রামজী লন্ডনওয়ালে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৬ নং লাইন: ২৬ নং লাইন:
রামজী (মাধবন) হচ্ছে একজন সহজ সরল গ্রামীণ রাধক যে তার একমাত্র বোনের ভালো পরিবারে বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে, তাদের বাবামা নেই। তার বোনের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার জন্য একটি ছেলেকে পেয়ে যায় রামজী এবং পরে তাকে তার বোনের বিয়ের জন্য তার বরের পরিবারকে যৌতুক প্রদান করতে হবে - এটা ভেবে সে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। রামজী লন্ডন যাওয়ার পরিকল্পনা করে এবং লন্ডন চলে যায়, এবং ওখানে সে যায় রাধক হিসেবে একটি উচ্চবিত্ত ভারতীয় ব্যবসায়ী পরিবারে রান্না করার জন্য। রাধক হিসেবে আয় করার পর সে তার এই আয় দিয়ে তার বোনের বিয়ের যৌতুকের টাকা পরিশোধ করে দেবে। রামজী যেদিন লন্ডন পৌঁছায় ঐদিন তার যেই বাসায় কাজ করার কথা ছিলো ঐ বাসার মালিক অর্থাৎ তাকে যে ব্যক্তি কাজ দেবে সে মারা যায়। এরপর রামজী অবৈধভাবে কাজ করার সুযোগ পায় একটি রেস্তোরাঁয় পাচক হিসেবে, রেস্তোরাঁটির মালিক একজন ভারতীয় যার নাম বদরী, তার স্ত্রী আছে এবং একটি ছেলে আছে যারা লন্ডনেই থাকে। রামজীকে বদরীর স্ত্রীসহ বদরী নিজেও পছন্দ করা শুরু করে। রেস্তোরাঁটি ভারতীয়দের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, একদা এক পুলিশ রেস্তোরাঁটিতে আসে। পুলিশ রামজীর বৈধ কাগজপত্র দেখতে চায় যা রামজীর কাছে নেই।
রামজী (মাধবন) হচ্ছে একজন সহজ সরল গ্রামীণ রাধক যে তার একমাত্র বোনের ভালো পরিবারে বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে, তাদের বাবামা নেই। তার বোনের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার জন্য একটি ছেলেকে পেয়ে যায় রামজী এবং পরে তাকে তার বোনের বিয়ের জন্য তার বরের পরিবারকে যৌতুক প্রদান করতে হবে - এটা ভেবে সে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। রামজী লন্ডন যাওয়ার পরিকল্পনা করে এবং লন্ডন চলে যায়, এবং ওখানে সে যায় রাধক হিসেবে একটি উচ্চবিত্ত ভারতীয় ব্যবসায়ী পরিবারে রান্না করার জন্য। রাধক হিসেবে আয় করার পর সে তার এই আয় দিয়ে তার বোনের বিয়ের যৌতুকের টাকা পরিশোধ করে দেবে। রামজী যেদিন লন্ডন পৌঁছায় ঐদিন তার যেই বাসায় কাজ করার কথা ছিলো ঐ বাসার মালিক অর্থাৎ তাকে যে ব্যক্তি কাজ দেবে সে মারা যায়। এরপর রামজী অবৈধভাবে কাজ করার সুযোগ পায় একটি রেস্তোরাঁয় পাচক হিসেবে, রেস্তোরাঁটির মালিক একজন ভারতীয় যার নাম বদরী, তার স্ত্রী আছে এবং একটি ছেলে আছে যারা লন্ডনেই থাকে। রামজীকে বদরীর স্ত্রীসহ বদরী নিজেও পছন্দ করা শুরু করে। রেস্তোরাঁটি ভারতীয়দের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, একদা এক পুলিশ রেস্তোরাঁটিতে আসে। পুলিশ রামজীর বৈধ কাগজপত্র দেখতে চায় যা রামজীর কাছে নেই।


বদরীর জয় কাপুর নামে একজন আইনজীবী বন্ধু আছে যে বদরীকে বুদ্ধি দেয় যে রামজীকে একটা ব্রিটিশ নাগরিককে বিয়ে করতে হবে যাতে করে পুলিশ তাকে এ দেশ থেকে তাড়িয়ে না দেয়।
বদরীর জয় কাপুর নামে একজন আইনজীবী বন্ধু আছে যে বদরীকে বুদ্ধি দেয় যে রামজীকে একটা ব্রিটিশ নাগরিককে বিয়ে করতে হবে যাতে করে পুলিশ তাকে এ দেশ থেকে তাড়িয়ে না দেয়। জয়ের নিজেরই প্রেমিকা সামিরাকে বিয়ে করার কথা বলে সে, বদরী রামজীকে এই কথা বলে যে তাকে এক ব্রিটিশ নাগরিককে বিয়ে করতে হবে যাতে পুলিশ কিছু করতে না পারে, তাছাড়া বদরী তার রেস্তোরাঁয় বহু অবৈধ ভারতীয় নাগরিককে কাজ দিয়েছে যার কারণে পুলিশ তার রেস্তোরাঁর ব্যবসা বন্ধ করে দিতে পারে।
==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{ সূত্র তালিকা }}
{{ সূত্র তালিকা }}

