১]।
কমিউনিস্ট পার্টিতে
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি নিষিদ্ধ ঘোষিত হলে ১৯৪১ সালে বন্দী হন এবং ১৯৪৩ এ মুক্তি পান। স্বাধীন ভারতে পার্টি পূনরায় বে-আইনি ঘোষিত হয় এবং তিনি ১৯৪৮ থেকে ৫২ জেলবন্দী থাকেন[১]।
সংসদীয় রাজনীতি
১৯৬৩ সালে পার্টির পক্ষ থেকে রাজ্য সভার সদস্য মনোনীত হন এবং ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে হাসনাবাদ থেকে বিধানসভাতে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গ দ্বিতীয় যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভার ত্রানমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
মৃত্যু
২৮ জানুয়ারি ১৯৮৪ তার মৃত্যু হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, প্রথম খন্ড (২০০২)। সংসদ বাঙালি সংসদ চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৪৬।
- ↑ S. Chowdhuri (২০০৭)। Leftism in India। Palgrave Macmillam। পৃষ্ঠা 61।
- ↑ শেখ রফিক (৩১.১০.২০১০)। "কমরেড মুজফফর আহমদ"। বিপ্লবীদেরকথা.অর্গ। সংগ্রহের তারিখ ২৬.১২.১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]