১০:০০, ১১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রামজী লন্ডনওয়ালে
পোস্টার
পরিচালকসঞ্জয় দায়মা
প্রযোজকসুনন্দা মুরালী মনোহর
চিত্রনাট্যকারমাধবন
অবন্তিকা হরি
কাহিনিকারকামাল হাসান
শ্রেষ্ঠাংশেমাধবন
সামিতা ব্যাঙ্গার্গি
সুরকারবিশাল ভরদ্বাজ
প্রবীণ মণি
চিত্রগ্রাহকরবি বর্মণ
মুক্তি২ সেপ্টেম্বর ২০০৫
দেশভারত
ভাষাহিন্দি

রামজী লন্ডনওয়ালে হচ্ছে ২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি চলচ্চিত্র যেটি পরিচালনা করেছিলেন সঞ্জয় দাইমা এবং প্রযোজনা করেছিলেন সুনন্দা মুরালী মনোহর। চলচ্চিত্রটি ২০০৩ সালের তামিল চলচ্চিত্র নালা দমায়ন্তী এর পুনঃনির্মাণ ছিলো যেখানে এক সহজ-সরল গ্রাম্য ছেলে বিদেশে যেয়ে ঝামেলায় পড়ে। রামজী লন্ডনওয়ালের প্রথম নাম বাবুর্চি রাখা হবে বলে ভাবা হয়েছিলো কিন্তু পরে রামজী লন্ডনওয়ালে রাখা হয়।[১] চলচ্চিত্রটিতে মাধবন নালা দমায়ন্তীর রামজী নারায়ণস্বামী আইয়ার চরিত্রের মতই রামায়ণ তিওয়ারী নামের এক গ্রাম্য পাকা রাধক চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।[২] চলচ্চিত্রটির একটি বিশেষ চরিত্রে বলিউড কিংবদন্তী অমিতাভ বচ্চন ছিলেন।

কাহিনী

রামজী (মাধবন) হচ্ছে একজন সহজ সরল গ্রামীণ রাধক যে তার একমাত্র বোনের ভালো পরিবারে বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে, তাদের বাবামা নেই। তার বোনের সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার জন্য একটি ছেলেকে পেয়ে যায় রামজী এবং পরে তাকে তার বোনের বিয়ের জন্য তার বরের পরিবারকে যৌতুক প্রদান করতে হবে - এটা ভেবে সে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। রামজী লন্ডন যাওয়ার পরিকল্পনা করে এবং লন্ডন চলে যায়, এবং ওখানে সে যায় রাধক হিসেবে একটি উচ্চবিত্ত ভারতীয় ব্যবসায়ী পরিবারে রান্না করার জন্য। রাধক হিসেবে আয় করার পর সে তার এই আয় দিয়ে তার বোনের বিয়ের যৌতুকের টাকা পরিশোধ করে দেবে। রামজী যেদিন লন্ডন পৌঁছায় ঐদিন তার যেই বাসায় কাজ করার কথা ছিলো ঐ বাসার মালিক অর্থাৎ তাকে যে ব্যক্তি কাজ দেবে সে মারা যায়। এরপর রামজী অবৈধভাবে কাজ করার সুযোগ পায় একটি রেস্তোরাঁয় পাচক হিসেবে, রেস্তোরাঁটির মালিক একজন ভারতীয় যার নাম বদরী, তার স্ত্রী আছে এবং একটি ছেলে আছে যারা লন্ডনেই থাকে। রামজীকে বদরীর স্ত্রীসহ বদরী নিজেও পছন্দ করা শুরু করে। রেস্তোরাঁটি ভারতীয়দের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে, একদা এক পুলিশ রেস্তোরাঁটিতে আসে। পুলিশ রামজীর বৈধ কাগজপত্র দেখতে চায় যা রামজীর কাছে নেই।

বদরীর জয় কাপুর নামে একজন আইনজীবী বন্ধু আছে যে বদরীকে বুদ্ধি দেয় যে রামজীকে একটা ব্রিটিশ নাগরিককে বিয়ে করতে হবে যাতে করে পুলিশ তাকে এ দেশ থেকে তাড়িয়ে না দেয়। জয়ের নিজেরই প্রেমিকা সামিরাকে বিয়ে করার কথা বলে সে, বদরী রামজীকে এই কথা বলে যে তাকে এক ব্রিটিশ নাগরিককে বিয়ে করতে হবে যাতে পুলিশ কিছু করতে না পারে, তাছাড়া বদরী তার রেস্তোরাঁয় বহু অবৈধ ভারতীয় নাগরিককে কাজ দিয়েছে যার কারণে পুলিশ তার রেস্তোরাঁর ব্যবসা বন্ধ করে দিতে পারে।

তথ্যসূত্র

  1. "Ramji Londonwaley"Sify (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৮ 
  2. Adarsh, Taran (২ সেপ্টেম্বর ২০০৫)। "Ramji Londonwaley"Sify। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